বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

ড্রাগন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধটি কাল্পনিক জীব সম্পর্কে। অন্য ব্যবহারের জন্য ড্রাগন (দ্ব্যর্থতা নিরসন) দেখুন।
আজদাহা
দলকাল্পনিক
পুরাণপূর্ব এশিয়াইউরোপ
আবাসপর্বতমালা, সমুদ্র, আকাশ
১৮০৬ সালের ফ্রেডরিখ জাস্টিন বারটুচের একটি ডানাওয়ালা, অগ্নি-শ্বাস-প্রশ্বাসের আজদাহার উদাহরণ
বেইজিং-এর বেইহাই পার্কে নয়-আজদাহা প্রাচীরে খোদাই করা রাজকীয় চীনা আজদাহা
রাশিয়ান ভাইকিং জাহাজের ধনুকে আজদাহা। ২০১৯।

আজদাহা (ইংরেজি: Dragon, প্রতিবর্ণীকৃত: ড্রাগন) হল এমন এক ধরনের কাল্পনিক জীব যা মুখ দিয়ে আগুন বের করতে পারে। এই জীবের অস্তিত্ব চীন, জাপান, কোরিয়া, ইন্দোচীন, মালয়েশিয়াইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশের উপকথায় পাওয়া যায়। ফেরদৌসী’র মহাকাব্য ‘শাহনামা’ -তেও আজদাহার কথা উল্লেখ রয়েছে। শাহনামাতে দেখা যায় জামশেদ নামক একজন সম্রাটের দুই ঘাড়ে শয়তান চুম্বন করে; এতে করে চুম্বনের স্থানে দুটো ভয়ঙ্কর সাপের মস্তক গজিয়ে উঠে। এই মস্তক দুটো কেটে ফেললে সেখানে আবার নতুন করে সর্প মস্তক গজায়। তাই সম্রাট জামশেদ সেগুলোকে বিনষ্ট করার করার পরিবর্তে সেগুলোকে লালন করতে থাকেন এবং মানুষকে ভয় দেখিয়ে দুঃশাসন চালাতে থাকেন। এই সাপ দুটোকে ‘আজদাহা’ বলা হয়েছে। আজদাহাদেরকে প্রতিদিন দু’জন জীবন্ত মানুষের ঘিলু/মস্তিস্ক রান্না করে খাওেয়াতে হতো। পশ্চিমা শিল্পমাধ্যমে আজদাহা নিয়ে অনেক ছায়াছবি হয়েছে। মনে করা হয় এই জীব উড়তে পারে। আজদাহা বিভিন্ন দেশের জাতীয় পশু। ইন্দোনেশিয়া দেশে এক ধরনের সরীসৃপ দেখা যায় যার উজ্জ্বল জিভকে আগুন বলে ভুল হয়, এই জীব কোমোডো ড্রাগন নামে পরিচিত। এছাড়াও ফড়িংকে ইংরেজিতে ড্রাগন্ ফ্লাই বলে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা ]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা ]
ধরন
বিষয়
অর্জন
জমিনের
সজ্জাপ্রতীক
সাধারণ
পশুপ্রাণী
পক্ষী
অন্যান্য
কিংবদন্তী
উদ্ভিদ
গ্রন্থি
রঙ সমাহার
ধাতু
  •          Argent (white)
  •          Or (gold)
রঙ
  •          Gules (red)
  •          Sable (black)
  •          Azure (blue)
  •          Vert (green)
  •          Purpure (purple)1
পশম
দাগ
বিরল ধাতু1
  •      Copper
  •      Buff (metal in the United States)
Rare colours1
Realistic
প্রয়োগ
সম্পর্কিত বিষয়

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /