বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

শহীদপাড়া বধ্যভূমি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
এই নিবন্ধের ভূমিকাংশ, এর বিষয়বস্তুর যথাযথ সার-সংক্ষেপ নয় অনুগ্রহ করে এর ভূমিকাংশ বর্ধনে নিবন্ধের মূল বিষয়গুলোর প্রতি গ্রহণযোগ্য দৃষ্টি দিন। (আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটি আরও সহজগম্য করতে, বিষয় অনুসারে অনুচ্ছেদে ভাগ করা উচিত অনুগ্রহ করে উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলী নির্দেশনা অনুযায়ী অধ্যায় শিরোনাম মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। (আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করুন। অন্যথায়, এটি অপসারণের জন্য বিবেচিত হতে পারে। (আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটি এমনভাবে লেখা হয়েছে যে মনে হচ্ছে এটি একটি ব্যক্তিগত ভাবনা বা মতামত সম্বলিত রচনা এবং হয়তো নিবন্ধটির পরিচ্ছন্নকরণ প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটিকে বিশ্বকোষীয় শৈলীতে পুনরায় লিখে এর মানোন্নয়নে সহায়তা করুন (আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধে অপর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে অনেকেই নিবন্ধটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে অপরিচিত দয়া করে উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলি অনুসারে, নিবন্ধটির উন্নয়নে অংশ নিন। (আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধের যাচাইযোগ্যতার জন্য অতিরিক্ত তথ্যসূত্র প্রয়োজন অনুগ্রহ করে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র সংযোজন করে নিবন্ধটির মান উন্নয়নে সহায়তা করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন কিংবা অপসারণ করা হতে পারে।
উৎস খুঁজুন: "শহীদপাড়া বধ্যভূমি" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর
(আগস্ট ২০২৩)
(কীভাবে এবং কখন এই বার্তাটি সরাতে হবে তা জানুন)

শহীদপাড়া পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার বাঘাইলে অবস্থিত। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ২৩ এপ্রিল, ১৯৭১ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণে শহীদপাড়া বধ্যভূমিতে নিহত হন ২৩ জন বাঙালি।

এ হত্যাযজ্ঞ থেকে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন আলতাব আলী।

১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত "বধ্যভূমি থেকে ফেরা তাঁরা চারজন" রিপোর্টে বলা হয়,

তিনি (আলতাব আলী) জানান, রাত তিনটায় পাকিস্তানি সেনারা অতর্কিত এসে এলাকা ঘিরে ফেলে। এ সময় অনেকে পালিয়ে যায়, কয়েকজন পালানোর চেষ্টা করলে রাজাকার সবুর আলী কৌশলে সবাইকে একত্র করে হানাদারদের খবর দেয়। পাকিস্তানি সেনারা বিভিন্ন ঘরে ঢুকে স্বর্ণালংকার, টাকা-পয়সা লুট করে ও সবাইকে টাকা-পয়সা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এ সময় আলতাব আলীর খালা তাঁর কাছে টাকা থাকার কথা বলে আলতাবকে নিয়ে পালিয়ে যান। এদিকে গুলি করে সবাইকে মেরে ফেলা হয়। মাহতাব হারান তাঁর ছোট ভাই আইয়ুব আলী, ভাইয়ের স্ত্রী মনোয়ারা, তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়েকে।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. বধ্যভূমি থেকে ফেরা তাঁরা চারজন ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ আগস্ট ২০২০ তারিখে, সোহেল রহমান, দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /