বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

সীমিতদায় কোম্পানি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(লিমিটেড কোম্পানি থেকে পুনর্নির্দেশিত)
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে।উৎস খুঁজুন: "সীমিতদায় কোম্পানি" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর (ফেব্রুয়ারি ২০১২)
এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন।
(কীভাবে এবং কখন এই বার্তাটি সরাতে হবে তা জানুন)
কর্পোরেট আইন
এই নিবন্ধটি একটি ধারাবাহিকের অংশ
অধিক্ষেত্র অনুযায়ী কর্পোরেট ফর্ম
ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ইউকে / আয়ারল্যান্ড / কমনওয়েলথ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
অন্যান্য
সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ

সীমিতদায় কোম্পানি বা লিমিটেড কোম্পানি বলতে শেয়ার দ্বারা সীমিত দায়বদ্ধ একটি প্রাইভেট বা পাবলিক কোম্পানি বুঝাতে কোম্পানি নামের শেষে লিমিটেড লেখা হয়। যেমন: কখগ লিমিটেড কোম্পানি, কখগ (প্রা.) লিমিটেড কোম্পানি। লিমিটেডকে সংক্ষেপে "লি." হিসেবে লেখা হয়।

পাবলিক সীমিতদায় কোম্পানি

[সম্পাদনা ]

পাবলিক সীমিতদায় কোম্পানি একধরনের সসীম দায়বদ্ধ কোম্পানি, যারা জনগণের কাছে শেয়ার ছাড়তে পারে। যুক্তরাজ্য ও কমনওয়েলথভুক্ত দেশে এই ধরনের প্রতিষ্ঠান "পাবলিক সীমিতদায় কোম্পানি" বা "পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি" (সংক্ষেপে "পিএলসি") নামে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটি "পাবলিক কোম্পানি" নামে পরিচিত। পৃথিবীব্যাপী জনপ্রিয় কোম্পানি সংগঠন হলো পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company/PLC)। এসকল কোম্পানি বাজারে শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে মূলধন জোগাড় করে থাকে। কোম্পানির শেয়ার হোল্ডার তাদের পছন্দমাফিক যে কারো কাছে শেয়ার বিক্রি করতে পারেন। কোম্পানি আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জনসাধারণের কাছে শেয়ার ও বন্ড বিক্রি করতে পারে। বাংলাদেশে এধরনের কোম্পানির সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ৭ জন এবং সর্বোচ্চ শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে, শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য এবং কোম্পানি শেয়ার ও ঋণপত্র জনগণের উদ্দেশ্যে ক্রয়-বিক্রয়ের আহবান জানায়। মালিকানার ভিত্তিতে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে দুইভাগে এবং নিয়ন্ত্রণের ভিত্তিতে আরো দুভাগে ভাগ করা যায়: সরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি: কোনো কোম্পানির মালিকানা বা এর শেয়ার মালিকানার কমপক্ষে ৫১% শেয়ার যদি সরকারি মালিকানায় থাকে এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সরকারের হাতে থাকে, তবে তাকে সরকারি মালিকানায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি বলে। বেসরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি[: কোনো কোম্পানীর শেয়ারের কিয়দংশ সরকার গ্রহণ করলে তাকে আধা-সরকারি কোম্পানি বলে। কোনো কোনো সময় সরকার শেয়ার মূলধনের শতকরা ৩০% বা ৪০% গ্রহণ করে। এতে সরকারি ও বেসরকারি মালিকানার সংমিশ্রণ ঘটে বলে একে আধা-সরকারি কোম্পানি বলে।

প্রাইভেট সীমিতদায় কোম্পানি

[সম্পাদনা ]
  • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডার থাকতে হয় দুই জন। আর সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার হতে পারে ৫০ জন। এর বেশি শেয়ারহোল্ডার নিতে হলে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত করতে হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোম্পানির সদস্য সংখ্যা ও অবকাঠামোর উপর ভিত্তি করে কোন কোম্পানিকে লিমিটেড কোম্পানি বলা হয়। যে সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানিতে সদস্যের সংখ্যা ন্যূনতম ২ বা সর্বোচ্চ ৫০ জন রাখা হয় এবং সীমাবদ্ধ দায়ের ভিত্তিতে কোম্পানিকে প্রদত্ত আইনের আওতায় নিবন্ধিত করা হয়, তাকে ঘরোয়া মালিকানায় সীমাবদ্ধ কোম্পানি বা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company) বলে।  প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর ও ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ থাকে। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কোনো শেয়ারহোল্ডার শেয়ার বিক্রি করতে চাইলে তাকে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যই তা বিক্রি করতে হয়। তবে তাদের সম্মতি সাপেক্ষে বাইরের কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ার বিক্রি বা হস্তান্তর করা যায়। কোম্পানি জনসাধারণের কাছে শেয়ার এবং ডিবেঞ্চার ও বন্ডসহ কোনো ধরনের ঋণপত্র বিক্রি করতে পারে না।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা ]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা ]

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /