২০১২–১৩ বুন্দেসলিগা
- العربية
- مصرى
- Български
- Català
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Español
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- 한국어
- Монгол
- مازِرونی
- Plattdüütsch
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Simple English
- Slovenčina
- Svenska
- Türkçe
- Українська
- Tiếng Việt
- 中文
মৌসুম | ২০১২–১৩ |
---|---|
তারিখ | ২৪ আগস্ট ২০১২ – ১৮ মে ২০১৩ |
চ্যাম্পিয়ন | বায়ার্ন মিউনিখ ২২তম বুন্দেসলিগা শিরোপা ২৩তম জার্মান শিরোপা |
অবনমন | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ গ্রয়টার ফুর্ট |
চ্যাম্পিয়নস লীগ | বায়ার্ন মিউনিখ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বায়ার লেভারকুজেন শালকে |
ইউরোপা লীগ | ফ্রাইবুর্গ আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টুটগার্ট |
মোট খেলা | ৩০৬ |
মোট গোলসংখ্যা | ৮৯৮ (ম্যাচ প্রতি ২.৯৩টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | জার্মানি স্টেফান কিয়েসলিং (২৫টি গোল) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | বায়ার্ন মিউনিখ ৯–২ হামবুর্গার |
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয় | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ০–৫ বায়ার্ন মিউনিখ ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ০–৫ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড গ্রয়টার ফুর্ট ১–৬ বরুসিয়া ডর্টমুন্ড হানোফার ১–৬ বায়ার্ন মিউনিখ |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | বায়ার্ন মিউনিখ ৯–২ হামবুর্গার |
দীর্ঘতম টানা জয় | ১৪ ম্যাচ[১] বায়ার্ন মিউনিখ |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | ২৫ ম্যাচ[১] বায়ার্ন মিউনিখ |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ১৭ ম্যাচ[১] গ্রয়টার ফুর্ট |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | ৬ ম্যাচ[১] ১৮৯৯ হফেনহাইম |
সর্বোচ্চ উপস্থিতি | ৮০,৬৪৫[১] |
সর্বনিম্ন উপস্থিতি | ১৪,৪২৫[১] গ্রয়টার ফুর্ট ০–৩ মাইনৎস |
গড় উপস্থিতি | ৪২,৪২১[২] |
← ২০১১–১২ ২০১৩–১৪ → |
২০১২–১৩ বুন্দেসলিগা জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৫০তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০১২ সালের ২৪শে আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ২০১৩ সালের ১৮ই মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[৩] [৪] বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় মার্কো রয়েস এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[৫]
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০১১–১২ মৌসুমে ৮১ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৫ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
এই মৌসুমে ৯১ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ২২তম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ২৩তম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। বায়ার লেভারকুজেনের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় স্টেফান কিয়েসলিং ২৫ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।[৬] [৭]
প্রতিযোগিতার ধরন
[সম্পাদনা ]প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।
দল
[সম্পাদনা ]২০১১–১২ মৌসুম শেষে কলন এবং কাইজারস্লাউটার্ন মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে গ্রয়টার ফুর্ট এবং আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে হের্টা ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব ফর্টুনা ডুসেলডর্ফের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
ক্লাব | অবস্থান | স্টেডিয়াম | ধারণক্ষমতা[৮] |
---|---|---|---|
আউগসবুর্গ | আউগসবুর্গ | আউগসবুর্গ এরিনা | ৩০,৬৬০ |
বায়ার লেভারকুজেন | লেভারকুজেন | বেএরিনা | ৩০,২১০ |
বায়ার্ন মিউনিখ | মিউনিখ | আলিয়ানৎস আরেনা | ৭১,০০০[৯] |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ডর্টমুন্ড | সিগনাল ইডুনা পার্ক | ৮০,৬৪৫ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | মনশেনগ্লাডবাখ | বরুসিয়া পার্ক | ৫৪,০১০ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ফ্রাঙ্কফুর্ট | কোমারৎসব্যাংক আরেনা | ৫১,৫০০ |
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | ডুসেলডর্ফ | মার্কুর স্পিয়েল-আরেনা | ৫৪,৬০০ |
ফ্রাইবুর্গ | ফ্রাইবুর্গ | ড্রাইসাম স্টেডিয়াম | ২৪,০০০ |
গ্রয়টার ফুর্ট | ফুর্ট | স্পোর্টপার্ক রনহফ টমাস সোমার | ১৮,০০০ |
হামবুর্গার | হামবুর্গ | ফক্সপার্কস্টাডিওন | ৫৭,০০০ |
হানোফার | হানোফার | এডব্লিউডি আরেনা | ৪৯,০০০ |
১৮৯৯ হফেনহাইম | সিনশাইম | রাইন নেকার এরিনা | ৩০,১৫০ |
মাইনৎস | মাইনৎস | মেভা এরিনা | ৩৪,০০০ |
নুর্নবার্গ | নুরেমবার্গ | ফ্রাকেন স্টেডিয়াম | ৫০,০০০[১০] |
শালকে | গেলজেনকির্খেন | আরেনা আউফশালকে | ৬১,৬৭৩ |
স্টুটগার্ট | স্টুটগার্ট | গটলিয়েব ডাইমলার স্টেডিয়াম | ৬০,৩০০ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ব্রেমেন | ভেজার স্টেডিয়াম | ৪২,১০০ |
ভলফসবুর্গ | ভলফসবুর্গ | ফক্সভাগেন আরেনা | ৩০,০০০ |
পয়েন্ট তালিকা
[সম্পাদনা ]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বায়ার্ন মিউনিখ (C) | ৩৪ | ২৯ | ৪ | ১ | ৯৮ | ১৮ | +৮০ | ৯১ | চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৩৪ | ১৯ | ৯ | ৬ | ৮১ | ৪২ | +৩৯ | ৬৬ | |
৩ | বায়ার লেভারকুজেন | ৩৪ | ১৯ | ৮ | ৭ | ৬৫ | ৩৯ | +২৬ | ৬৫ | |
৪ | শালকে | ৩৪ | ১৬ | ৭ | ১১ | ৫৮ | ৫০ | +৮ | ৫৫ | চ্যাম্পিয়নস লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ |
৫ | ফ্রাইবুর্গ | ৩৪ | ১৪ | ৯ | ১১ | ৪৫ | ৪০ | +৫ | ৫১ | ইউরোপা লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ |
৬ | আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৩৪ | ১৪ | ৯ | ১১ | ৪৯ | ৪৬ | +৩ | ৫১ | ইউরোপা লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ |
৭ | হামবুর্গার | ৩৪ | ১৪ | ৬ | ১৪ | ৪২ | ৫৩ | −১১ | ৪৮ | |
৮ | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৩৪ | ১২ | ১১ | ১১ | ৪৫ | ৪৯ | −৪ | ৪৭ | |
৯ | হানোফার | ৩৪ | ১৩ | ৬ | ১৫ | ৬০ | ৬২ | −২ | ৪৫ | |
১০ | নুর্নবার্গ | ৩৪ | ১১ | ১১ | ১২ | ৩৯ | ৪৭ | −৮ | ৪৪ | |
১১ | ভলফসবুর্গ | ৩৪ | ১০ | ১৩ | ১১ | ৪৭ | ৫২ | −৫ | ৪৩ | |
১২ | স্টুটগার্ট | ৩৪ | ১২ | ৭ | ১৫ | ৩৭ | ৫৫ | −১৮ | ৪৩ | ইউরোপা লীগের তৃতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
১৩ | মাইনৎস | ৩৪ | ১০ | ১২ | ১২ | ৪২ | ৪৪ | −২ | ৪২ | |
১৪ | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ৩৪ | ৮ | ১০ | ১৬ | ৫০ | ৬৬ | −১৬ | ৩৪ | |
১৫ | আউগসবুর্গ | ৩৪ | ৮ | ৯ | ১৭ | ৩৩ | ৫১ | −১৮ | ৩৩ | |
১৬ | ১৮৯৯ হফেনহাইম (O) | ৩৪ | ৮ | ৭ | ১৯ | ৪২ | ৬৭ | −২৫ | ৩১ | অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ |
১৭ | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ (R) | ৩৪ | ৭ | ৯ | ১৮ | ৩৯ | ৫৭ | −১৮ | ৩০ | ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত |
১৮ | গ্রয়টার ফুর্ট (R) | ৩৪ | ৪ | ৯ | ২১ | ২৬ | ৬০ | −৩৪ | ২১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (O) প্লে-অফ বিজয়ী; (R) অবনমিত।
টীকা:
- ↑ স্টুটগার্ট ২০১২–১৩ ডিএফবি-পোকালের ফাইনালে চ্যাম্পিয়নস লীগে উত্তীর্ণ বায়ার্ন মিউনিখের মুখোমুখি হয়ে ইউরোপা লীগে উত্তীর্ণ হয়েছিল। উক্ত ম্যাচে পরাজিত হওয়ায় তারা তৃতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং পয়েন্ট তালিকায় পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থান অধিকারী ক্লাব যথাক্রমে গ্রুপ পর্ব ও প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
ফলাফল
[সম্পাদনা ]স্বাগতিক \ সফরকারী | FCA | SVW | BVB | F95 | SGE | SCF | SGF | HSV | H96 | TSG | B04 | M05 | BMG | FCB | FCN | S04 | VFB | WOB |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আউগসবুর্গ | — | ৩–১ | ১–৩ | ০–২ | ২–০ | ১–১ | ৩–১ | ০–২ | ০–২ | ২–১ | ১–৩ | ১–১ | ১–১ | ০–২ | ১–২ | ০–০ | ৩–০ | ০–০ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ০–১ | — | ০–৫ | ২–১ | ১–১ | ২–৩ | ২–২ | ২–০ | ২–০ | ২–২ | ১–৪ | ২–১ | ৪–০ | ০–২ | ১–১ | ০–২ | ২–২ | ০–৩ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৪–২ | ২–১ | — | ১–১ | ৩–০ | ৫–১ | ৩–১ | ১–৪ | ৩–১ | ১–২ | ৩–০ | ২–০ | ৫–০ | ১–১ | ৩–০ | ১–২ | ০–০ | ২–৩ |
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | ২–৩ | ২–২ | ১–২ | — | ৪–০ | ০–০ | ১–০ | ২–০ | ২–১ | ১–১ | ১–৪ | ১–১ | ০–০ | ০–৫ | ১–২ | ২–২ | ৩–১ | ১–৪ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৪–২ | ৪–১ | ৩–৩ | ৩–১ | — | ২–১ | ১–১ | ৩–২ | ৩–১ | ২–১ | ২–১ | ১–৩ | ০–১ | ০–১ | ০–০ | ১–০ | ১–২ | ২–২ |
ফ্রাইবুর্গ | ২–০ | ১–২ | ০–২ | ১–০ | ০–০ | — | ১–০ | ০–০ | ৩–১ | ৫–৩ | ০–০ | ১–১ | ২–০ | ০–২ | ৩–০ | ১–২ | ৩–০ | ২–৫ |
গ্রয়টার ফুর্ট | ১–১ | ১–১ | ১–৬ | ০–২ | ২–৩ | ১–২ | — | ০–১ | ২–৩ | ০–৩ | ০–০ | ০–৩ | ২–৪ | ০–৩ | ০–০ | ০–২ | ০–১ | ০–১ |
হামবুর্গার | ০–১ | ৩–২ | ৩–২ | ২–১ | ০–২ | ০–১ | ১–১ | — | ১–০ | ২–০ | ০–১ | ১–০ | ১–০ | ০–৩ | ০–১ | ৩–১ | ০–১ | ১–১ |
হানোফার | ২–০ | ৩–২ | ১–১ | ৩–০ | ০–০ | ১–২ | ২–০ | ৫–১ | — | ১–০ | ৩–২ | ২–২ | ২–৩ | ১–৬ | ৪–১ | ২–২ | ০–০ | ২–১ |
১৮৯৯ হফেনহাইম | ০–০ | ১–৪ | ১–৩ | ৩–০ | ০–৪ | ২–১ | ৩–৩ | ১–৪ | ৩–১ | — | ১–২ | ০–০ | ০–০ | ০–১ | ২–১ | ৩–২ | ০–১ | ১–৩ |
বায়ার লেভারকুজেন | ২–১ | ১–০ | ২–৩ | ৩–২ | ৩–১ | ২–০ | ২–০ | ৩–০ | ৩–১ | ৫–০ | — | ২–২ | ১–১ | ১–২ | ১–০ | ২–০ | ২–১ | ১–১ |
মাইনৎস | ২–০ | ১–১ | ১–২ | ১–০ | ০–০ | ০–০ | ০–১ | ১–২ | ২–১ | ৩–০ | ১–০ | — | ২–৪ | ০–৩ | ২–১ | ২–২ | ৩–১ | ১–১ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ১–০ | ১–১ | ১–১ | ২–১ | ২–০ | ১–১ | ১–০ | ২–২ | ১–০ | ২–১ | ৩–৩ | ২–০ | — | ৩–৪ | ২–৩ | ০–১ | ১–২ | ২–০ |
বায়ার্ন মিউনিখ | ৩–০ | ৬–১ | ১–১ | ৩–২ | ২–০ | ১–০ | ২–০ | ৯–২ | ৫–০ | ২–০ | ১–২ | ৩–১ | ১–১ | — | ৪–০ | ৪–০ | ৬–১ | ৩–০ |
নুর্নবার্গ | ০–০ | ৩–২ | ১–১ | ২–০ | ১–২ | ১–১ | ০–১ | ১–১ | ২–২ | ৪–২ | ০–২ | ২–১ | ২–১ | ১–১ | — | ৩–০ | ০–২ | ১–০ |
শালকে | ৩–১ | ২–১ | ২–১ | ২–১ | ১–১ | ১–৩ | ১–২ | ৪–১ | ৫–৪ | ৩–০ | ২–২ | ৩–০ | ১–১ | ০–২ | ১–০ | — | ১–২ | ৩–০ |
স্টুটগার্ট | ২–১ | ১–৪ | ১–২ | ০–০ | ২–১ | ২–১ | ০–২ | ০–১ | ২–৪ | ০–৩ | ২–২ | ২–২ | ২–০ | ০–২ | ১–১ | ৩–১ | — | ০–১ |
ভলফসবুর্গ | ১–১ | ১–১ | ৩–৩ | ১–১ | ০–২ | ০–২ | ১–১ | ১–১ | ০–৪ | ২–২ | ৩–১ | ০–২ | ৩–১ | ০–২ | ২–২ | ১–৪ | ২–০ | — |
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।
শীর্ষ গোলদাতা
[সম্পাদনা ]অবস্থান | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
১ | জার্মানি স্টেফান কিয়েসলিং | বায়ার লেভারকুজেন | ২৫ |
২ | পোল্যান্ড রবের্ত লেভানদোভস্কি | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ২৪ |
৩ | জার্মানি আলেক্সান্ডার মাইয়ার | আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ১৬ |
৪ | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ভেদাদ ইবিশেভিচ | স্টুটগার্ট | ১৫ |
৫ | ক্রোয়েশিয়া মারিও মাঞ্জুকিচ | বায়ার্ন মিউনিখ | |
৬ | জার্মানি মার্কো রয়েস | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ১৪ |
৭ | জার্মানি থমাস মুলার | বায়ার্ন মিউনিখ | ১৩ |
৮ | হাঙ্গেরি আদাম সালাই | মাইনৎস | |
৯ | সেনেগাল মামে বিরাম দিউফ | হানোফার | ১২ |
১০ | দক্ষিণ কোরিয়া সোন হুং মিন | হামবুর্গার |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "German Bundesliga Stats – 2012–13"। ESPN Soccernet। Entertainment and Sports Programming Network। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Allgemeine Statistiken"। Fußball-Bundesliga (জার্মান ভাষায়)। ৭ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Bundesliga, Fussball। "Matchdays and Fixtures"। Fußball-Bundesliga। ৩০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Rahmenterminkalender 2012/13" [2012–13 Preliminary Calendar]। kicker.de (জার্মান ভাষায়)। ৯ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Borussia Dortmund - Werder Bremen 2:1 (Bundesliga 2012/2013, 1. Round)"। worldfootball.net। ৯ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Bayern Munich are crowned champions but struggle to get into party mood"। Guardian UK। ৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Bayern Munich win Bundesliga title in record time"। BBC Sport। ৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Smentek, Klaus; ও অন্যান্য (৮ আগস্ট ২০১২)। "kicker Bundesliga Sonderheft 2012/13"। kicker Sportmagazin (জার্মান ভাষায়)। Nuremberg: Olympia Verlag। আইএসএসএন 0948-7964। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "71.000: Mehr Platz in Bayerns Wohnzimmer"। kicker Sportmagazin (জার্মান ভাষায়)। ২৯ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Stadion Nürnberg vorerst ohne Namensgeber – Stadien & Arenen"। Stadionwelt.de। ১৭ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (জার্মান) (ইংরেজি)