বর্ধমান-কাটোয়া লাইন
বর্ধমান–কটোয়া লাইন | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
কটোয়া জংশন, বর্ধমান-কটোয়া লাইনের একটি স্টেশন | |||||||||||||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||
স্থিতি | চালু | ||||||||||||
মালিক | ভারতীয় রেল | ||||||||||||
অঞ্চল | পশ্চিমবঙ্গ | ||||||||||||
বিরতিস্থল | |||||||||||||
স্টেশন | ১৬ | ||||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||||
ব্যবস্থা | বৈদ্যুতিক | ||||||||||||
পরিচালক | ১৯১৫-১৯৬৬ ম্যাকলওডেস লাইট রেলওয়ে ১৯৬৬ থেকে বর্তমান পূর্ব রেল | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
চালু | ১ ডিসেম্বর ১৯১৫ (ন্যারোগেজ), ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ (ব্রডগেজ) (বর্ধমান-বলগনা বিভাগ), ১২ জানুয়ারি ২০১৮ (ব্রডগেজ) (বলগনা-কাটোয়া বিভাগ) | ||||||||||||
বন্ধ | ১৫ এপ্রিল ২০১০ (বর্ধমান-বলগনা বিভাগ) ১ ডিসেম্বর ২০১৪ (বলগনা-কাটোয়া বিভাগ) | ||||||||||||
কারিগরি তথ্য | |||||||||||||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৫৩ কিলোমিটার (৩৩ মাইল) | ||||||||||||
ট্র্যাক গেজ | ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি (১,৬৭৬ মিলিমিটার) ব্রডগেজ | ||||||||||||
পুরাতন গেজ | ২ ফুট ৬ ইঞ্চি (৭৬২ মিলিমিটার) | ||||||||||||
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কেভি এসি ওভারহেড চালু হয় ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ (বর্ধমান-বলগনা বিভাগ), ১২ জানুয়ারি ২০১৮ (বলগনা-কাটোয়া বিভাগ) | ||||||||||||
| |||||||||||||
উৎস: [১] |
বর্ধমান-কাটোয়া লাইনটি পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান ও কাটোয়াকে সংযুক্তকারী একটি ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি (১,৬৭৬ মিলিমিটার) ব্রডগেজ শাখা লাইন। এটি পূর্ব রেলের আওতাধীন। ২০১০ সালে এর গেজ রূপান্তর শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত লাইনটি ন্যারোগেজ লাইন ছিলো। গেজ রূপান্তরটি বিদ্যুতায়নের পাশাপাশি দুটি পর্যায়ে করা হয় এবং ১২ জানুয়ারি ২০১৮ সালে সম্পূর্ণ ব্রডগেজ লাইনটি আবার জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]ম্যাকলিওডের লাইট রেলওয়ে
[সম্পাদনা ]ম্যাকলিওডের লাইট রেলওয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ন্যারোগেজ চারটি লাইন নিয়ে গঠিত। রেলওয়ে লাইনগুলি ম্যাকলিওড অ্যান্ড কোম্পানির দ্বারা নির্মিত এবং মালিকানাধীন ছিল। যেটি লন্ডনের একটি কোম্পানির ম্যানেজিং এজেন্ট ম্যাকলিওড রাসেল অ্যান্ড কোং লিমিটেডের সহায়ক কোম্পানি ছিল।
পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান (আগে বর্ধমান নামে পরিচিত) এবং কাটোয়াকে সংযোগকারী বর্ধমান-কাটোয়া রেলওয়ে ১ ডিসেম্বর ১৯১৫ সালে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। রেলপথটি নির্মিত হয় ন্যারোগেজে এবং মোট দৈর্ঘ্য ছিল ৫৩ কিলোমিটার। ইঞ্জিনগুলি ৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ গতিতে চলত।[৩] [৪]
গেজ রূপান্তর
[সম্পাদনা ]৫৩ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল সেকশনকে ব্রডগেজে রূপান্তরিত করা হয়।[৫] যার জন্য কাজ শুরু হয় ১৫ এপ্রিল ২০১০ সালে।[৬] লাইনের বর্ধমান-বালোগনা অংশ, ন্যারোগেজ থেকে বিদ্যুতায়িত ব্রডগেজে রূপান্তরের পর, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ সালে তা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।[৭] লাইনের বালোগনা-কাটোয়া অংশ, ন্যারোগেজ থেকে বিদ্যুতায়িত ব্রডগেজে রূপান্তরের পরে, ১২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "Howrah Division System Map"। ইআর রেলওয়ে।
- ↑ ক খ সংবাদদাতা, নিজস্ব। "'বড় রেল' কাটোয়ায়, জমল ভিড়"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Narrow gauge gets a new lease of life"। দ্য স্টেটসম্যান। ১৪ অক্টোবর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-২২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) [অকার্যকর সংযোগ ]
- ↑ Manning, Ian। "The Katwa Railways"। From Bengal Towards Nagpur (ইংরেজি ভাষায়)। Indian Railway Fan Club। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-২২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Siddiqui, Kanchan (১৪ এপ্রিল ২০১০)। "Burdwan bids adieu to vintage narrow gauge trains"। দ্য স্টেটসম্যান। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
- ↑ "Villagers stall rail project in Burdwan"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Bardhaman-Balogna new EMU service introduced" (ইংরেজি ভাষায়)। Indian Railways। ১৮ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৮। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)