ফেডারেশন কাপ (ভারত)
অবয়ব
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বর্তমান কাপের জন্য সুপার কাপ দেখুন।
ফেডারেশন কাপের প্রতীক | |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৭৭ |
---|---|
বিলুপ্ত | ২০১৭ |
অঞ্চল | ভারত |
দলের সংখ্যা | বিভিন্ন ৮ (২০১৭) |
উন্নীত | এএফসি কাপ |
সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন | বেঙ্গালুরু (২য় শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | মোহনবাগান (১৪টি শিরোপা) |
টেলিভিশন সম্প্রচারক | টেন ২ |
নীতিবাক্য | Where pride meets passion |
ওয়েবসাইট | এআইএফএফ |
২০২৩–২৪ ফেডারেশন কাপ (ভারত) |
ফেডারেশন কাপ বা ফেড কাপ ভারতের বার্ষিক সিঙ্গেল রাউন্ড-রবিন ও নকআউট ঘরানার ফুটবল টুর্নামেন্ট। ১৯৭৭ সালে প্রথম এই প্রতিযোগিতা হয়।[১] ১৯৯৭ সালে আই-লীগ শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত এটিই ছিল ভারতের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানজনক ফুটবল প্রতিযোগিতা।[২] এই প্রতিযোগিতায় জয়ী দল সরাসরি এএফসি কাপে খেলার সুযোগ পেয়ে যেত। ২০১৭ এর পর থেকে এটি সুপার কাপ নামে পরিচিত। ২০১৭ সালের শেষ ফেড কাপের ফাইনালে বেঙ্গালুরু এফসি মোহনবাগানকে ২-০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে।[৩] এই কাপের ইতিহাসে মোহনবাগান সর্বাধিক ১৪বার খেতাব জিতেছে।
স্থান
[সম্পাদনা ]ফেডারেশন কাপের প্রতিটি খেলা সাধারণত নিরপেক্ষ মাঠে খেলা হত। ২০১৫-১৬ মরসুম থেকে দুই-লেগ পদ্ধতির প্রয়োগ ঘটানো হয়।
ফলাফল
[সম্পাদনা ]মরসুম | বিজয়ী | ফলাফল | রানার্স-আপ |
---|---|---|---|
১৯৭৭-৭৮ | আইটিআই ব্যাঙ্গালোর | ১–০ | মোহনবাগান |
১৯৭৮-৭৯ | মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন (০–০) | ||
১৯৭৯-৮০ | বিএসএফ | ২–২ ৩–০ |
মফতলাল মিলস |
১৯৮০-৮১ | মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন (১–১) | ||
১৯৮১-৮২ | মোহনবাগান | ২–০ | মহামেডান |
১৯৮২-৮৩ | ১–০ | মফতলাল মিলস | |
১৯৮৩-৮৪ | মহামেডান | ০–০ ২–০ |
মোহনবাগান |
১৯৮৪-৮৫ | ১–০ | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৮৫ | ইস্টবেঙ্গল | ১–০ | মোহনবাগান |
১৯৮৬-৮৭ | মোহনবাগান | ০–০ (অ.স.প.) ৫–৪ (পে.) |
ইস্টবেঙ্গল |
১৯৮৭-৮৮ | ২–০ | সালগাওকার | |
১৯৮৮-৮৯ | সালগাওকার | ১–০ | বিএসএফ |
১৯৮৯-৯০ | ২–১ (অ.স.প.) | মহামেডান | |
১৯৯০ | কেরালা পুলিশ | ২–১ | সালগাওকার |
১৯৯১ | ২–০ (অ.স.প.) | মহিন্দ্র ইউনাইটেড | |
১৯৯২ | মোহনবাগান | ২–০ | ইস্টবেঙ্গল |
১৯৯৩ | ১–০ | মহিন্দ্র ইউনাইটেড | |
১৯৯৪ | ০–০ (অ.স.প.) ৩–০ (পে.) |
সালগাওকার | |
১৯৯৫ | জেসিটি | ০–০ (অ.স.প.) ৭–৬ (পে.) |
ইস্টবেঙ্গল |
১৯৯৫-৯৬ | ১–১ (অ.স.প.) ৫–৩ (পে.) | ||
১৯৯৬ | ইস্টবেঙ্গল | ২–১ | ডেম্পো |
১৯৯৭ | সালগাওকার | ইস্টবেঙ্গল | |
১৯৯৮ | মোহনবাগান | ||
১৯৯৯ | অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
২০০০ | |||
২০০১ | মোহনবাগান | ২–১ | ডেম্পো |
২০০২ | অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
২০০৩ | মহিন্দ্র ইউনাইটেড | ১–০ | মহামেডান |
২০০৪ | ডেম্পো | ২-০ | মোহনবাগান |
২০০৫ | মহিন্দ্র ইউনাইটেড | ২–১ | স্পোর্টিং গোয়া |
২০০৬ | মোহনবাগান | ৩–১ | |
২০০৭ | ইস্টবেঙ্গল | ২–১ | মহিন্দ্র ইউনাইটেড |
২০০৮ | মোহনবাগান | ১–০ | ডেম্পো |
২০০৯-১০ | ইস্টবেঙ্গল | ০–০ (অ.স.প.) ৩–০ (পে.) |
শিলং লাজং |
২০১০ | ১–০ | মোহনবাগান | |
২০১১ | সালগাওকার | ৩–১ | ইস্টবেঙ্গল |
২০১২ | ইস্টবেঙ্গল | ৩–২ (অ.স.প.) |
ডেম্পো |
২০১৩-১৪ | চার্চিল ব্রাদার্স | ৩–১ | স্পোর্টিং গোয়া |
২০১৪-১৫ | বেঙ্গালুরু এফসি | ২–১ | ডেম্পো |
২০১৫-১৬ | মোহনবাগান | ৫–০ | আইজল এফসি |
২০১৬-১৭ | বেঙ্গালুরু এফসি | ২–০ (অ.স.প.) |
মোহনবাগান |
সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা
[সম্পাদনা ]- ১০ জানুয়ারি ২০১৫ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৪]
র্যাঙ্ক | খেলোয়াড় | গোল |
---|---|---|
১ | ব্রাজিল ইয়োসে ব্যারেটো | ২৭ |
২ | নাইজেরিয়া চিমা ওকোরিয়ে | ২৬* |
৩ | ভারত বাইচুং ভুটিয়া | ২৫ |
৪ | নাইজেরিয়া চিডি এডেহ | ২৩ |
৫ | নাইজেরিয়া রান্টি মার্টিন্স | ১৮ |
৬ | ভারত আই. এম. বিজয়ন | ১৭ |
নাইজেরিয়া ওডাফা ওকোলিয়ে |
- * = ১৯৯০ ফেডারেশন কাপের পূর্ব ভারতীয় জোনাল বাছাইপর্বের ৭টি গোল ধরা হয়েছে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "All India Football Federation"। web.archive.org। ২০০৮-০১-২০। Archived from the original on ২০০৮-০১-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৬। উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)
- ↑ "Why AIFF's decision to scrap the Fed Cup makes sense for Indian football - Sports News , Firstpost"। Firstpost। ২০১৫-০৪-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৬।
- ↑ "Bengaluru v Mohun Bagan Match Report, 21/05/17, Federation Cup | Goal.com"। www.goal.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-২৬।
- ↑ "From the history book, roll of honour"। ১০ জানুয়ারি ২০১৫। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)