পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন
পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | ফরিদপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশ |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | রাজবাড়ী-ভাঙ্গা লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ১ |
ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক |
পার্কিং | আছে |
সাইকেলের সুবিধা | আছে |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৯৯; ১২৫ বছর আগে (1899) |
অবস্থান | |
মানচিত্র |
পোড়াদহ-রাজবাড়ী-ঢাকা লাইন | ||
---|---|---|
পোড়াদহ জংশন | ||
Left arrow | ||
জগতি | ||
কুষ্টিয়া কোর্ট | ||
কুষ্টিয়া | ||
চড়াইকল | ||
কুমারখালী | ||
খোকসা | ||
মাছপাড়া | ||
পাংশা | ||
কালুখালী জংশন | ||
Left arrow | ||
রামদিয়া | ||
বহরপুর | ||
আড়কান্দি | ||
নলিয়াগ্রাম | ||
মধুখালী জংশন | ||
Left arrow | ||
কামারখালী ঘাট | ||
মধুমতি রেল সেতু | ||
মাগুরা | ||
ঘোড়াখালী | ||
সাতৈর | ||
বোয়ালমারী | ||
সহস্রাইল | ||
বনমালীপুর নড়াইল | ||
ব্যাসপুর | ||
Left arrow ঢাকা-যশোর লাইন | ||
কাশিয়ানী জংশন | ||
ভাটিয়াপাড়া ঘাট | ||
চাপতা | ||
ছোট বাহিরবাগ | ||
চন্দ্রদিঘলিয়া | ||
গোপালগঞ্জ | ||
বোড়াশী | ||
গোবরা | ||
বেলগাছি | ||
সূর্যনগর | ||
রাজবাড়ী | ||
পাচুরিয়া জংশন | ||
Right arrow | ||
গোয়ালন্দ বাজার | ||
গোয়ালন্দ ঘাট | ||
খানখানাপুর | ||
বসন্তপুর | ||
আমিরাবাদ | ||
অম্বিকাপুর | ||
ফরিদপুর | ||
ফরিদপুর কলেজ | ||
বাখুন্ডা | ||
তালমা | ||
পুখুরিয়া | ||
ভাঙ্গা | ||
Left arrow ঢাকা-যশোর লাইন | ||
ভাঙ্গা জংশন | ||
Right arrow ভাঙ্গা-কুয়াকাটা লাইন | ||
পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার একটি রেলওয়ে স্টেশন।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]রাজবাড়ী থেকে ফরিদপুর রেলপথ তৈরি হয় ১৮৯৯ সালে। খানখানাপুর, বসন্তপুর, আমিরাবাদ, অম্বিকাপুর, ফরিদপুর, ফরিদপুর কলেজ, বাখুণ্ডা, তালমা, পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশনটি বন্ধ হয় ১৯৯০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। পুরনো ৪৫ কিলোমিটার রেললাইনের সঙ্গে আরও ৫ কিলোমিটার যুক্ত হয়ে নতুন আঙ্গিকে এ রেললাইনের দূরত্ব হবে ৫০ কিলোমিটার। ব্রডগেজ পুনর্বাসন এ রেললাইনের সঙ্গে নতুন যুক্ত হয়েছে পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার অর্থাৎ ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত। পাচুড়িয়া থেকে ফরিদপুর স্টেশন পর্যন্ত রেল যোগাযোগ বন্ধ হয় ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ। এর আগে ফরিদপুর থেকে পুকুরিয়ার সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয় ১৯৯০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এলাকার জনগণের কল্যাণে ২০১৩ সালে রেললাইনটি পুনর্নির্মাণ ও পুনর্বাসনের জন্য নির্দেশ দেন। রেলপথ মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী যথারীতি শুরু করে পুনর্নির্মাণ ও পুনর্বাসনের কাজ। পাচুড়িয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এ রেললাইনে রয়েছে বড়-ছোট ব্রিজ ও কালভার্ট মিলিয়ে ৬৬টি। রেলের নিরাপত্তা রক্ষীসহ রেল গেট রয়েছে ২৪টি এবং রেলের নিরাপত্তা রক্ষী ছাড়া গেট রয়েছে ১৯টি।[২] ২০১৯ সালে ফরিদপুর ভাঙ্গা রেলপথের কাজ শেষ হয়।[৩] [৪]
পরিষেবা
[সম্পাদনা ]পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে রাজবাড়ী এক্সপ্রেস চলাচল করে।[৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ল ২৫টি দোকান"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫।
- ↑ "পাচুড়িয়া-ভাঙ্গা রেললাইন জুলাইয়ে চালু হবে"। www.bhorerkagoj.com। ২০২০-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫।
- ↑ undefined। "কাল চালু হচ্ছে ফরিদপুর-ভাঙ্গা রেলপথ"। dbcnews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫।
- ↑ "ভাঙ্গা হবে রেল যোগাযোগের রোল মডেল: রেলমন্ত্রী"। www.m.mzamin.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫।
- ↑ "রাজবাড়ী এক্সপ্রেসের যাত্রা শুরু"। Dhakatimes24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৪।