ভেক্টর গ্রাফিক্স
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Bosanski
- Català
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- Magyar
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- ქართული
- 한국어
- Latviešu
- Олык марий
- Македонски
- Bahasa Melayu
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- தமிழ்
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Tiếng Việt
- 中文
- 粵語
ভেক্টর গ্রাফিক্স (ইংরেজি: Vector graphics) (geometric modeling বা object-oriented graphics নামেও পরিচিত) হচ্ছে জ্যামিতিক প্রিমিটিভ যেমন বিন্দু, রেখা, বক্ররেখা, বহুভুজ, ইত্যাদির গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহার করে কম্পিউটার গ্রাফিক্স এর ছবি উপস্থাপনের পদ্ধতি। এটি র্যাস্টার গ্ৰাফিক্সের চেয়ে ভিন্ন, যেখানে ছবিকে পিক্সেলের সমষ্টি হিসেবে উপস্থাপন করা হয়।
ভেক্টর গ্রাফিক্স তৈরি হয় অনেকগুলো ভেক্টরের সমন্বয়ে যেগুলোর অবস্থান কিছু নির্ণায়ক বিন্দুর সাহায্যে চিহ্নিত করা হয়। যে পটভূমিতে ভেক্টর গ্রাফিক্সটি উপস্থাপিত হবে তার X এবং Y অক্ষের নির্দিষ্ট অবস্থান দ্বারা এই নির্ণায়ক বিন্দুগুলি কে চিহ্নিত করা হয়। প্রতিটি বিন্দুর সাথে একটি ডাটাবেজও সংযুক্ত থাকে যা বিন্দুটির অবস্থান ও ভেক্টরের দিক সম্পর্কিত তথ্য ধারণ করে। ভেক্টরগুলিকে অনেক সময় পথ বা আঁচড় নামেও উল্লেখ করা হয়ে থাকে। ভেক্টরের দিক দ্বারা পথ বা ট্র্যাকের দিক নির্ধারিত হয়ে থাকে। প্রতিটি ট্র্যাক এর জন্য একটি রং, আকার, ঘনত্ব এবং উপাদান নির্ধারণ করা যায়। ছবির পটভূমির আকারের সাথে ফাইলের আকার কম বেশি হয় না, কারণ প্রতিটি বস্তুর সাথে কেবল কীভাবে সেই বস্তুটির ছবি স্ক্রীনে আঁকতে হবে সেই তথ্য থাকে যা স্ক্রীনের আকার নির্বিশেষে সব সময়ই এক হয়।
সাধারণ ধারণা
[সম্পাদনা ]কম্পিউটারের পর্দায় যে ছবি প্রদর্শিত হয় তা তৈরি হয় পিক্সেল নামক ছোট ছোট চতুর্ভূজ কোষকে ছকে সাজিয়ে। পিক্সেল শব্দটি আসে Picture element যার অর্থ ছবির উপাদান। এই কোষ গুলোকে সাজিয়েই তৈরি হয় একটি ছবি। কোষগুলো যত ক্ষুদ্র ও বেশিসংখ্যক হয়, ছবির মান বা রেজোল্যুশন তত বেশি ভালো হয়। কিন্তু এত বেশি ছবি-কোষ এর তথ্য ধারণ করতে ফাইলের সাইজও তত বেশি হয়। অবশ্য, আধুনিক উপাত্ত সংরক্ষণের মাধ্যম গুলো গিগাবাইট থেকে টেরাবাইট পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে সক্ষম, ফলে ফাইল সাইজ সীমিত রাখার জন্য ছবির মান নিয়ে আপোস না করলেও চলে।