সূরা বাইয়্যিনাহ
- Afrikaans
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Башҡортса
- Bosanski
- کوردی
- Dagbanli
- Deutsch
- English
- فارسی
- Suomi
- Français
- עברית
- हिन्दी
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- Қазақша
- Kurdî
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- مازِرونی
- Nederlands
- پښتو
- Português
- Русский
- سنڌي
- Slovenščina
- Shqip
- Sunda
- Svenska
- Тоҷикӣ
- Tagalog
- Türkçe
- ئۇيغۇرچە / Uyghurche
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
নামের অর্থ | সুস্পষ্ট প্রমান |
---|---|
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ৯৮ |
আয়াতের সংখ্যা | ৮ |
রুকুর সংখ্যা | ১ |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা ক্বদর |
পরবর্তী সূরা → | সূরা যিলযাল |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
সূরা আল বাইয়্যিনাহ (আরবি: سورة البينة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৯৮ নম্বর সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৮ টি এবং এর রূকু ১টি। আল বাইয়্যিনাহ সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে।
নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান
[সম্পাদনা ]কুরআন |
---|
ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
কোরআন ক্যালিগ্রাফি |
কুরআনের বিষয়বস্তু |
কুরআন পড়ার নিয়ম |
অনুবাদ |
শানে নুযূল
[সম্পাদনা ]বিষয়বস্তুর বিবরণ
[সম্পাদনা ]প্রথম আয়াতে রসূলুল্লাহ্-এর আবির্ভাবের পূর্বে দুনিয়াতে কুফর, শিরক, ও মূর্খতার ঘোর অন্ধকারের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, এহেন সর্বগ্রাসী অন্ধকার দূর করার জন্যে একজন পারদর্শী সংস্কারক প্রেরণ করা ছিল অপরিহার্য। রসূলুল্লাহ্ -এর জন্ম ও আবির্ভাবের পূর্বে আহ্লে-কিতাবরা সবাই তার নবুওয়তের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করত। কেননা, তাদের ঐশীগ্রন্থ তৌরাত ও ইঞ্জীলে রসূলুল্লাহ্ -এর নবুওয়ত, তার বিশেষ গুণাবলী ও তার প্রতি কোরআন অবতরন সম্পর্কে সুস্পষ্ট বর্ণনা ছিল। তাই ইহুদী ও খ্রীষ্টানদের মধ্যে এ ব্যাপারে কোন বিরোধ ছিল না যে, শেষ যমানার নবী ও রসূল হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা আগমন করবেন, তার প্রতি কোরআন নাযিল হবে এবং তার অনুসরণ সবার জন্যে অপরিহার্য হবে। কোরআনেও তাদের এই ঐকমত্যের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছেঃ
অথবা তারা মুশরিকদেরকে বলতঃ
রসূলুল্লাহ্ -এর আগমনের পূর্বে আহ্লে-কিতাবরা সবাই তার নবুওয়ত সম্পর্কে অভিন্ন মত পোষণ করত, কিন্তু যখন তিনি আগমন করলেন, তখন তারা অস্বীকার করতে লাগল। কোরআনেরও অন্য এক আয়াতে এ সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ
আলোচ্য আয়াতে এ বিষয়টি এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, আশ্চর্যের বিষয়, রসূলের আগমন ও তাকে দেখার পূর্বে তো তাদের মধ্যে তার সম্পর্কে কোন মতবিরোধ ছিল না; সবাই তার নবুওয়ত সম্পর্কে একমত ছিল, কিন্তু যখন সুস্পষ্ট প্রমাণ অর্থাৎ শেষনবী আগমন করলেন, তখন তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়ে গেল। কেউ কেউ বিশ্বাস স্থাপন করে মুমিন হল এবং অনেকেই কাফের হয়ে গেল।[১]
সবশেষে পরিষ্কারভাবে বলে দেয়া হয়েছে, যেসব আহ্লি কিতাব ও মুশরিক এই রসূলকে মেনে নিতে অস্বীকার করবে তারা নিকৃষ্টতম সৃষ্টি। তাদের শাস্তি চিরস্তন জাহান্নাম। আর যারা ঈমান এনে সৎ কর্মের পথ অবলম্বন করবে এবং দুনিয়ায় আল্লাহ্কে ভয় করে জীবন যাপন করবে তারা সর্বোত্তম সৃষ্টি। তারা চিরকাল জান্নাতে থাকবে। এই তাদের পুরস্কার।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- ডিজিটাল 'আল কোরআন' - ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- কোরআন শরীফ.অর্গ।