বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

বগুড়া

এই নিবন্ধটিকে উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে এর বিষয়বস্তু পুনর্বিন্যস্ত করা প্রয়োজন সম্পাদকদের এই নিবন্ধের মানোন্নয়নে, এর সার্বিক গঠন পরিবর্তনে সাহসী হতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। (জানুয়ারি ২০২৫)
বগুড়া
শহর
ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে: বগুড়া শহরের উঁচু ভবন ডেল্টা লাইফ টাওয়ার, গোকুল মেধ, বগুড়া বাইপাস, বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন , সরকারি আজিজুল হক কলেজ
ডাকনাম: উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ও উত্তরবঙ্গের রাজধানী
বাংলাদেশে বগুড়ার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: ফাংশন "কোড" নেই। ২৪°৫১′ উত্তর ৮৯°২২′ পূর্ব / ২৪.৮৫০° উত্তর ৮৯.৩৬৭° পূর্ব / 24.850; 89.367 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগ রাজশাহী
জেলা বগুড়া জেলা
উপজেলা বগুড়া সদর উপজেলা
পুণ্ড্রবর্ধন১২৮০ খ্রিস্টপূর্ব
সরকার
 • শাসকবগুড়া পৌরসভা
 • পৌর মেয়রশূন্য
আয়তন
 • মোট৭১.৫৬ বর্গকিমি (২৭.৬৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০২২)
 • মোট৪,০০,৯৫৯
 • জনঘনত্ব৫,৬০০/বর্গকিমি (১৫,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৯৩.৫০%
সময় অঞ্চল বিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড ৫৮০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
এলাকার টেলিফোন কোড ০৫১
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
উত্তরবঙ্গের রাজধানী

বগুড়া বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের বগুড়া জেলার একটি শিল্প ও বাণিজ্যিক শহর। এটি বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, কুমিল্লা, সিলেট, রাজশাহীময়মনসিংহ নগরের পর অষ্টম বৃহত্তম শহর এবং উত্তরবঙ্গে রাজশাহী শহরের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। বগুড়া শহরের কেন্দ্র থেকে ১১ কি.মি. উত্তরে মহাস্থানগড় অবস্থিত, যা একসময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল এবং সেসময় পুণ্ড্রনগর নামে পরিচিত ছিল। সেটার বয়স প্রায় ২৫০০ বছর হয়েছে। কথিত আছে সম্রাট অশোক এই পুণ্ড্রনগরে এসে এই নগরের সৌন্দর্য ও স্থাপত্য দেখে অভিভূত হয়েছিলেন এবং কয়েকবার তার অবকাশ সময়ও সে এখানে কেটেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্ৰথমে ১ নং এবং পৱে নিজ হাতে গড়া বাংলাদেশ ফোৰ্সেস সেক্টর ১১ এৱ ফোৰ্স কমান্ডার এবং জেড ফোর্স ব্ৰীগেড কমান্ডাৱ লে. কৰ্ণেল ও পরবর্তী সেনা প্রধান জিয়াউর রহমান বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন।

ইতিহাস

[সম্পাদনা ]

ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি নগরী বগুড়া। মৌর্যযুগে এটি পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। বগুড়ার প্রাচীন নাম পৌণ্ড্রবর্ধন ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। আজকের রাজশাহীও এই অঞ্চলভুক্ত ছিল। অঞ্চলটি ৯ থেকে ১২ শতক সেন রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। পরে ১৩শ শতকের শুরুতে তা মুসলিম শাসকদের অধীনে আসে। ১৩শ শতকের শুরুতে এই এলাকা মুসলিম শাসকদের হাতে যায়। তারপরও সেন বংশের নৃপতিরা সামন্তপ্রধান হিসাবে প্রায় ১০০ বছর শাসনকার্য চালায়। এরপর অচ্যুত সেনের আচরণে রাগান্বিত হয়ে গৌড়ের বাহাদুর শাহ (?-১৫৩৭) সেনদের বিতাড়িত করেন।[] ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং বিডিএফ সেক্টরের অধীনে ছিল।

ভৌগোলিক অবস্থান

[সম্পাদনা ]

বগুড়া শহর বগুড়া জেলার মধ্যভাগে প্রবাহিত করতোয়া নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত। করতোয়া নদী উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বগুড়াকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা জেলাজয়পুরহাট জেলা পশ্চিমে নওগাঁ জেলা, দক্ষিনে সিরাজগঞ্জ জেলা এবং পুর্বে যমুনা নদী এবং জামালপুর জেলার অবস্থান।

জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার সাথে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার স্থল ও জল পথে সংযোগ রয়েছে।

বগুড়া জেলার একদম মাঝখানে দিয়ে এন-৫ জাতীয় মহাসড়ক চলে গিয়েছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

[সম্পাদনা ]

বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে। বগুড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক বগুড়ার একেবারে মধ্যভাগ দিয়ে শেরপুর, শাহজাহানপুর, বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলা দিয়ে চলে গেছে। ভারী এবং দূর পাল্লার যানবাহন চলাচলের জন্য মূল সড়কের পাশাপাশি রয়েছে প্রশস্ত দুটি বাইপাস সড়ক। প্রথমটি ১ম বাইপাস নামে পরিচিত শহরের পশ্চিম দিকে মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে বারপুর, চারমাথা, তিনমাথা রেলগেট, ফুলতলা হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয়টি ২য় বাইপাস নামে পরিচিত যা ২০০০ সালের পরবর্তীকালে নির্মিত হয়। দ্বিতীয় বাইপাসটি মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে শহরের পূর্ব পাশদিয়ে জয়বাংলা বাজার, সাবগ্রাম হয়ে বনানীতে গিয়ে মুল সড়কের সাথে মিলিত হয়েছে। এছাড়া নাটোর, পাবনা, রাজশাহী সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি আলাদা মহাসড়ক রয়েছে যা নন্দীগ্রাম উপজেলার মধ্যদিয়ে নাটোরের সাথে সংযুক্ত। নওগাঁ জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য চারমাথা থেকে আরেকটি সংযোগ সড়ক কাহালু, দুপচাঁচিয়া, সান্তাহারের মধ্য দিয়ে নওগাঁয় গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়া বগুড়া জয়পুরহাট জেলাকে সংযুক্ত করার জন্য রয়েছে মোকামতলা হতে আলাদা সড়ক ব্যবস্থা।

বগুড়া শহরের একেবারে ভিতর দিয়ে চলে গেছে সান্তাহার - লালমনিরহাট মিটারগেজ রেলপথ, এই রেলপথে রয়েছে শহরের একমাত্র স্টেশন বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন

বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দরটি বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।

অর্থনীতি

[সম্পাদনা ]

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বগুড়া শহরের অবকাঠামোগত প্রচুর উন্নতি সাধিত হয়েছে। নতুন শহর পরিকল্পনার মাধ্যমে রাস্তাগুলো পুননির্মাণ এবং দু লেনে উন্নীতকরণ করা হয়েছে। এখানকার মাটি বেশ উর্বর এবং এখানে প্রচুর শস্যের উৎপাদন হয়। বিগত কয়েক বছরে বগুড়ায় লাল মরিচের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে যা কিনা ১০০ কোটি টাকার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। ব্যবসা- বাণিজ্যের উন্নতির সাথে সাথে এখানকার ব্যাংকিং ব্যাবস্থাপনাতেও এসেছে নতুন মাত্রা; সরকারি বেসরকারি প্রায় সব ব্যাংকের একটি করে শাখা রয়েছে এখানে। ২৪ ঘণ্টাই শহরের যে কোনো প্রান্তে এটিএম বুথ খোলা পাওয়া যায়। ২০০৮ সালে ফ্রান্সের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ড্যানোন গ্রুপ গ্রামীণ গ্রুপের সাথে যৌথভাবে শক্তিদই তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।

পর্যটন

[সম্পাদনা ]

বগুড়া শহরের ১১ কি.মি. অদূরে মহাস্থানগড় অবস্থিত। এখানে পূর্বে রাজা পরশুরামের রাজ্য ছিল। এখানে বেহুলা-লখিন্দরের বাসর ঘরগোবিন্দ ভিটা রয়েছে; আছে জাদুঘরও। বগুড়া শহরে রয়েছে "নওয়াব প্যালেস"; যা ব্রিটিশ আমলে "নীলকুঠি" নামে পরিচিত ছিল। এখানে থাকার জন্য রয়েছে চার তারকা বিশিষ্ট হোটেল "নাজ গার্ডেন" এবং পাঁচ তারকা হোটেল "মম ইন"। এছাড়াও রয়েছে খেড়ুয়া মসজিদ, (শেরপুর) সাউদিয়া পার্ক, এছাড়াও রয়েছে মকটেল আইল্যান্ড, যা শেরপুর শহরের অদূরে অবস্থিত। আমাদের পুরো বগুড়া জেলা জুড়ে রয়েছে বিভিন্ন স্থানের পর্যটনকেন্দ্রে।--

সংস্কৃতি

[সম্পাদনা ]

সুফি, মারাঠি, লালন ইত্যাদি নিয়ে বগুড়ার সংস্কৃতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বগুড়া থেকে প্রকাশিত কয়েকটি আঞ্চলিক পত্রিকার মধ্যে আছে দৈনিক করতোয়া, দৈনিক আজ ও আগামীকাল, দৈনিক উত্তরকোণ, দৈনিক বগুড়া, দৈনিক চাঁদনি বাজার, দৈনিক উত্তরাঞ্চল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এখানকার মরিচদই খুব বিখ্যাত।

দর্শনীয় স্থান

[সম্পাদনা ]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

[সম্পাদনা ]

বগুড়া জেলাতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা থাকলেও বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে তা আর বাস্তবায়ন করা হয় নি। তবে এই জেলার শিক্ষার্থীরা মূলত উন্নত মানের লেখাপড়া করার জন্য দেশের ভালো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়। এছাড়াও তারা দেশের বাইরে লেখাপড়া করার জন্য যায়। বগুড়া জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো:

জাহিদুর রহমান মহিলা ডিগ্রী কলেজ, বগুড়া মহিলা কলেজ, বগুড়া কলেজ, বগুড়া আর্ট কলেজ, এসওএস হারম্যান মেইনার কলেজ, হামদর্দ ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, আল-জামিয়াতুল ইসলামীয়া কাছেমুল উলুম(জামিল মাদরাসা), সরকারি মুস্তাফাবিয়া আলিয়া মাদ্‌রাসা, বগুড়া জিলা স্কুল, মাটিডালী উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ,  রাবেয়া মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, বগুড়া সিটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, মালতিনগর উচ্চ বিদ্যালয়, পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া, ফয়েজুল্বাহ উচ্চ বিদ্যালয়, সুলতানগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল এন্ড কলেজ, করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া করনেশোন ইনস্টিটিউশন এন্ড কলেজ, টিএমএসএস পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া, পৌর উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়া সেন্ট্রাল হাই স্কুল, সুবিল উচ্চ বিদ্যালয়, ভান্ডারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বীট মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পল্লী উন্নয়ন একাডেমি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া ওয়াইএমসিএ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উপশহর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ইসলামিক মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কাটনার সেন্ট্রাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ, বাদুরতলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।

শহরের এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলার বেশ কিছু সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য বগুড়া উত্তরবঙ্গের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার নগরীতে পরিণত হয়েছে।

জলবায়ু

[সম্পাদনা ]
বগুড়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাস জানু ফেব্রু মার্চ এপ্রিল মে জুন জুলাই আগস্ট সেপ্টে অক্টো নভে ডিসে বছর
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) ২৫.০
(৭৭.০)
২৮.০
(৮২.৪)
৩২.৬
(৯০.৭)
৩৫.১
(৯৫.২)
৩৩.৫
(৯২.৩)
৩২.২
(৯০.০)
৩১.৪
(৮৮.৫)
৩১.৪
(৮৮.৫)
৩১.৫
(৮৮.৭)
৩১.০
(৮৭.৮)
২৮.৯
(৮৪.০)
২৬.০
(৭৮.৮)
৩০.৬
(৮৭.০)
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) ১১.৭
(৫৩.১)
১৩.৫
(৫৬.৩)
১৭.৯
(৬৪.২)
২২.৫
(৭২.৫)
২৪.১
(৭৫.৪)
২৫.৬
(৭৮.১)
২৬.১
(৭৯.০)
২৬.১
(৭৯.০)
২৫.৬
(৭৮.১)
২৩.২
(৭৩.৮)
১৭.৬
(৬৩.৭)
১৩.১
(৫৫.৬)
২০.৬
(৬৯.১)
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি)
(০.৪)
১৩
(০.৫)
২১
(০.৮)
৬১
(২.৪)
২১০
(৮.৩)
৩২৬
(১২.৮)
৩৯৭
(১৫.৬)
৩০২
(১১.৯)
২৫৭
(১০.১)
১৪৫
(৫.৭)
১৫
(০.৬)

(০.২)
১,৭৬২
(৬৯.৪)
উৎস: Climate-data.org

উল্লেখযো গ্য ব্যক্তিত্ব

[সম্পাদনা ]

বগুড়া জেলার উপজেলা ও পৌরসভা সমূহ

[সম্পাদনা ]

এছাড়াও বগুড়া জেলায় ১২ টি পৌরসভা রয়েছে, তা হলো-

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. "বগুড়া নামকরণের ইতিহাস ও ঐতিহ্য :: দৈনিক ইত্তেফাক"archive.ittefaq.com.bd (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৪ উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
মহানগরী
বড় শহর বা নগর
ছোট শহর

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /