আন্তর্জাতিক মান পুস্তক নম্বর
- Afrikaans
- Alemannisch
- አማርኛ
- العربية
- الدارجة
- مصرى
- অসমীয়া
- Asturianu
- अवधी
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Башҡортса
- Basa Bali
- Boarisch
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- भोजपुरी
- Banjar
- ပအိုဝ်ႏဘာႏသာႏ
- Brezhoneg
- Bosanski
- Català
- 閩東語 / Mìng-dĕ̤ng-ngṳ̄
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- ދިވެހިބަސް
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Fulfulde
- Suomi
- Føroyskt
- Français
- Frysk
- Gaeilge
- Galego
- Avañe'ẽ
- Bahasa Hulontalo
- Ghanaian Pidgin
- ગુજરાતી
- Hausa
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Kreyòl ayisyen
- Magyar
- Հայերեն
- Արեւմտահայերէն
- Bahasa Indonesia
- Igbo
- Ilokano
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Taqbaylit
- Қазақша
- ភាសាខ្មែរ
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- कॉशुर / کٲشُر
- Kurdî
- Кыргызча
- Latina
- Lëtzebuergesch
- Ligure
- Lombard
- ລາວ
- Lietuvių
- Latviešu
- मैथिली
- Мокшень
- Minangkabau
- Македонски
- മലയാളം
- मराठी
- Bahasa Melayu
- Malti
- မြန်မာဘာသာ
- مازِرونی
- नेपाली
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- IsiNdebele seSewula
- Chi-Chewa
- Occitan
- ଓଡ଼ିଆ
- ਪੰਜਾਬੀ
- Papiamentu
- Naijá
- Polski
- پنجابی
- پښتو
- Português
- Română
- Русский
- Русиньскый
- संस्कृतम्
- Sardu
- Scots
- سنڌي
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- တႆး
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Gagana Samoa
- Soomaaliga
- Shqip
- Српски / srpski
- Sunda
- Svenska
- Kiswahili
- Ślůnski
- தமிழ்
- తెలుగు
- Tetun
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkmençe
- Tagalog
- Türkçe
- Xitsonga
- ChiTumbuka
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Vèneto
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- IsiXhosa
- ייִדיש
- Yorùbá
- ⵜⴰⵎⴰⵣⵉⵖⵜ ⵜⴰⵏⴰⵡⴰⵢⵜ
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার (আইএসবিএন) (মাঝেমধ্যে এভাবে উচ্চারিত হয়: [ˈɪzbən]) বা আন্তর্জাতিক মান পুস্তক নম্বর সমস্ত বইয়ের বারকোড চিহ্নিতকরণের জন্য ব্যবহৃত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি, যা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যায়ন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। এর পত্তন করেন যুক্তরাজ্যের বই ও স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রেতা ডব্লিউএইচ স্মিথ। প্রথমে এটি নয় ডিজিটের সংখ্যা ছিল এবং প্রাথমিক নাম ছিল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বারিং বা এসবিএন। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকে। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে আন্তর্জাতিক মান সংস্থা এটিকে আন্তর্জাতিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়; এবং এর প্রমিত রূপ নির্ধারণ করা হয় আইএসও ২১০৮ -এর মাধ্যমে। এর অনুরুপ অন্য একটি সংখ্যায়ন পদ্ধতি হচ্ছে আইএসএসএন বা আন্তর্জাতিক মান ক্রমিক সংখ্যা যা মূলত পত্র-পত্রিকা এবং সাময়িকীর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে আইএসবিএন -কে ১৩ ডিজিটের সংখ্যায় উন্নীত করা হয়েছে।[১] এই সংখ্যায়নের সমস্ত দায়দায়িত্ব বহনকারী সংস্থা হচ্ছে: টিসি ৪৬/এসসি ৯। ১৯৯০ দশকের শেষার্ধে বাংলাদেশে প্রকাশনা শিল্পে আইএসবিএন প্রবর্তিত হয়। বাংলাদেশের জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র প্রতিটি প্রকাশনা সংস্থার জন্য একটি সংখ্যাক্রম বরাদ্দ করে, যার ভিত্তিতে ঐ প্রকাশনা সংস্থা তার প্রকাশিত গ্রন্থের আন্তজার্তিক সংখ্যায়ন করে থাকে। এই সংখ্যা গ্রন্থের ক্রেডিট পাতায় মুদ্রিত হয়।
বাংলাদেশে আইএসবিএন
[সম্পাদনা ]বাংলাদেশে আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর আইএসবিএন দেওয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত। তবে তাদের দেওয়া আইএসবিএন কার্যকর নয়।[২] এই বিষয়ে নাগরিক ক্ষোভ বহু বছর ধরে প্রকাশ হয়ে আসছে।[৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]- আন্তর্জাতিক মান ক্রমিক সংখ্যা
- এএসআইএন
- কোডেন (গ্রন্থাগারে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে আইএসএসএন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছে)
- ডিওআই
- আইএসএএন
- আইএসএমএন
- আইএসআরসি
- আইএসএসএন
- ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মিউজিক্যাল ওয়ার্ক কোড
- লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস কন্ট্রোল নাম্বার
- এসআইসিআই
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ As explained in this summary document ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুন ২০০৭ তারিখে from ISO
- ↑ "কাজে আসছে না ডিজিটালি দেয়া আইএসবিএন"। ২০২৪-০৮-১০। ২০২৪-০৮-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Use of fictitious ISBN by Bangladeshi publishers"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১০-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৪।