বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

অমলেন্দু বিশ্বাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধে অপর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে অনেকেই নিবন্ধটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে অপরিচিত দয়া করে উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলি অনুসারে, নিবন্ধটির উন্নয়নে অংশ নিন। (জুন ২০২০)
অমলেন্দু বিশ্বাস
অমলেন্দু বিশ্বাস
জন্ম(১৯২৫-০৫-২৯)২৯ মে ১৯২৫
রেঙ্গুন, ব্রিটিশ বার্মা
মৃত্যু১৩ অক্টোবর ১৯৮৭(1987年10月13日) (বয়স ৫৮)
পরিচিতির কারণযাত্রাভিনয়, যাত্রা পরিচালনা

অমলেন্দু বিশ্বাস (মে ২৯, ১৯২৫- ১৩ই অক্টোবর, ১৯৮৭) বাংলাদেশী যাত্রা অভিনেতা ও পরিচালক।

জীবন ও পরিবার

[সম্পাদনা ]

অমলেন্দু বিশ্বাসের পৈতৃক নিবাস চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার মসজিদিয়া গ্রামে। তিনি পিতার কর্মক্ষেত্র বার্মার (বর্তমান মায়ানমার) ইয়াঙ্গুনে জন্মগ্রহণ করেন।[] তার বাবা সুরেন্দ্রলাল বিশ্বাস, তার মা জ্ঞানদা দেব। বাবা ইয়্ঙ্গুনে কাস্টমস বিভাগে চাকরি করতেন। কিশোর বয়সে তিনি বাবার সঙ্গে বাংলাদেশের চট্টগ্রামে চলে আসেন। ১৯৪১ খ্রীস্টাব্দে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়ে প্রথমে কলকাতায়ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে যোগ দিয়েছিলেন। পরে কিছু দিন পুলিশ-এ কাজ করেন। ১৯৪৪ খ্রীস্টাব্দে রবার্টসন কলেজ থেকে এফ, এ, পাস করেন। বাংলাদেশে চলে আসেন ১৯৪৭-এ। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান রেলওয়েতে হিসাব বিভাগে চাকরি পেলেন। পাকিস্তান আমলে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে যোগ দেয়ার জন্য তার বিরূদ্ধে পুলিশের হুলিয়া জারী হয়েছিল। তার স্ত্রী জ্যোৎস্না বিশ্বাস বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় যাত্রা অভিনেত্রী। অমলেন্দু বিশ্বাসের কন্যা অরুণা বিশ্বাস একজন পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

অমলেন্দু বিশ্বাস ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

যাত্রাভিনয়

[সম্পাদনা ]

১৯৩৭ খ্রীস্টাব্দে যখন তিনি সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র তখন দাতা হরিশচন্দ্র নাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলেন। ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে কর্মরত অবস্থায় জব্বলপুরের মিলিটারী সদরদপ্তরে বেঙ্গলী ক্লাবে নাটকে অভিনয় করতেন। পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর তিনি চট্টগ্রামে স্থায়ী হলেন ও স্থানীয় নাটকে অভিনয় করতে শুরু করলেন। ১৯৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত বাবুল থিয়েটারে তিনি বহু নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৬১ খ্রীস্টাব্দে তিনি যাত্রায় অভিনয় শুরু করেন বাসন্তী অপেরায় যোগ দিয়ে। মধুসূদন, জানোয়ার, লেনিন, অচল পয়সা, সন্ন্যাসী, সিরাজদ্দৌলা, সম্রাট জাহাঙ্গীর প্রভৃতি যাত্রাপালায় নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করে দেশব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।

সম্মাননা

[সম্পাদনা ]
  • বাচসাস সিকোয়েন্স পুরস্কার।
  • শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার।
  • একুশে পদক (মরণোত্তর)।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. নজরুল, আরিফ (নভেম্বর ২০০৯)। বাংলাদেশের শত মনীষী। ঢাকা: সাহিত্য ইন্সটিটিউট। পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা ১৫। আইএসবিএন 9789848452363  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য); |সংগ্রহের-তারিখ= এর |ইউআরএল= প্রয়োজন (সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /