হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম উপন্যাসের প্রচ্ছদ হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম উপন্যাসের প্রচ্ছদ | |
লেখক | হুমায়ুন আহমেদ |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধারাবাহিক | হিমু |
মুক্তির সংখ্যা | ৬ |
বিষয় | মহাপুরুষ |
ধরন | উপন্যাস |
প্রকাশিত | ১৯৯৬ |
প্রকাশক | দিব্যপ্রকাশ |
প্রকাশনার তারিখ | এপ্রিল ১৪, ১৯৯৬; ২৮ বছর আগে (April 14, 1996) |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১১২ |
আইএসবিএন | ৯৮৪৪৮৩০১২৪ {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: চেকসাম |
পূর্ববর্তী বই | এবং হিমু... |
পরবর্তী বই | হিমুর দ্বিতীয় প্রহর |
নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্যে হিমু অন্যতম।[১] [২] হিমু সিরিজের প্রথম বই হলো ময়ূরাক্ষী (১৯৯০)।[৩] হিমু সিরিজের বইগুলোর মধ্যে হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম ৬ষ্ঠ।
হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম বইটি ১৯৯৬ সালে দিব্যপ্রকাশ থেকে বইটি বের হয়।[৪]
চরিত্রসমূহ
[সম্পাদনা ]- হিমু
- মারিয়া
- মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেব
- বাদল
- বাদলের মা
- বাদলের বাবা
- কানা কুদ্দুস
- আলী আসগর
- রুপা
- মনসুর
- ওসি
- নূর চাচা
==কাহিনীসংক্ষেপ== হিমুর হাতে নীল পদ্মের অর্থ সম্পর্কে বিভিন্ন ব্যাখ্যা রয়েছে। কিছু লোক মনে করে যে এটি প্রতীক যে হিমু সর্বদা ভালবাসা এবং সৌন্দর্যের সন্ধানে রয়েছে। অন্যরা মনে করে যে এটি প্রতীক যে হিমু তার জীবনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য খুঁজছেন।
হিমুর হাতে নীল পদ্মের একটি অন্তর্নিহিত অর্থও রয়েছে। নীল পদ্ম হল একটি অতি বিরল ফুল যা সাধারণত গভীর জলে পাওয়া যায়। এটি প্রায়শই স্বর্গ এবং ঈশ্বরের সাথে যুক্ত থাকে। হিমুর হাতে নীল পদ্ম প্রতীক যে তিনি একটি উচ্চতর উদ্দেশ্য এবং উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা করছেন।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ প্রশান্ত ত্রপিুরা (জুলাই ২১, ২০১৩)। "Humayun Ahmed, Himu and identity conflicts in Bangladesh"। bdnews24.com। ঢাকা। ৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৭, ২০১৫।
- ↑ "হিমু ধারাবাহিক"। goodreads.com (ইংরেজি ভাষায়)। গুডরিড্স । সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৭, ২০১৫।
- ↑ রহমান, মুম (১৫ নভেম্বর ২০১৫)। "হুমায়ূনের হিমু, মিসির আলি, শুভ্র (দ্বিতীয় পর্ব)"। রাইজিংবিডি ডট কম। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ হুমায়ূন আহমেদ। "হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম"। goodreads.com। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৭, ২০১৫।