মুদ্রণের ইতিহাস
| মুদ্রণের ইতিহাস | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| Part of a series on the | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মুদ্রণের ইতিহাস ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের প্রথম দিকে শুরু হয়েছিল, যখন পারসিক এবং মেসোপটেমিয় সভ্যতাগুলি মাটির লিখিত নথির সত্যতা প্রমাণের জন্য সিলিন্ডার সীল ব্যবহার করেছিল।এর আদি নিদর্শন এর মধ্যে রয়েছে ব্লক সিল,হাতুড়ি দ্বারা আঘাতকৃত মুদ্রা, মৃৎশিল্পের ছাপ এবং কাপড়ের মুদ্রণ। কাগজের উপর উডব্লক প্রিন্টিংয়ের সূত্রপাত 200 খ্রিস্টাব্দের দিকে হয় চীনে। এটি একাদশ শতাব্দীতে চলমান বিকাশ লাভ করে এবং পূর্ব এশিয়ায় বইয়ের উৎপাদন ছড়িয়ে দেয়। উডব্লক প্রিন্টিংও ইউরোপে ব্যবহৃত হত, তবে পঞ্চদশ শতাব্দীতে ইউরোপীয় মুদ্রকগুলি একটি অর্থনৈতিক বইয়ের প্রকাশনা শিল্পের সুবিধার জন্য ভর-উৎপাদন ধাতু উন্নত করার একটি প্রক্রিয়া তৈরি করেছিল। এই শিল্পটি অভূতপূর্ব মাত্রায় ধারণাগুলি এবং জ্ঞান ভাগ করে নেওয়া ও যোগাযোগকে আরো সহজ করেছে। পাঠ্য মুদ্রণের বিকাশের পাশাপাশি লিথোগ্রাফি, স্ক্রিন প্রিন্টিং এবং ফটোকপিসহ নতুন এবং কম খরচের পদ্ধতিগুলি বিকশিত হয়েছিল।
ইসলামী বিশ্বে
[সম্পাদনা ]ইসলামি স্বর্ণযুগে কুরআন ও হাদিসের অনুচ্ছেদ সহ অনেক ইসলাম পাঠ্য মুদ্রণ হয়েছিল। তারা এসময় চীনা কাগজ তৈরির কলাকৌশল আয়ত্ত করে এবং এটিকে বিকশিত করে। মুসলিম বিশ্বে এটি ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়, যার ফলে পাণ্ডুলিপি গ্রন্থের উৎপাদন বড় বৃদ্ধি পায়।
রঙিন মুদ্রণ
[সম্পাদনা ]মাইকেল সুলিভানের মতে, রঙিন মুদ্রণের প্রথম দিকের উদাহরণ হচ্ছে "১৩৪৬ সালের বৌদ্ধসূত্রা স্ক্রোলের একটি দ্বি-বর্ণের প্রচ্ছদপট"। মিং এবং চিং রাজবংশ জুড়ে রঙিন মুদ্রণ ব্যবহার করা অব্যাহত ছিল।[১]
ডট ম্যাট্রিক্স প্রিন্টার (১৯৬৮)
[সম্পাদনা ]প্রথম ডট-ম্যাট্রিক্স প্রিন্টার আবিষ্কার হয়েছিল জাপানে।[২] জাপানি নির্মাতা অ্যাপসন ১৯৬৮ সালে ইপি -১১১ প্রকাশ করেছিল,[৩] [৪] যা ছিল বিশ্বের প্রথম ডট-ম্যাট্রিক্স প্রিন্টার।[২] একই বছর, জাপানি নির্মাতা ওকিআই প্রথম সিরিয়াল ইফেক্ট ডট ম্যাট্রিক্স প্রিন্টার (এসআইডিএম), ওকিআই ওয়্যারডোট প্রকাশ করেছিল।[৫] [৬] [৭]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Michael Sullivan (১৮ জুন ১৯৮৪)। The Arts of China (Third সংস্করণ)। University of California Press। পৃষ্ঠা 203। আইএসবিএন 978-0-520-04918-5।
- ↑ ক খ Allen Kent, James G. Williams (1990), Encyclopedia of Microcomputers: Volume 6, page 298, CRC Press
- ↑ 40 years since Epson’s first Electronic Printer ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৮ তারিখে, Digital Photographer
- ↑ About Epson ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে, Epson
- ↑ "Information Processing Technology Heritage - Wiredot printer"। Information Processing Society of Japan (IPSJ)। ২০১২। ২০১৬-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-৩১।
- ↑ "OKI's Wiredot Printer Receives Information Processing Technology Heritage Certification in Japan"। Mount Laurel, New Jersey, USA। ২০১৩-০৩-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-৩১।
- ↑ "OKI Printer aus 1968 als technologisch wertvolles Erbe ausgezeichnet" (German ভাষায়)। ২০১৩-০৩-২৬। ২০১৬-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-৩১। উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)