ধমনি
- Aragonés
- العربية
- ܐܪܡܝܐ
- Asturianu
- Azərbaycanca
- Башҡортса
- Беларуская
- Български
- Bosanski
- Català
- Нохчийн
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Dagbanli
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Võro
- Français
- Gaeilge
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Kreyòl ayisyen
- Magyar
- Հայերեն
- Interlingua
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- कॉशुर / کٲشُر
- Kurdî
- Кыргызча
- Latina
- Lëtzebuergesch
- Lingua Franca Nova
- Lietuvių
- Latviešu
- Македонски
- മലയാളം
- Монгол
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- Plattdüütsch
- नेपाली
- नेपाल भाषा
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Occitan
- Oromoo
- ਪੰਜਾਬੀ
- Polski
- Piemontèis
- Português
- Runa Simi
- Română
- Русский
- سنڌي
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Shqip
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- తెలుగు
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- მარგალური
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
ধমনি | |
---|---|
মানব দেহের গুরুত্বপূর্ণ ধমনিগুলোর অবস্থান | |
ধমনির গঠন | |
বিস্তারিত | |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | arteries |
মে-এসএইচ | D001158 |
টিএ৯৮ | A12.0.00.003 A12.2.00.001 |
টিএ২ | 3896 |
এফএমএ | FMA:50720 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
ধমনি (ইংরেজি: Artery; গ্রিক ἀρτηρία - artēria, "শ্বাসনালি, ধমনি"[১] ) মানব দেহের এমনসব রক্তবাহী নালি যেগুলো হৃৎপিণ্ড থেকে পরিশোধিত রক্ত বহন করে দেহের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করে। ধমনি সবসময় পরিশোধিত তথা অক্সিজেনসমৃদ্ধ (অক্সিজেনেটেড) রক্ত দেহের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করে; তবে ব্যতিক্রম হলো ফুসফুসীয় ধমনি(যা অক্সিজেনবিহীন রক্ত হৃদপিণ্ডে পরিবহন করে) এবং নাভি ধমনি(যা অক্সিজেনবিহীন রক্ত ভ্রূণীয় রক্তব্যবস্থা থেকে অমরায় পরিবহন করে)।[২]
ধমনির গঠন
[সম্পাদনা ]ধমনির প্রাচীর পুরু ও স্থিতিস্থাপক, ধমনির প্রাচীর তিন স্তর বিশিষ্ট ৷ ধমনিতে কপাটিকা বা পর্দা থাকে না৷ এর নালিপথ সরু৷ হৃৎপিণ্ডের প্রত্যেক সংকোচনের ফলে দেহের ছোটবড় সব ধমনিতে রক্ত তরঙ্গের ন্যায় প্রবাহিত হয়৷ এতে ধমনিগাত্র সংকুচিত ও প্রসারিত হয়৷ ধমনির এই স্ফীতি ও সংকোচনকে নাড়ির স্পন্দন বলে৷ ধমনির ভিতর রক্ত প্রবাহ, ধমনিগাত্রের সংকোচন ও প্রসারণ, স্থিতিস্থাপকতা নাড়িস্পন্দনের প্রধান কারণ৷ হাতের কবজির উপর হাত রেখে নাড়িস্পন্দন অনুভব করা যায়৷ তবে নাড়িস্পন্দন এমন ভাবে অনুভব করতে হবে যেন হাতের তর্জনী হৃৎপিণ্ডের দিকে থাকে৷
আণুবীক্ষণিক গঠন
[সম্পাদনা ]ধমনি তিনটি কোষস্তর নিয়ে গঠিত৷ যথা:
- টিউনিকা এক্সটার্না (Tunica Externa): এটি একটি তন্তুময় যোজক কলা দিয়ে তৈরি৷
- টিউনিকা মিডিয়া (Tunica Media): বৃত্তাকার অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে তৈরি মাঝের স্তর৷
- টিউনিকা ইন্টার্না (Tunica Interna): এই ভিতরের স্তরটি সরল আবরণী কলা দিয়ে তৈরি৷