প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
- Afrikaans
- Alemannisch
- अंगिका
- العربية
- مصرى
- Asturianu
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Беларуская
- Български
- Català
- کوردی
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- فارسی
- Suomi
- Français
- Frysk
- Gaeilge
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- Қазақша
- 한국어
- Kurdî
- Lietuvių
- मैथिली
- Македонски
- मराठी
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- नेपाली
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- ਪੰਜਾਬੀ
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Scots
- Simple English
- Shqip
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- తెలుగు
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- 吴语
- 中文
- 文言
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা সিইও হলেন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদের অধিকারী কর্মকর্তা। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনের সমস্ত কার্যকলাপ প্রধান নির্বাহীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাধারণত পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং সকল কাজের জন্য পরিচালনা পর্ষদের কাছেই দায়বদ্ধ থাকেন। সাধারণত ব্রিটিশ ইংরেজিতে সিইও আদ্যক্ষরাটির পরিবর্তে এমডি (ম্যানেজিং ডিরেক্টর) ব্যবহার করা হয় যার বাংলা পরিভাষা হল ব্যবস্থাপনা পরিচালক।[১]
দায়িত্ব
[সম্পাদনা ]সাধারণত একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কিংবা ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব কি হবে তা পরিচালনা পর্ষদ অথবা তৎসম কোন কর্তৃপক্ষ নির্ধারন করে থাকে। তবে প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ডের প্রকারভেদ ও আয়তন অনুযায়ী প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব সীমিত থেকে ব্যাপক পরিসরের হতে পারে।
সিইও হিসেবে একজন ব্যক্তির প্রধান দায়িত্ব হল প্রতিষ্ঠানকে নেতৃত্ব প্রদান করা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা, দিক নির্দেশনা দেওয়া এবং সমগ্র কর্মকাণ্ডের ব্যবস্থাপনা করা। তিনি প্রতিষ্ঠানের মালিক, কর্মী ও অন্যান্য নির্ভরশীল ব্যক্তিদের মধ্যে একটি যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেন। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন, উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বিভিন্ন কাজে পরিচালনা পর্ষদকে উপদেশ দিয়ে থাকেন।
পেশার বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা ]মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গবেষক ক্যারোলা ফ্রিডম্যানের মতে ১৯৩৬ সালের পর থেকে ২০০০ সালের শেষ পর্যন্ত ব্যবসায় প্রশাসনের স্নাতকোত্তর (এমবিএ গ্রাজুয়েট) উপাধিধারীদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পাবার প্রবণতা বেড়ে গেছে। ১৯৬০-এর দশকে যেখানে মাত্র ১০% প্রধান নির্বাহী ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর উপাধিধারী ছিলেন, সেখানে ২০শ শতকের শেষের দিকে এসে প্রায় ৫০% প্রধান নির্বাহীই উক্ত উপাধির অধিকারী। প্রথম দিকে এই পদে আসীন ব্যক্তিরা সাধারণত কোন কারিগরি দিক দিয়ে বিশেষজ্ঞ কিংবা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি কিংবা প্রকৌশল বিষয়ের উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধিধারী ছিলেন।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Professional English in Use – Finance, Ian MacKenzie, Cambridge University Press, 2006, p.16
- ↑ Marianne, Bertrand (২০১২)। CEO's Economics Annual Reviews। পৃষ্ঠা 121–150। আইএসবিএন 05070814330
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: length (সাহায্য)।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- U.S. Bureau of Labor Statistics - Top Executives: Description and Outlook
- 2008–2010 Study: CEOs Who Fired Most Workers Earned Highest Pay – video report by Democracy Now!
- Global CEO Directory - Searchable list of Chief Executive Officers