বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

বুড়িমারী–লালমনিরহাট–পার্বতীপুর রেলপথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পার্বতীপুর-রংপুর-লালমনিরহাট-বুড়িমারী লাইন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিসক্রিয়
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
স্টেশন২৪
পরিষেবা
ধরনবাংলাদেশের রেললাইন
পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
ইতিহাস
চালুপার্বতীপুর - রংপুর ১৮৭৮

রংপুর - কাউনিয়া ১৮৭৯ কাউনিয়া - লালমনিরহাট - মোগলহাট ১৯০০

লালমনিরহাট - বুড়িমারী ১৯০১
কারিগরি তথ্য
ট্র্যাক গেজ মিটারগেজ ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট   ইঞ্চি)
চালন গতি৮০
বুড়িমারী–লালমনিরহাট–
পার্বতীপুর লাইন
সীমান্ত
বুড়িমারী
পাটগ্রাম
আলাউদ্দিননগর
বাউরা
বড়খাতা
হাতীবান্ধা
শহীদ বোরহাননগর
ভোটমারি
তুষভাণ্ডার
কাকিনা
নামুরিরহাট
আদিতমারী
গীতলদহ পর্যন্ত
উপর ভাঙ্গা সেতু
সীমান্ত
মোগলহাট
লালমনিরহাট
মহেন্দ্রনগর
রমনা বাজার
বালাবাড়ী
উলিপুর
পাঁচপীর
পুরাতন কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রাম
রাজারহাট
সিঙ্গের ডাবরি হাট
তিস্তা জংশন
কাউনিয়া জংশন
মীরবাগ
রংপুর
শ্যামপুর
আওলিয়াগঞ্জ
বদরগঞ্জ
খোলাহাটি
পার্বতীপুর জংশন
উৎস: বাংলাদেশ রেলওয়ে মানচিত্র

বুড়িমারী-লালমনিরহাট-রংপুর-পার্বতীপুর লাইনটি পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে রক্ষনাবেক্ষণ ও পরিচালিত হয়।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা ]

স্টেশন তালিকা

[সম্পাদনা ]

বুড়িমারি-লালমনিরহাট-পার্বতীপুর লাইনে ২৪টি রেলওয়ে স্টেশন আছে। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:

শাখা লাইন

[সম্পাদনা ]

মোঘলহাট-গোলকগঞ্জ

[সম্পাদনা ]

মোঘলহাট - গোলকগঞ্জ(ভারত) রেললাইন ১৯৬৫ সালের পর বন্ধ হয়ে যায়। মোঘলহাট -গোলকগঞ্জ সেকশনটি মিটারগেজ রেললাইন ছিলো। মোঘলহাট থেকে লাইনটি ভারতের গিতলদহ[] থেকে বামনহাট[] হয়ে বাংলাদেশের (পাটেশ্বরী-ভুরুঙ্গামারি-সোনাহাট) হয়ে আবার ভারতে ঢুকে গোলকগঞ্জ পর্যন্ত যায়। পরে পাটেশ্বরী-ভুরুঙ্গামারি-সোনাহাট এর বাংলাদেশি অংশ তুলে ফেলা হয়। এখন সোনাহাট সেতু সড়ক সেতু হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।[]

তিস্তা জংশন-চিলমারী লাইন

[সম্পাদনা ]

১৮৭৯ সালে তৈরি পার্বতীপুর-লালমনিরহাট-বুড়িমারী লাইনের একটি শাখা তিস্তা জংশন থেকে বের হয়ে কুড়িগ্রাম পর্যন্ত যায়। এটি প্রথমে ন্যারোগেজ লাইন ছিল। তিস্তা জংশন থেকে কুড়িগ্রাম পর্যন্ত লাইনটিকে ১৯২৮-১৯২৯ সালে মিটারগেজ রুপান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালে কুড়িগ্রাম থেকে চিলমারী পর্যন্ত নতুন ২৮.৫৫ কিলোমিটার মিটারগেজ রেললাইন তৈরি হয়। কিন্তু ১৯৭০ এর দশকের প্রথম দিকের বন্যায় চিলমারী রেলওয়ে স্টেশন বহ্মপুত্র নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। বর্তমানে শুধু রমনা বাজার রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ট্রেন চলাচল করে। তিস্তা জংশন থেকে রমনা বাজার[] রেলপথের দৈর্ঘ্য ৫৬ কিলোমিটার।[]

সংযোগ লাইন

[সম্পাদনা ]

সান্তাহার-কাউনিয়া লাইন

[সম্পাদনা ]

ব্রহ্মপুত্র-সুলতানপুর রেলওয়ে কোম্পানি ১৮৯৯-১৯০০ সালে ফুলছড়ি (তিস্তামুখ) এর সান্তাহার থেকে ৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ (৫৮ মাইল) মিটারগেজ রেলপথ ট্র্যাক নির্মিত। বর্তমানে লাইন ফুলছড়ি উপজেলার বালাসী ঘাট পর্যন্ত আছে। ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ (২৭ মাইল) বোনারপাড়া-কাউনিয়া লাইন ১৯০৫ সালে নির্মাণ করা হয়।[]

সম্পর্কিত নিবন্ধ

[সম্পাদনা ]

উত্তরবঙ্গ মেইল

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. "একটা 'রাজকীয়' অন্যটা 'মফিজ'"কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৭ 
  2. "ভোটমারী-বুড়িমারী পথে দুই সপ্তাহ পর ট্রেন চলাচল শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৭ 
  3. সংবাদদাতা, নিজস্ব। "রেলে জুড়ুক ভারত-বাংলাদেশ, দাবি উঠল দিনহাটায়"anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ 
  4. "দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ফের বামনহাট থেকে চালু হতে চলেছে উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস" । সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
  5. "হুমকিতে সোনাহাট সেতু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ 
  6. "তিস্তা-কুড়িগ্রাম রেলপথ এখন বিলুপ্তির পথে"দৈনিক নয়াদিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ 
  7. "তিস্তা-কুড়িগ্রাম-রমনা রেলপথ নাজুক | সারাদেশ"ইত্তেফাক। ২০২০-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৯ 
  8. Hurd, John; Kerr, Ian J. (২০১২-০১-০১)। India's Railway History। BRILL। আইএসবিএন 978-90-04-23115-3 
সংস্থা
রেলপথ
বিলুপ্ত
সেতু
যাত্রীবাহী রেল
রোলিং স্টক
কারখানা
ভারতের সাথে
ট্রানজিট পয়েন্ট
বিলুপ্ত
নিরাপত্তা
আরও দেখুন

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /