সূরা বালাদ
- Acèh
- Afrikaans
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Башҡортса
- Bosanski
- کوردی
- Dagbanli
- Deutsch
- English
- فارسی
- Suomi
- Français
- עברית
- हिन्दी
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- Қазақша
- Kurdî
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- مازِرونی
- Nederlands
- پښتو
- Português
- Русский
- Slovenščina
- Shqip
- Sunda
- Svenska
- Тоҷикӣ
- Türkmençe
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- 粵語
শ্রেণী | মাক্কী সূরা |
---|---|
নামের অর্থ | নগর |
অন্য নাম | স্বদেশ, ভূমি |
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ৯০ |
আয়াতের সংখ্যা | ২০ |
পারার ক্রম | ৩০ |
রুকুর সংখ্যা | ১ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা ফাজ্র |
পরবর্তী সূরা → | সূরা শাম্স |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ
এই ফাইলটি শুনতে অসুবিধা হচ্ছে? মিডিয়া সাহায্য দেখুন। |
কুরআন |
---|
ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
কোরআন ক্যালিগ্রাফি |
কুরআনের বিষয়বস্তু |
কুরআন পড়ার নিয়ম |
অনুবাদ |
সূরা আল-বালাদ (আরবি: البلد al-balad, নগরী, দেশ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯০ তম সূরা; এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ২০ এবং রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-বালাদ মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।
নামকরণ
[সম্পাদনা ]এই সূরাটির প্রথম আয়াতের َآ اٌقْسِمُ بِهآذَا الْبَلَدِ বাক্যাংশের الْبَلَدِ শব্দটি অনুসারে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, যে সূরার মধ্যে البلد (‘বালাদ’) শব্দটি আছে এটি সেই সূরা।[১]
সারমর্ম
[সম্পাদনা ]- ১-৭ মানুষ যদিও মাটির সৃষ্ট, তবুও তারা ধনসম্পদ নিয়ে গর্ব করে
- ৮-১৬ বন্দীদের মুক্তি এবং দরিদ্র ও অনাথদের খাওয়ানো হবে।
- ১৭-২০ ডান ও বাম হাতের সঙ্গীদের বর্ণনা।
শানে নুযূল
[সম্পাদনা ]বিষয়বস্তু ও লেখনী থেকে ধারণা করা যায় এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ প্রথম সূরাগুলোর একটি।[২] তবে সূরাটিতে এমন ইঙ্গিত পাওয়া যায় যা থেকে মনে হয় এটি এমন এক সময়ে নাযিল হয়েছিল যখন মক্কার অবিশ্বাসী গোষ্ঠীভুক্ত মানুষেরা মুহাম্মদের বিরুদ্ধে তাদের বিরোধ ঘোষণা করেছিল এবং তার উপর অত্যাচার করাকে আইণতঃ সিদ্ধ বলে স্থাপন করে নিয়েছিল।
বিষয়বস্তুর বিবরণ
[সম্পাদনা ]সাইয়ীদ আবুল আল মওদুদি (মৃত্যু ১৯৭৯) বর্ণিত তাফসীর তাফহিম আল-কুরআনে উল্লেখ রয়েছে, এই সুরার মূল উদ্দেশ্য পৃথিবীতে মানুষের প্রকৃত অবস্থান সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া। আর এ কথা জানানো যে, সৃষ্টিকর্তা মানুষের সামনে ভালো ও খারাপ দুই পথের দিশা দেখিয়েছেন এবং কোন পথটি সঠিক এবং অনুসরণীয় সেটি বিবেচনা করার ক্ষমতা প্রদান করেছেন। এখন এটি মানুষের সিদ্ধান্ত যে সে কোন পথটি বেছে নেবে। সে কি সৎকর্ম করে প্রকৃত সুখী হবে নাকি অপকর্মে লিপ্ত হয়ে ধ্বংসের পথে অগ্রসর হবে।
প্রথমত যেই মক্কায় মক্কাবাসীদের দ্বারা মুহম্মদ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল, সেই মক্কাকে সত্যের সাক্ষী হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই পৃথিবী মানুষের জন্য বিশ্রাম ও স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গা নয়, যেখানে মানুষ আনন্দ-উল্লাসপূর্ণ জীবনযাপন করবে। বরং তিনি মানুষকে কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রামের জন্য সৃষ্টি করেছেন। যদি এই কথাটি সূরা নাজমের ৩৯ নম্বর আয়াতেও রয়েচে (লাইসা লিল ইনসানি ইল্লা মা সা'আ আর এই যে মানুষের জন্য কিছুই থাকবে না যার জন্য সে চেষ্টা না করে)। এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায় যে, এই পৃথিবীতে মানুষের ভবিষ্যত তার পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "সূরার নামকরণ"। www.banglatafheem.com। তাফহীমুল কোরআন। ২০ অক্টোবর ২০১০। ২৮ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ Quran Verses in Chronological Order
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- ডিজিটাল 'আল কোরআন' - ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- কোরআন শরীফ.অর্গ।