সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব
কর্মীবৃন্দ | |
---|---|
অধিনায়ক | গ্যারেথ বেটি |
কোচ | মাইকেল ডি ভেনুতো |
প্রধান নির্বাহী | রিচার্ড গোল্ড |
দলের তথ্য | |
রং | প্রথম-শ্রেণী: লিস্ট এ ও টি২০: |
প্রতিষ্ঠা | ১৮৪৫ |
স্বাগতিক মাঠ | দি ওভাল, কেনিংটন |
ধারণক্ষমতা | ২৬,০০০ |
ইতিহাস | |
চ্যাম্পিয়নশীপ জয় | ১৯ (তন্মধ্যে ১টি যৌথভাবে) |
দ্বিতীয় বিভাগ চ্যাম্পিয়নশীপ জয় | ২ |
সিবি৪০/প্রো৪০/সানডে লীগ জয় | ৩ |
এফপি ট্রফি/ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি জয় | ১ |
টুয়েন্টি২০ কাপ জয় | ১ |
বেনসন এন্ড হেজেস কাপ জয় | ৩ |
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ] |
সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব ১৮টি পেশাদার প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের মধ্যে অন্যতম। ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের ঘরোয়া ক্রিকেট অবকাঠামোয় এ ক্লাবটি গড়ে উঠে। এটি ঐতিহাসিক কাউন্টি সারের প্রতিনিধিত্বকারী দল। ১৮৪৫ সালে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠিত হয়। দক্ষিণ লন্ডনের লাম্বেথের কেনিংটন এলাকায় অবস্থিত ওভাল মাঠে ক্লাবটি তাদের প্রধান অনুশীলনী মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে। এছাড়াও ক্লাবের আরও দুইটি অতিরিক্ত মাঠ রয়েছে। ক্রয়ডনের হুইটগিফট ও গিল্ডফোর্ডের উডব্রিজ রোডে প্রত্যেক মৌসুমেই খেলে থাকে। গ্যারেথ বেটি দলের অধিনায়ক ও গ্রাহাম ফোর্ড কোচের দায়িত্ব পালন করছেন।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]সারে ক্লাব তাদের ইতিহাসে তিনটি উল্লেখযোগ্য সময় সফলতার সাথে অতিবাহিত করেছে। ১৮৫০-এর দশকে অনানুষ্ঠানিকভাবে তারা সাতবার চ্যাম্পিয়ন কাউন্টির মর্যাদা পায়। ১৮৮৭ থেকে ১৮৯৫ সালের মাঝে আটবার শিরোপা জয় করে। তন্মধ্যে, কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের ইতিহাসের প্রথম আসরেও তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ১৯৫২ থেকে ১৯৫৮ সময়কালে ধারাবাহিকভাবে সাতবার জয় পায়। এরপূর্বে ১৯৫০ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের সাথে যৌথভাবে বিজয়ী হয়। ১৯৫৫ সালে সারে দল ২৮টি খেলার মধ্যে ২৩টিতে জয় পায় যা রেকর্ডরূপে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৯৩ সালের পূর্বে অন্য কোন দলই কোন মৌসুমেই ২৩ খেলায় জয় পায়নি।[১] অদ্যাবধি সারে দল আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ১৮বার শিরোপা জয় করতে সক্ষম হয়। তাদের এ সাফল্যে কেবলমাত্র ইয়র্কশায়ার অগ্রগামী।
ক্লাবের চিরায়ত ব্যাজ হচ্ছে প্রিন্স অব ওয়েলসের পালক। লর্ড রোজবেরি এ প্রতীক ব্যবহারে প্রিন্স অব ওয়েলসের কাছ থেকে অনুমতি নেন। উত্তরাধিকারী সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তিতে ১৯১৫ সালে ওভাল স্ট্যান্ড নির্মিত হয়।[২]
ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে, ক্রিকেট স্যাক্সন বা নরম্যান সময়কালে ওয়েল্ডে শিশুদের আড্ডাস্থলে উৎপত্তি হয়। অল্পকিছুদিন পরই প্রতিবেশী সারে এলাকায় পৌঁছে যায়। এ ক্রীড়ার উৎপত্তিস্থান না হলেও সারে মুদ্রণশিল্পের কল্যাণে প্রথম নির্দিষ্ট স্থান হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। ১৫৯৮ সালের আইন আদেশ বলে নিশ্চিত করা হয় যে, ১৫৫০ সালে গিল্ডফোর্ডের এক টুকরো জমিতে বিদ্যালয়ের ছাত্ররা সর্বপ্রথম ক্রিকেট খেলেছিল।[৩] ১৬১১ সালে রাজা প্রথম জেমস তার জ্যেষ্ঠ পুত্র প্রিন্স অব ওয়েলস হেনরিকে কেনিংটন ও ভক্সহলের ভূ-স্বামীরূপে ঘোষণা করেন। এখানেই সারের প্রধান অনুশীলনী মাঠ বর্তমানের ওভাল রয়েছে। অদ্যাবধি, প্রিন্স অব ওয়েলসের পালক ক্রিকেট ক্লাবের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।[৪]
ব্যবহৃত মাঠ
[সম্পাদনা ]নিজ মাঠের খেলাগুলোয় অংশ নিতে সারে দল তাদের সূচনালগ্ন থেকে এ পর্যন্ত পনেরটি পৃথক মাঠ ব্যবহার করেছে। নিচের ছকে প্রত্যেক মাঠে প্রথম-শ্রেণী, লিস্ট এ বা টুয়েন্টি২০-এর নিজস্ব খেলাগুলোর বিবরণ তুলে ধরা হলো।
মাঠের নাম | অবস্থান | বছর | এফসি খেলা |
এলএ খেলা |
টি২০ খেলা |
সর্বমোট |
---|---|---|---|---|---|---|
উডব্রিজ রোড | গিল্ডফোর্ড | ১৯৩৮–বর্তমান | ৮৯ | ৩৬ | ০ | ১২৫ |
হুইটগিফট স্কুল | ক্রয়ডন | ২০০০–২০১১ | ৯ | ১৩ | ১ | ২৩ |
ব্রিটিশ অ্যারোস্পেস কোম্পানি গ্রাউন্ড | বাইফ্লিট | ১৯৭০–১৯৭৯ | ০ | ১০ | ০ | ১০ |
কেনটন কোর্ট মিডো | সানবারি-অন-টেমস | ১৯৭২–১৯৭৪ | ০ | ৩ | ০ | ৩ |
হকার্স স্পোর্টস গ্রাউন্ড | কিংস্টন-আপন-টেমস | ১৯৪৬ | ২ | ০ | ০ | ২ |
সেন্ট জন্স স্কুল | লিদারহেড | ১৯৬৯–১৯৭২ | ০ | ২ | ০ | ২ |
মেট্রোপলিটন পুলিশ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড | পূর্ব মোলসে | ২০০৩ | ০ | ০ | ২ | ২ |
ব্রডওয়াটার পার্ক | গোডালমিং | ১৮৫৪ | ১ | ০ | ০ | ১ |
রেইগেট প্রাইয়রি ক্রিকেট ক্লাব গ্রাউন্ড | রেইগেট | ১৯০৯ | ১ | ০ | ০ | ১ |
চিম রোড | সাটন | ১৯৬৯ | ০ | ১ | ০ | ১ |
চার্টারহাউস স্কুল | গোডেলমিং | ১৯৭২ | ০ | ১ | ০ | ১ |
ডেকা স্পোর্টস গ্রাউন্ড | টোওয়ার্থ | ১৯৭৩ | ০ | ১ | ০ | ১ |
হার্স্ট পার্ক ক্লাব গ্রাউন্ড | পূর্ব মোলসে | ১৯৮৩ | ০ | ১ | ০ | ১ |
রিক্রিয়েশন গ্রাউন্ড | ব্যানস্টিড | ১৯৮৪ | ১ | ০ | ০ | ১ |
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ হালনাগাদ: ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১ |
খেলোয়াড়
[সম্পাদনা ]বর্তমান দলীয় সদস্য
[সম্পাদনা ]- ২৭ এপ্রিল, ২০১৭ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৫]
- নম্বরের মাধ্যমে খেলোয়াড়ের শার্টের পিছনে ব্যবহৃত দলীয় নম্বরকে তুলে ধরছে।
- double-dagger মাধ্যমে আন্তর্জাতিক খেলায় খেলোয়াড়ের ক্যাপকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
- * এর মাধ্যমে খেলোয়াড়ের কাউন্টি ক্যাপ প্রাপ্তিকে তুলে ধরা হয়েছে।
নম্বর | নাম | জাতীয়তা | জন্ম তারিখ | ব্যাটিং | বোলিং | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটসম্যান | ||||||
১০ | অরুণ হরিনাথ* | ইংল্যান্ড | (1987年04月03日) ৩ এপ্রিল ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) | বামহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | |
১১ | কুমার সাঙ্গাকারা* double-dagger | শ্রীলঙ্কা | (1977年10月27日) ২৭ অক্টোবর ১৯৭৭ (বয়স ৪৬) | বামহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | বিদেশী খেলোয়াড় |
১৭ | রোরি বার্নস* | ইংল্যান্ড | (1990年08月26日) ২৬ আগস্ট ১৯৯০ (বয়স ৩৪) | বামহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | সহঃ অধিনায়ক |
২০ | জেসন রয়* double-dagger | ইংল্যান্ড | (1990年07月21日) ২১ জুলাই ১৯৯০ (বয়স ৩৪) | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ইংল্যান্ডের সাথে সাদা বলের চুক্তি |
২১ | অ্যারন ফিঞ্চ double-dagger | অস্ট্রেলিয়া | (1986年11月17日) ১৭ নভেম্বর ১৯৮৬ (বয়স ৩৭) | ডানহাতি | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | বিদেশী খেলোয়াড় |
২৩ | মার্ক স্টোনম্যান | ইংল্যান্ড | (1987年06月27日) ২৭ জুন ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) | বামহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | |
২৪ | কেভিন পিটারসন double-dagger | ইংল্যান্ড | (1980年06月27日) ২৭ জুন ১৯৮০ (বয়স ৪৪) | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | কেবলমাত্র টি২০ |
৪৫ | ডমিনিক সিবলি | ইংল্যান্ড | (1995年09月05日) ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫ (বয়স ২৯) | ডানহাতি | ডানহাতি লেগ ব্রেক | |
অল-রাউন্ডার | ||||||
৬ | স্কট বর্থউইক double-dagger | ইংল্যান্ড | (1990年04月19日) ১৯ এপ্রিল ১৯৯০ (বয়স ৩৪) | বামহাতি | ডানহাতি লেগ ব্রেক | |
৮ | জেমস বার্ক | ইংল্যান্ড | (1991年01月25日) ২৫ জানুয়ারি ১৯৯১ (বয়স ৩৩) | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | লিচেস্টারশায়ার থেকে ধারকৃত |
১৩ | গ্যারেথ বেটি* double-dagger | ইংল্যান্ড | (1977年10月13日) ১৩ অক্টোবর ১৯৭৭ (বয়স ৪৬) | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | ক্লাব অধিনায়ক |
৫৮ | স্যাম কারেন | ইংল্যান্ড | (1998年06月03日) ৩ জুন ১৯৯৮ (বয়স ২৬) | বামহাতি | বামহাতি ফাস্ট মিডিয়াম | |
— | মইসেস হেনরিকুইস double-dagger | অস্ট্রেলিয়া | (1987年02月01日) ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম | বিদেশী খেলোয়াড় (কেবলমাত্র টি২০) |
উইকেট-রক্ষক | ||||||
৭ | বেন ফোকস* | ইংল্যান্ড | (1993年02月15日) ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ (বয়স ৩১) | ডানহাতি | — | |
৩২ | অলি পোপ | ইংল্যান্ড | (1998年01月02日) ২ জানুয়ারি ১৯৯৮ (বয়স ২৬) | ডানহাতি | — | |
বোলার | ||||||
৪ | ম্যাট ডান | ইংল্যান্ড | (1992年05月05日) ৫ মে ১৯৯২ (বয়স ৩২) | বামহাতি | ডানহাতি ফাস্ট | |
৫ | ফ্রেডি ফন দেন বার্গ | ইংল্যান্ড | (1992年06月14日) ১৪ জুন ১৯৯২ (বয়স ৩২) | ডানহাতি | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |
৯ | মার্ক ফুটিট | ইংল্যান্ড | (1985年11月25日) ২৫ নভেম্বর ১৯৮৫ (বয়স ৩৮) | ডানহাতি | বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |
১৬ | জেড ডানবাক* double-dagger | ইংল্যান্ড | (1986年03月03日) ৩ মার্চ ১৯৮৬ (বয়স ৩৮) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |
১৮ | স্টুয়ার্ট মিকার* double-dagger | ইংল্যান্ড | (1989年01月21日) ২১ জানুয়ারি ১৯৮৯ (বয়স ৩৫) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |
১৯ | অমর বির্দি | ইংল্যান্ড | (1998年07月19日) ১৯ জুলাই ১৯৯৮ (বয়স ২৬) | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | |
৩৩ | ম্যাথু পিলান্স | দক্ষিণ আফ্রিকা | (1991年07月04日) ৪ জুলাই ১৯৯১ (বয়স ৩৩) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট | ব্রিটিশ ভিসা |
৫৯ | টম কারেন* | ইংল্যান্ড | (1995年03月12日) ১২ মার্চ ১৯৯৫ (বয়স ২৯) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |
৭৭ | রবি রামপাল double-dagger | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | (1984年10月15日) ১৫ অক্টোবর ১৯৮৪ (বয়স ৩৯) | বামহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | কোলপ্যাক খেলোয়াড় |
৮৩ | কনর ম্যাককার | দক্ষিণ আফ্রিকা | (1998年01月19日) ১৯ জানুয়ারি ১৯৯৮ (বয়স ২৬) | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট | ব্রিটিশ পাসপোর্ট |
উল্লেখযোগ্য সাবেক খেলোয়াড়
[সম্পাদনা ]সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট, লিস্ট এ ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে সম্মিলিতভাবে ২০০ বা ততোধিক খেলায় অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দেরকে নিচে দেখানো হয়েছে।
- ইংল্যান্ড ববি অ্যাবল
- ইংল্যান্ড জিওফ আর্নল্ড
- ইংল্যান্ড টম বার্লিং
- ইংল্যান্ড কেন ব্যারিংটন
- ইংল্যান্ড জোনাথন ব্যাটি
- ইংল্যান্ড অ্যালেক বেডসার
- ইংল্যান্ড এরিক বেডসার
- ইংল্যান্ড জো বেঞ্জামিন
- ইংল্যান্ড ড্যারেন বিকনেল
- ইংল্যান্ড মার্টিন বিকনেল
- ইংল্যান্ড বিল ব্রোকওয়েল
- ইংল্যান্ড টেড ব্রুকস
- ইংল্যান্ড আলী ব্রাউন
- ইংল্যান্ড অ্যালান বুচার
- ইংল্যান্ড মার্ক বুচার
- ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিলভেস্টার ক্লার্ক
- ইংল্যান্ড টম ক্লার্ক
- ইংল্যান্ড গ্রাহাম ক্লিনটন
- ইংল্যান্ড বার্নার্ড কনস্ট্যাবল
- ইংল্যান্ড অ্যান্ডি ডুক্যাট
- ইংল্যান্ড জন এডরিচ
- ইংল্যান্ড মাইক এডওয়ার্ডস
- ইংল্যান্ড পার্সি ফেন্ডার
- ইংল্যান্ড মার্ক ফেল্টহাম
- ইংল্যান্ড লরি ফিশলক
- ইংল্যান্ড ডেভিড ফ্লেচার
- ইংল্যান্ড ডেভিড গিবসন
- ইংল্যান্ড আল্ফ গোভার
- ইংল্যান্ড বব গ্রিগরি
- ইংল্যান্ড ইয়ান গ্রেগ
- ইংল্যান্ড জর্জ গ্রিফিথ
- ইংল্যান্ড আর্নি হেইজ
- ইংল্যান্ড টম হেওয়ার্ড
- ইংল্যান্ড বিল হিচ
- ইংল্যান্ড জ্যাক হবস
- ইংল্যান্ড ফ্রেড হল্যান্ড
- ইংল্যান্ড অ্যাডাম হলিউক
- নিউজিল্যান্ড জিওফ হাওয়ার্থ
- ইংল্যান্ড টমাস হামফ্রে
- পাকিস্তান ইন্তিখাব আলম
- ইংল্যান্ড রবিন জ্যাকম্যান
- ইংল্যান্ড হ্যারি জাপ
- ইংল্যান্ড কিংসমিল কী
- ইংল্যান্ড রজার নাইট
- ইংল্যান্ড জিম লেকার
- ইংল্যান্ড ওয়াল্টার লিস
- ইংল্যান্ড পিটার লোডার
- ইংল্যান্ড টনি লক
- ইংল্যান্ড বিল লকউড
- ইংল্যান্ড আর্নল্ড লং
- ইংল্যান্ড আর্থার ম্যাকইনটায়ার
- ইংল্যান্ড পিটার মে
- ইংল্যান্ড স্কট নিউম্যান
- ইংল্যান্ড জ্যাক পার্কার
- ইংল্যান্ড অ্যালান পিচ
- ইংল্যান্ড প্যাট পোকক
- ইংল্যান্ড টেড পুলি
- ইংল্যান্ড মার্ক রামপ্রকাশ
- ইংল্যান্ড মরিস রিড
- ইংল্যান্ড ওয়াল্টার রিড
- ইংল্যান্ড জ্যাক রিচার্ডস
- ইংল্যান্ড টম রিচার্ডসন
- ইংল্যান্ড গ্রাহাম রুপ
- ইংল্যান্ড টম রাশবি
- ইংল্যান্ড ইয়ান সল্স্বারি
- ইংল্যান্ড অ্যান্ডি স্যান্ডহাম
- ইংল্যান্ড টম শেফার্ড
- ইংল্যান্ড জন শাটার
- ইংল্যান্ড ডেভিড স্মিথ
- ইংল্যান্ড রেজর স্মিথ
- ইংল্যান্ড স্ট্যান স্কুইরেস
- ইংল্যান্ড অ্যালেক স্টুয়ার্ট
- ইংল্যান্ড মিকি স্টুয়ার্ট
- ইংল্যান্ড স্টুয়ার্ট স্টোরি
- ইংল্যান্ড হার্বার্ট স্ট্রাডউইক
- ইংল্যান্ড স্টুয়ার্ট সারিজ
- ইংল্যান্ড ডেভিড টমাস
- ইংল্যান্ড গ্রাহাম থর্প
- ইংল্যান্ড ডেভিড ওয়ার্ড
- ইংল্যান্ড ইয়ান ওয়ার্ড
- ইংল্যান্ড এডি ওয়াটস
- ইংল্যান্ড হেনরি উড
- পাকিস্তান ইউনুস আহমেদ
কোচিং কর্মকর্তা
[সম্পাদনা ]১৭ জুন, ২০১৩ তারিখে ক্রিস অ্যাডামসকে পদচ্যুত করা হলে ক্লাব ক্রিকেট ম্যানেজারের পদ শূন্য হয়। প্রথম একাদশের কোচ ইয়ান সল্স্বারিকেও একই সঙ্গে পদচ্যুত করা হয়। অ্যাডামস ২০০৮ সাল থেকে এ পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন। এরপূর্বে ২০০৬ সালে সহকারী কোচ থেকে উপনীত হওয়া কোচ অ্যালান বুচার এ দায়িত্বে ছিলেন। এ সময়ে তার সন্তান মার্ক বুচার ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৬ সময়কালে মিকি স্টুয়ার্ট ক্রিকেট ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। একসময় তিনি ক্লাবের পক্ষেও খেলেছিলেন।
অ্যাডামসকে বিতাড়নের পর ঘোষণা করা হয় যে, অ্যালেক স্টুয়ার্ট প্রথম একাদশের দীর্ঘস্থায়ী উত্তরাধিকার না পাওয়া পর্যন্ত দলের দায়িত্ব পালন করবেন। এ সময় বোলিং কোচ স্টুয়ার্ট বার্নসকে তার সহকারী হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।[৬] অক্টোবর, ২০১৩ সালে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে যে, ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সাল থেকে গ্রাহাম ফোর্ড ক্লাবের প্রধান কোচ এবং নতুন পদ হিসেবে ক্রিকেট পরিচালক হিসেবে স্টুয়ার্ট দায়িত্ব পালন করবেন।[৭] ২০১৬ সালের শুরুর দিকে গ্রাহাম ফোর্ড প্রধান কোচের পদ থেকে ইস্তফা দেন ও মাইকেল ডি ভেনুতোকে মনোনয়ন দেয়া হয়।[৮]
অর্জন
[সম্পাদনা ]প্রথম একাদশ
[সম্পাদনা ]- চ্যাম্পিয়ন কাউন্টি[nb ১] (৩) – ১৮৬৪, ১৮৮৭, ১৮৮৮; যৌথভাবে (১) – ১৮৮৯
- কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ (১৮) – ১৮৯০, ১৮৯১, ১৮৯২, ১৮৯৪, ১৮৯৫, ১৮৯৯, ১৯১৪, ১৯৫২, ১৯৫৩, ১৯৫৪, ১৯৫৫, ১৯৫৬, ১৯৫৭, ১৯৫৮, ১৯৭১, ১৯৯৯, ২০০০, ২০০২; যৌথভাবে (১) – ১৯৫০
- দ্বিতীয় বিভাগ (২) – ২০০৬, ২০১৫
- এফপি ট্রফি [nb ২] (১) – ১৯৮২
- ক্লাইডেসডেল ব্যাংক ৪০ (১) – ২০১১
- ন্যাটওয়েস্ট প্রো৪০ লীগ [nb ৩] (২) – ১৯৯৬, ২০০৩
- দ্বিতীয় বিভাগ (১) – ২০০০
- টুয়েন্টি২০ কাপ (১) – ২০০৩
- বেনসন এন্ড হেজেস কাপ (৩) – ১৯৭৪, ১৯৯৭, ২০০১
দ্বিতীয় একাদশ
[সম্পাদনা ]- দ্বিতীয় একাদশ চ্যাম্পিয়নশীপ (৬) – ১৯৬৬, ১৯৬৮, ১৯৭৫, ১৯৮৮, ১৯৯২, ২০০৯
- দ্বিতীয় একাদশ ট্রফি (১) – ২০০১
- মাইনর কাউন্টিজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপ (৪) – ১৯৩৯, ১৯৫০, ১৯৫৪, ১৯৫৫
পাদটীকা
[সম্পাদনা ]- ↑ An unofficial seasonal title sometimes proclaimed by consensus of media and historians prior to December ১৮৮৯ when the official County Championship was constituted. Although there are ante-dated claims prior to ১৮৭৩, when residence qualifications were introduced, it is only since that ruling that any quasi-official status can be ascribed.
- ↑ পূর্বে জিলেট কাপ (১৯৬৩–১৯৮০), ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি (১৯৮১–২০০০) ও সিএন্ডজি ট্রফি (২০০১–২০০৬) নামে পরিচিত ছিল
- ↑ পূর্বে সানডে লীগ (১৯৬৯–১৯৯৮) নামে পরিচিত ছিল
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Wisden Cricketers' Almanack , 1993 edition, obituary of Stuart Surridge.
- ↑ Williamson, Martin। "A brief history of Surrey"। Cricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১১।
- ↑ Altham (1962), ch. 1.
- ↑ "The History of Surrey County Cricket Club" (পিডিএফ)। Surrey CCC (ইংরেজি ভাষায়)। kiaoval.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১১। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
- ↑ "Squad"। Surrey CCC (ইংরেজি ভাষায়)। kiaoval.com। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Surrey sack team director Chris Adams and coach Ian Salisbury with Alec Stewart taking over" (ইংরেজি ভাষায়)। telegraph.co.uk।
- ↑ "Graham Ford Appointed Head Coach" (ইংরেজি ভাষায়)। ckiaoval.com। ১৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "Michael di Venuto: Surrey appoint Australian as head coach" (ইংরেজি ভাষায়)। bbc.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]- পিটার মে
- ডগলাস জারদিন
- হেনরি অ্যাডামস
- ১৯৪৮ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর
- আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী দলের তালিকা
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]স্বাধীন ওয়েবসাইট
[সম্পাদনা ]- Surrey CCC Supporters' Club
- Surrey at BBC Sport
- Surrey at Cricinfo
- Surrey at CricketArchive
- Surrey at ECB
- Surrey at Sky Sports
গ্রন্থপঞ্জী
[সম্পাদনা ]- Altham, Harry (১৯৬২)। A History of Cricket, Volume 1 (to 1914)। George Allen & Unwin।
- Birley, Derek (১৯৯৯)। A Social History of English Cricketবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন । Aurum Press Ltd। আইএসবিএন 1-85410-941-3।
- Bowen, Rowland (১৯৭০)। Cricket: A History of its Growth and Development। Eyre & S। আইএসবিএন 0-413-27860-3।
- Lemmon, David (১৯৮৯)। The History of Surrey County Cricket Club। Christopher Helm Publishers Ltd। আইএসবিএন 0-7470-2010-8।
- Lillywhite, Fred (১৮৬২)। Cricket Scores and Biographies of Celebrated Cricketers: 1841–1848 v. 3। Roger Heavens। আইএসবিএন 1-900592-25-8।
- Ross, Gordon (১৯৭১)। A History of County Cricket: Surrey। Arthur Barker Ltd। আইএসবিএন 0-213-00390-2।
- Surrey County Cricket Club First-Class Records 1846–2000, Limited Overs Records 1963–2000। Surrey CCC।
- Surrey CCC Yearbooks
- প্লেফেয়ার ক্রিকেট অ্যানুয়েল (বিভিন্ন সংস্করণ)
- Wisden Cricketers' Almanack (বিভিন্ন সংস্করণ)