আর্মেনীয় মহল্লা (জেরুসালেম)
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- Čeština
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Հայերեն
- Արեւմտահայերէն
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- Latviešu
- Македонски
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Simple English
- Slovenščina
- Српски / srpski
- தமிழ்
- Türkçe
- Українська
- اردو
- 中文
আর্মেনীয় মহল্লা (আরবি: حارة الأرمن, হারাত আল-আরমান; হিব্রু ভাষায়: הרובע הארמני, হা-রোভা হা-আরমেনি; আর্মেনীয়: Հայոց թաղ, Hayots t'agh)[১] [২] জেরুসালেমের পুরনো শহরের চারটি মহল্লার অন্যতম। এটি শহরের দক্ষিণপশ্চিম পাশে অবস্থিত। বাব আন-নবী দাউদ ও বাব আল-খলিল নামক ফটক দিয়ে এখানে প্রবেশ করা যায়। এর আয়তন ০.১২৬ বর্গকিমি যা পুরনো শহরের ১৪%। ২০০৭ সালে এখানকার জনসংখ্যা ছিল ২,৪২৪ এবং তা ছিল পুরনো শহরের ৬.৫৫%। এই দুই দিক থেকে মহল্লাটি ইহুদি মহল্লার সাথে তুলনীয়। মহল্লাটি সুক আল-বাজার দ্বারা খ্রিষ্টান মহল্লা ও সুক আল-হুসুর দ্বারা ইহুদি মহল্লা থেকে বিচ্ছিন্ন।
৪র্থ শতাব্দীর দিক থেকে জেরুসালেমে আর্মেনীয়দের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এসময় আর্মেনীয়রা খ্রিষ্টান ধর্মকে জাতীয় ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে এবং আর্মেনীয় পুরোহিতরা জেরুসালেমে বসবাস শুরু করেন। আর্মেনীয় আবাসভূমির বাইরে আর্মেনীয় বসতির মধ্যে একে সবচেয়ে প্রাচীন বলে গণ্য করা হয়। মহল্লাটি সেইন্ট জেমস মনস্টারিকে কেন্দ্র করে ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে। ১৯শ শতাব্দীতে তা বর্তমান রূপ লাভ করে। আর্মেনিয়ান এপস্টলিক চার্চের জেরুসালেম পেট্রিয়ার্ক এখানে অবস্থান করেন। তিনি মহল্লার প্রশাসক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ২০শ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে আর্মেনীয় সম্প্রদায়ের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে।
গ্রীক অর্থোডক্স ও ক্যাথলিকদের থেকে পৃথক হলেও আর্মেনীয়রা তাদের মহল্লাকে খ্রিষ্টান মহল্লার অংশ হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। জেরুসালেমের তিনজন খ্রিষ্টান পেট্রিয়ার্ক ও আর্মেনিয়ার সরকার দুই মহল্লার কোনোপ্রকার রাজনৈতিক বিভক্তির বিরোধিতা জানিয়েছিল। আর্মেনীয়দের ভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে পৃথক আর্মেনীয় মহল্লার উদ্ভব হয়েছে। জেরুসালেমের অন্যান্য খ্রিষ্টানদের মত আর্মেনীয়রা আরব বংশোদ্ভূত নয়।[ক] তবে মহল্লার আর্মেনীয় বাসিন্দারা ইসরায়েল ও জাতিসংঘের দৃষ্টিতে ফিলিস্তিনি বিবেচিত হয়। অন্যান্য ফিলিস্তিনিদের উপর জারিকৃত বিধিনিষেধ তাদের উপরও প্রয়োগ করা হয়।
অবস্থান
[সম্পাদনা ]আর্মেনীয় মহল্লা জেরুসালেমের পুরনো শহরের দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থিত।[৫] ২০০৭ সালে ইন্টারন্যাশনাল পীস এন্ড কোঅপারেশন সেন্টারের প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয় যে মহলাটি ০.১২৬ বর্গকিমি আয়তন জুড়ে রয়েছে এবং তা পুরনো শহরের ১৪%।[৬] আর্মেনীয় মহল্লাটি খ্রিষ্টান মহল্লা থেকে সুক আল-বাজার দ্বারা এবং ইহুদি মহল্লা থেকে সুক আল-হুসুর দ্বারা বিচ্ছিন্ন।[৭]
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]উদ্ভব
[সম্পাদনা ]৪র্থ শতাব্দীর প্রথমদিকে[খ] রাজা তৃতীয় টিরিডেটসের শাসনামলে আর্মেনিয়া খ্রিষ্টান ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে গ্রহণ করে। এসময় অনেক আর্মেনীয় পুরোহিত জেরুসালেমে বসবাস শুরু করেছিলেন বলে জানা যায়।[১১] [১২] তবে প্রথম লিখিত বিবরণ হিসেবে ৫ম শতাব্দীর বিবরণ পাওয়া যায়।[১৩] আর্মেনীয় গির্জাগুলি সেসময় নির্মিত হয়। এর মধ্যে সেইন্ট জেমস মনস্টারি অন্যতম।[১৪] ৫ম শতাব্দীর মধ্যভাগে একটি আর্মেনীয় স্ক্রিপ্টোরিয়াম চালু ছিল।[১৫] বণিক ও কারিগরদের একটি গোষ্ঠী ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে সাহয়ুন এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে একটি আর্মেনীয় সড়ক (রুদা আরমেনিওরাম) ছিল।[১২] [১৬]
বাইজেন্টাইন, আরব ও মামলুক যুগ
[সম্পাদনা ]৫০৬ সালে দিভিনের প্রথম সভায় আর্মেনীয় চার্চ বাকি খ্রিষ্টান জগত থেকে পৃথক হয়ে যায়। ফলে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সাথে আর্মেনীয়দের সরাসরি বিরোধ তৈরী হয়। সম্রাট প্রথম জাস্টিনিয়ান মনোফিসাইট আর্মেনীয়দের উপর নির্যাতন শুরু করেন এবং তাদেরকে জেরুসালেম থেকে বের করে দেন।[১৫]
৭ম শতাব্দীর একজন আর্মেনীয় বিবরণীলেখক ফিলিস্তিনে ৭০টি আর্মেনীয় মঠের অস্তিত্ব ছিল বলে উল্লেখ করেছেন। এর মধ্যে কিছু স্থাপনা প্রত্নতাত্ত্বিক খননের সময় আবিষ্কৃত হয়েছে।[১১] ৬৩৭ সালে জেরুসালেম মুসলিমদের অধিকারে আসে। এই সময় পর্যন্ত জেরুসালেমে শুধু একজন খ্রিষ্টান বিশপ ছিলেন। ৬৩৮ সালে[১৫] আর্মেনীয়রা তাদের নিজস্ব আর্চবিশপ পেট্রিয়ার্ক আব্রাহামকে জেরুসালেমে প্রতিষ্ঠিত করে।[১৭] খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।[১৮] এর ফলে জেরুসালেমে আর্মেনীয়দের অভিবাসনের ভিত্তি মজবুত হয়।[১৩] ১২শ শতাব্দীতে ক্রুসেডারদের সাথে সিলিসিয়ার প্রায় একহাজার আর্মেনীয় জেরুসালেমে অভিবাসী হয়।[১৩]
মামলুক যুগে ১৩১১ সালে সুলতান আল-নাসির মুহাম্মদের ফরমান অনুসারে আর্চবিশপ সারকিস (১২৮১-১৩১৩) পেট্রিয়ার্ক পদবী পান।[১৬] ১৩৪০ এর দশকে মহল্লার চারদিকে দেয়াল নির্মাণের জন্য আর্মেনীয়দের অনুমতি দেয়া হয়। ক্রুসেডারদের ফিরে আসা ও শাসন পুনপ্রতিষ্ঠা রোধের জন্য মামলুকরা দেয়াল ধ্বংসসহ অনেক পদক্ষেপ নিলেও এই ঘটনার ফলে প্রতীয়মান হয় যে মামলুকরা আর্মেনীয়দেরকে হুমকি হিসেবে দেখেনি।
জেরুসালেমের ইতিহাসবিদ মুজিরউদ্দিন ১৪৯৫ সালে উসমানীয় যুগ পূর্ববর্তী জেরুসালেমের একটি বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। এতে তিনি দির আল-আরমান (আর্মেনীয় মঠ) বা কানিসাত মার ইয়াকুব (সেইন্ট জেমস ক্যাথেড্রাল) স্থাপনার উল্লেখ করেছেন।[১৯]
উসমানীয় যুগ
[সম্পাদনা ]উসমানীয় যুগে জেরুসালেম একটি কসমোপলিটন শহরে পরিণত হয়। খ্রিষ্টান হওয়া সত্ত্বেও আর্মেনীয়দের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি ছিল।[২০] এছাড়াও আর্মেনীয় সম্প্রদায় আরবি ভাষা ব্যবহার করত এবং ফিলিস্তিনি সমাজের অংশ ছিল।[২১]
জেরুসালেমের বর্তমান দেয়ালগুলি ১৫৩৮ সালে সুলতান সুলাইমানের নির্দেশে নির্মিত হয়। ১৫৬২-৬৩ সালের হিসাব অনুযায়ী ১৮৯জন আর্মেনীয় এখানে অবস্থান করছিল। ১৬৯০ সালের গণনায় এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৪০জন। অর্থাৎ বৃদ্ধির হার ২৩৯%।[২২] বিবরণীলেখক সিমিওন লেহাটসির বর্ণনা অনুযায়ী ১৬১৫-১৬ সালে বারোটি আর্মেনীয় পরিবার এখানে বসবাস করত।[১২] আর্মেনীয় ও অন্যান্য খ্রিষ্টানদের নগরায়নের ফলে ১৬৯০ সালে জনসংখ্যার এই বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়। ১৬৯০ সাল নাগাদ জেরুসালেমের খ্রিষ্টান বাসিন্দাদের মধ্যে আর্মেনীয়দের পরিমাণ ছিল ২২.৯%।[২২]
১৯শ শতাব্দীতে আর্মেনীয় ও খ্রিষ্টান মহল্লার অধিকাংশ স্থানে ইউরোপীয় রীতির ঢালু ছাদ দেখা যেত। অন্যদিকে মুসলিম ও ইহুদি মহল্লায় গম্বুজ আকৃতিকে প্রাধান্য দেয়া হত।[২৩] ১৮৮৩ সা;এ আর্মেনীয়রা শহরের প্রথম ছাপাখানা স্থাপন করে।[২৪] [২৫] [২৬] [২৭] ১৮৫৭ সালে এখানে একটি ধর্মীয় বিদ্যালয় চালু হয়েছিল হয়।[১৫] ১৮৫৫ জেরুসালেমের আর্মেনীয় মহল্লায় শহরের প্রথম ফটোগ্রাফিক ওয়ার্কশপ চালু হয়।[২৪] ১৮৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত বালক বিদ্যালয় ও ১৮৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত বালিকা বিদ্যালয় একীভূত করে ১৮৬৯ সালে হলি ট্রান্সলেটর্স স্কুল স্থাপিত হয়।[১৫] এটি জেরুসালেমের প্রথম সহশিক্ষা বিদ্যালয়।[৪]
১৮৮৩ সালে ১০২টি পরিবার (৮%) নিয়ে আর্মেনীয়রা গ্রীক অর্থোডক্স ও ক্যাথলিকদের পর পুরনো জেরুসালেমের তৃতীয় বৃহত্তম খ্রিষ্টান সম্প্রদায় ছিল।[২৮] এসকল বাসিন্দাদের পাশাপাশি সেসময় ৪৬জন আর্মেনীয় পাদ্রী ও সন্ন্যাসী এবং ৫৫জন কর্মী সেইন্ট জেমস মনস্টারির ভেতরে বসবাস করতেন।[২৯] ১৯০৫ সালের উসমানীয় আদমশুমারি অনুযায়ী মহল্লার ৩৮২ জন বাসিন্দার মধ্যে আর্মেনীয়দের সংখ্যা ছিল ১২১ এবং পরিমাণ এক তৃতীয়াংশের কম ছিল। ইহুদি (১২৭), অন্যান্য খ্রিষ্টান (৯৪) ও মুসলিমদের (৪০) পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৩৩.২%, ২৪.৬% ও ১০.৫%।[৩০] ইহুদিরা মহল্লার পূর্বদিকে বাস করত। ১৯শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে এই অংশ ইহুদি মহল্লার পশ্চিম অংশ হয়।[৩১]
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, ব্রিটিশ ও জর্ডানি যুগ
[সম্পাদনা ]প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ফিলিস্তিনে প্রায় ২,০০০-৩,০০০ আর্মেনীয় বাসিন্দা ছিল। তাদের অধিকাংশ ছিল জেরুসালেমের বাসিন্দা। ১৯১৭ সালে ব্রিটিশরা জেরুসালেম দখল করে। আর্মেনীয় গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া অসংখ্য আর্মেনীয় ১৯১৫ সালের পর থেকে এখানে আশ্রয় নিয়েছিল।[৩২] [৩৩] ধারণা করা হয় যে ১৯২৫ সালে প্রায় ১৫,০০০ আর্মেনীয় সমগ্র ফিলিস্তিনে বসবাস করত।[৩৪] ব্রিটিশ মেন্ডেটের সময় এই সংখ্যা আনুমানিক ২০,০০০ এ পৌছায়।[৩৪] [২৬] তবে ১৯৩১ সালের ব্রিটিশ আদমশুমারি অনুযায়ী সমগ্র ফিলিস্তিনে আর্মেনীয় জনসংখ্যা ছিল ৩,৫২৪[৩৪]
১৯৪৭ সালে প্রায় ১,৫০০ আর্মেনীয় ফিলিস্তিন ত্যাগ করে সোভিয়েত আর্মেনিয়ায় চলে যায়। জাতিগত আর্মেনীয়দের ব্যাপকভাবে ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে আর্মেনিয়ার জনসংখ্যা বৃদ্ধির সোভিয়েত সরকারি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই প্রত্যাবর্তন ঘটে। এর ফলে জেরুসালেমে আর্মেনীয় সম্প্রদায়ের অবনতি শুরু হয়।[৩৫] ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধের সময় আর্মেনীয় মহল্লায় বোমার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।[৫] ফিলিস্তিনের বিভিন্ন স্থানের অনেক আর্মেনীয় এখানে আশ্রয় নিয়েছিল। মহল্লার নিরাপত্তার জন্য এসময় একটি নিরাপত্তা বাহিনী গঠিত হয়েছিল।[৩৬]
ইসরায়েলি যুগ
[সম্পাদনা ]১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধের পর জেরুসালেমের পুরনো শহর ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে কার্যত আর্মেনীয় পেট্রিয়ার্ক মহল্লার প্রশাসক হিসেবে দায়িত্বপালন করে থাকেন।[৪] আরব-ইসরায়েলি সংঘাতের ফলে রাজনীতিতে জড়িত নয় মহল্লার এমন আর্মেনীয় বাসিন্দাদের উপর প্রভাব পড়েছে। ১৯৯২ সালে ক্যাথলিক নিয়ার ইস্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন কর্তৃক প্রকাশিত নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে যে "জেরুসালেমের আর্মেনীয়রা আরব ও ইসরায়েলিদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে ইচ্ছুক, কিন্তু শহরের উত্তেজনার ফলে তাদের সম্প্রদায় প্রভাবিত হচ্ছে একথা তারা অস্বীকার করে না।"[২৪]
সমস্য
[সম্পাদনা ]আর্মেনীয় মহল্লায় বসবাসকারী আর্মেনীয়দের জর্ডানি নাগরিকত্ব (১৯৬৭ সালের পূর্ব থেকে)[৪] একটি প্রধান বাধা।[৩৭] কারণ এর ফলে ইসরায়েল সরকারের কাছে তারা ফিলিস্তিনিদের মত স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে গণ্য হয়।[৩৮] দ্য জেরুসালেম পোস্ট ২০০৫ সালে প্রতিবেদনে জানায় যে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জেরুসালেমের আর্মেনীয়দেরকে ফিলিস্তিনি বিবেচনা করে এবং এ কারণে দলিলপত্র পেতে দীর্ঘসূত্রিতার সৃষ্টি হয় এবং বিমানবন্দরে জটিলতা তৈরী হয়।[৪] ২০১৫ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের অফিস ফর দ্য কোঅর্ডিনেশন অব হিউমেনিটেরিয়ান এফেয়ার্স (ওসিএইচএ) প্রকাশিত একটি মানচিত্রে আর্মেনীয় মহল্লাকে ফিলিস্তিনি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত রং দ্বারা চিহ্নিত করে।[৩৯] দি ইকোনমিস্ট ২০০৪ সালে জানায় যে আর্মেনীয়দেরকেও ফিলিস্তিনিদের মত একই বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয় যার মধ্যে মহল্লায় নতুন বাড়ি নির্মাণের উপর নিষেধাজ্ঞাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৩৮] সীমিত স্থানের কারণে এখানে বসবাস ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে এবং অধিকাংশ আর্মেনীয় তাদের বর্তমান আয়ের দ্বারা বসবাসের খরচ সহজে মেটাতে পারে না।[৩৭]
১৯৬৭ পরবর্তী ইহুদি বসতি
[সম্পাদনা ]১৯৬৭ সালে ইসরায়েল শহরের অধিকার পাওয়ার পর ইহুদি মহল্লা প্রায় ৪০% বৃদ্ধি করা হয় এবং ২০০০ সাল নাগাদ আর্মেনীয় মহল্লার ৫৮১টি সম্পত্তির মধ্যে ৭১(১২%) বা ৮১(১৪%) সম্পত্তির মালিক ছিল ইহুদিরা।[৩৮] [৪১]
ভাষা
[সম্পাদনা ]আর্মেনীয়ভাষী বাকি পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে জেরুসালেমের আর্মেনীয় ভাষা স্বতন্ত্ব বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। এই ভাষার উপর ফিলিস্তিনি আরবির প্রভাব রয়েছে। এছাড়া তুরস্ক থেকে অভিবাসী হওয়া আর্মেনীয়রা তুর্কি প্রভাবিত আর্মেনীয় ভাষায় কথা বলে থাকে।[৪২]
স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা ]আর্মেনীয়
[সম্পাদনা ]ধর্মীয়
[সম্পাদনা ]শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
[সম্পাদনা ]সাংস্কৃতিক
[সম্পাদনা ]- সেইন্ট জেমস প্রেস।[৫০]
- কালোস্ট গুলবেনকাইয়ান লাইব্রেরী[৫১] [৫২] [৫৩] [৪৯] [৫৪] [৫৫]
- সেইন্ট টোরোস মেনুস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরী[৫৬] [৫৭] [৫৮] [৫৭] [৫৯]
অন্যান্য
[সম্পাদনা ]- আর্মেনীয় বাগান[৬০]
অন্যান্য (অআর্মেনীয়)
[সম্পাদনা ]- গির্জা[গ]
- সিরিয়াক অর্থোডক্স সেইন্ট মার্ক'স মনস্টারি।[৬৩] [৬৪]
- গ্রীক অর্থোডক্স চার্চ।
- ক্রাইস্ট চার্চ (অ্যাংলিকান)।
- মেরোনাইট চার্চ।[৬৫]
- অন্যান্য
- টাওয়ার অব ডেভিড।[৬৬]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "Apart from their monophysite views there is no reason why the Armenian community should not live happily with the other groups in the Christian Quarter. Yet David Street is a dividing line of more than just theological significance, for the Armenians with their separate language and culture from the Arabs also have an almost exclusively commercial economic basis. Apart from the comparatively close relations between the Syrian Orthodox Community and the Armenians for theological reasons, the Armenians have preferred to separate themselves from Arabs of all faiths."[৩]
"The difference, as I see it, is that by and large most of the Christian communities here are Palestinian ethnically, whereas the Armenians have their own ethnic identity as Armenians, and that is where in some sense they stand out or differ."[৪] - ↑ The traditional date is 301 AD. A growing number of authors argue that the correct date is 314 by citing the Edict of Milan.[৮] [৯] Elizabeth Redgate writes that "the scholarly consensus is to prefer c. 314."[১০]
- ↑ "The remaining third includes churches of four other denominations: Syriac Orthodox, Greek Orthodox, Maronite and Anglican."[৬১]
"... four other denominations (Syrian, Maronite Catholic, Greek Orthodox, and Anglican) have churches in this part of the city."[৬২]
- উদ্ধৃতি
- ↑ Ormanian 1931, পৃ. 4।
- ↑ Deyirmenjian, Sevan (৬ মে ২০১৩)। "Քանի մը դրուագ Երուսաղէմէն Սուրբ Յակոբի հովանիին ներքոյ"। Jamanak (আর্মেনিয় ভাষায়)। Istambul। ২৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
...պաշտօնապէս իսկ կոչուելով «Հայոց թաղ» անունով:
"Երուսաղէմահայը (The Jerusalemite)"। armenische-kirche.ch (আর্মেনিয় ভাষায়)। Zürich: Diocese of the Armenian Apostolic Church in the German Switzerland।Իսկ հայոց թաղի բնակիչները...
- ↑ Hopkins 1971, পৃ. 76।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Golan, Patricia (১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। "A Cloistered Community"। The Jerusalem Post । ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ "The Armenian Quarter"। Jewish Virtual Library। ২১ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Khamaisi এবং অন্যান্য 2009, পৃ. 22, 71।
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 5।
- ↑ Panossian, Razmik (২০০৬)। The Armenians: From Kings and Priests to Merchants and Commissars। New York: Columbia University Press। পৃষ্ঠা 42। আইএসবিএন 978-0-231-51133-9।
- ↑ Hastings, Adrian; Mason, Alistair; Pyper, Hugh, সম্পাদকগণ (২০০০)। The Oxford Companion to Christian Thought। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-0-19-860024-4।
- ↑ Redgate, A. E. (২০০০)। The Armenians। Oxford: Blackwell Publishing। পৃষ্ঠা 314। আইএসবিএন 978-0-631-22037-4।
- ↑ ক খ Hewsen 2001, পৃ. 89।
- ↑ ক খ গ Grgearyan, Hakob; Hakobjanyan, Davit (১৯৭৭)। "Երուսաղեմ [Jerusalem]"। Soviet Armenian Encyclopedia Volume 3। পৃষ্ঠা 641–642।
- ↑ ক খ গ Vaux 2002, পৃ. 5।
- ↑ Sanjian, Avedis (1965). The Armenian Communities in Syria under Ottoman Dominion. Cambridge, MA: Harvard University Press, pp. 1–6.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Hacikyan, Agop Jack; Basmajian, Gabriel; Franchuk, Edward S.; Ouzounian, Nourhan (২০০৫)। "Armenians in Jerusalem"। The Heritage of Armenian Literature: From the eighteenth century to modern times। Detroit: Wayne State University Press। পৃষ্ঠা 32–34। আইএসবিএন 978-0-8143-3221-4।
- ↑ ক খ Martirosyan 2001, পৃ. 52।
- ↑ Maksoudian, Krikor (২০০৪)। "The Armenian Patriarchate of Jerusalem"। armenianchurch-ed.net। New York: Diocese of the Armenian Church of America (Eastern)। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 30।
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 8।
- ↑ Kark, Ruth and Michal Oren Nordheim (2001). Jerusalem and Its Environs: Quarter, Neighborhoods, Villages, 1800–1948. Detroit: Wayne State University Press, p. 45.
- ↑ Der Matossian 2011, পৃ. 26।
- ↑ ক খ Peri, Oded (2001). Christianity under Islam in Jerusalem: The Question of the Holy Sites in Early Ottoman Times (Ottoman Empire & Its Heritage). Leiden: Brill, p. 20.
- ↑ Kark ও Oren-Nordheim 2001, পৃ. 70।
- ↑ ক খ গ Davis, Joyce M. (জুলাই ১৯৯২)। "Jerusalem's Armenian Quarter"। Catholic Near East Welfare Association।
- ↑ Naguib 2008, পৃ. 37।
- ↑ ক খ Bremer 2007, পৃ. 273।
- ↑ Prior, Michael P.; Taylor, William, সম্পাদকগণ (১৯৯৪)। Christians in the Holy Land। World of Islam Festival Trust। পৃষ্ঠা 120। আইএসবিএন 9780905035321।
The first printing press in Jerusalem was an Armenian one, set up in 1833...
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 36।
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 38।
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 50।
- ↑ Arnon 1992, পৃ. 52।
- ↑ Der Matossian 2011, পৃ. 29।
- ↑ Shemassian, Vahram (২০১২)। "Armenian Genocide Survivors in the Holy Land at the End of World War I"। Journal of the Society for Armenian Studies। 21: 247–77।
- ↑ ক খ গ Der Matossian 2011, পৃ. 30।
- ↑ Der Matossian 2011, পৃ. 31।
- ↑ Der Matossian 2011, পৃ. 39।
- ↑ ক খ Boyadjian, Tamar (২৯ মার্চ ২০১৩)। "Lamenting Jerusalem: The Armenian Quarter In The Old City"। Asbarez ।
- ↑ ক খ গ "Armenians caught in the middle"। The Economist । ৭ সেপ্টেম্বর ২০০০।
- ↑ "New movement restrictions in East Jerusalem" (পিডিএফ)। United Nations Office for the Coordination of Humanitarian Affairs। ৫ নভেম্বর ২০১৫। ১৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Jan de Jong (২০০১)। "Maps — Old City of Jerusalem"। Palestinian Academic Society for the Study of International Affairs। ২০ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Usher, Graham (২০০০)। "Fifteen Centuries and Still Counting—the Old City Armenians"। Jerusalem Quarterly। Institute for Palestine Studies (9): 35–39।
- ↑ Vaux 2002, পৃ. 1–2।
- ↑ Hewsen 2001, পৃ. 271।
- ↑ ক খ Shinar, Anat (৩০ এপ্রিল ২০১৩)। "Jerusalem Church — Over 50 Churches in the Old City"। jerusalem.com। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 45–46।
- ↑ "1975 Inauguration of the Alex and Marie Manoogian seminiary in Jerusalem"। Armenian General Benevolent Union on Flickr।
- ↑ "Alex and Marie Manoogian to be Interred in Holy Etchmiadzin"। Armenian General Benevolent Union। ২০০৭। ১১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 43।
- ↑ ক খ Tchilingirian, Hratch (অক্টোবর ২০০০)। "Dividing Jerusalem : Armenians on the line of confrontation"। Armenian International Magazine। 11 (10)। পৃষ্ঠা 40–44। PDF version
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 49।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. ii।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 54, 85।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 3।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 88।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 122।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 1।
- ↑ ক খ Manoogian 2013, পৃ. 46।
- ↑ Coulie, Bernard (২০১৪)। "Collections and Catalogues of Armenian Manuscripts"। Calzolari, Valentina। Armenian Philology in the Modern Era: From Manuscript to Digital Text। Brill Publishers। পৃষ্ঠা 26। আইএসবিএন 978-90-04-25994-2।
- ↑ Manoogian 2013, পৃ. 45।
- ↑ Gibson, Shimon (১৯৮৭)। "The 1961–67 Excavations in the Armenian Garden, Jerusalem"। Palestine Exploration Quarterly। Palestine Exploration Fund। 119 (2): 81–96। ডিওআই:10.1179/peq.1987.119.2.81।
- ↑ "Armenians have long presence in Jerusalem"। seetheholyland.net। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Jerusalem: The Old City: The Armenian Quarter"। Jewish Virtual Library।
- ↑ "St. Mark Church – Syrian Orthodox"। jerusalem.com। ২১ অক্টোবর ২০১২। ২৫ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Hopkins 1971, পৃ. 73।
- ↑ "Maronite Church: Old City-Armenian Quarter, 25 Maronite Convent st."। Jerusalem Foundation। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Jacobs, Daniel (২০০৯)। The Rough Guide to Jerusalem। Penguin। পৃষ্ঠা 7।
The Armenian Quarter includes Jerusalem's citadel, known as the Tower of David.
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা ]- Arnon, Adar (১৯৯২)। "The Quarters of Jerusalem in the Ottoman Period"। Middle Eastern Studies (ইংরেজি ভাষায়)। Taylor & Francis। 28 (1992): 1–65। জেস্টোর 4283477। ডিওআই:10.1080/00263209208700889।
- Bremer, Joerg (২০০৭)। "Swan Song in the Holy Land: The Armenian Quarter in Jerusalem"। v. Voss, Huberta। Portraits of Hope: Armenians in the Contemporary World (ইংরেজি ভাষায়)। Berghahn Books। পৃষ্ঠা 271–274। আইএসবিএন 9781845452575।
- Der Matossian, Bedross (২০১১)। "The Armenians of Palestine 1918–48"। Journal of Palestine Studies (ইংরেজি ভাষায়)। 41 (1): 24–44। জেস্টোর 10.1525/jps.2011.XLI.1.24।
- Haytayan, Laury (২০১১)। "Armenian Christians In Jerusalem: 1700 Years of Peaceful Presence" (পিডিএফ)। Politics and Religion Journal (ইংরেজি ভাষায়)। 5 (2): 179–195। ২৯ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- Hewsen, Robert H. (২০০১)। Armenia: A Historical Atlas (ইংরেজি ভাষায়)। Chicago: University of Chicago Press। আইএসবিএন 0-226-33228-4।
- Kark, Ruth; Oren-Nordheim, Michal (২০০১)। Jerusalem and Its Environs: Quarters, Neighborhoods, Villages, 1800–1948 (ইংরেজি ভাষায়)। Wayne State University Press। আইএসবিএন 978-0-8143-2909-2।
- Khamaisi, Rassem; Brooks, Robert; Margalit, Meir; Nasrallah, Rami; Yunan, Michael; Owais, Abdalla (২০০৯), Jerusalem Old City: Urban Fabric and Geopolitical Implications (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়), Jerusalem: International Peace and Cooperation Center, আইএসবিএন 965-7283-16-7, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- Martirosyan, Hmayak (২০০১)। "Международный статус Иерусалима и местная армянская община" [জেরুসালেম ও স্থানীয় আর্মেনিয় সম্প্রদায়ের আন্তর্জাতিক স্থিতি]। Patma-Banasirakan Handes (রুশ ভাষায়) (2): 50–57। আইএসএসএন 0135-0536। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৬।
- Manoogian, Sylva Natalie (২০১৩)। "The Calouste Gulbenkian Library, Armenian Patriarchate of Jerusalem, 1925–1990: An Historical Portrait of a Monastic and Lay Community Intellectual Resource Center" (dissertation) (ইংরেজি ভাষায়)। University of California, Los Angeles।
- Tsimhoni, Daphne (১৯৮৩)। "Demographic Trends of the Christian Population in Jerusalem and the West Bank 1948–1978"। Middle East Journal (ইংরেজি ভাষায়)। 37 (1): 54–64।
- Hopkins, I. W. J (১৯৭১)। "The four quarters of Jerusalem"। Palestine Exploration Quarterly (ইংরেজি ভাষায়)। Palestine Exploration Fund। 103 (2): 68–84।
- Naguib, Nefissa (২০০৮)। "Armenian Memories of Relief in Jerusalem"। Naguib, Nefissa; Okkenhaug, Inger Marie। Interpreting Welfare and Relief in the Middle East (ইংরেজি ভাষায়)। Brill Publishers। পৃষ্ঠা 35–56।
- Vaux, Bert (২০০২)। "The Armenian Dialects of Jerusalem" (ইংরেজি ভাষায়)। Pennsylvania State University। পৃষ্ঠা 1–19।
- Ormanian, Malachia (১৯৩১)। Հայկական Երուսաղէմ [আর্মেনীয় জেরুসালেম] (আর্মেনীয় ভাষায়)। Jerusalem: St. James Press। উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
- আরও পড়ুন
- Azarya, Victor (১৯৮৪)। The Armenian Quarter of Jerusalem (ইংরেজি ভাষায়)। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস। আইএসবিএন 978-0-520-04749-5।
- Ervine, Roberta R.; Stone, Michael E.; Stone, Nira (২০০২)। The Armenians in Jerusalem and the Holy Land (ইংরেজি ভাষায়)। Peeters Pub & Booksellers।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]