বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

টিআরপি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে।উৎস খুঁজুন: "টিআরপি" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর (January 2007)
এই নিবন্ধের উদাহরণ এবং দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ সম্ভবত বিষয়বস্তুটিকে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপস্থাপন করছে না অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মানোন্নয়ন করুন এবং এবিষয়ে আলাপ পাতায় আলোচনা করুন।

টেলিভিশন রেটিং পয়েন্ট সংক্ষেপে টিআরপি কোনো চ্যানেল বা অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তা নির্দেশ করে। এক্ষেত্রে যে উপাত্তগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের জন্য খুবই সহায়ক। ইন্ডিয়ান টেলিভিশন অডিয়েন্স মেসারমেন্ট নামের একমাত্র ইলেক্ট্রনিক রেটিং এজেন্সি, যারা এই কাজগুলো সম্প্রতি ভারতে করছে। টিআরপি নির্ণয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি দুই ধরনের পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। প্রথমত, ফ্রিকোয়েন্সি মনিটরিং-এর মাধ্যমে যেখানে পিপল্‌ মিটারস নমুনামাফিক ঘরগুলোতে রাখা হয় এবং এইসব ইলেক্ট্রোনিক্স গাটগেটস্‌গুলো দর্শক কর্তৃক পর্যবেক্ষিত লাগাতার নির্দেশিত চ্যানেলের তথ্য ধারণ করে। পিপল মিটার একটি অন্য দেশ থেকে আমদানিকৃত ব্যয়বহুল যন্ত্র। এটি চ্যানেলের ফিকুয়েন্সি পড়ে, পরে চ্যানেলের নামে ডিকোড এবং এজেন্সি রিডিং অনুসারে নির্দেশিত নমুনা ঘরগুলো থেকে একটি জাতীয় উপাত্ত তৈরি করে। কিন্তু এই পদ্ধতির সমস্যা হলো, কেবল-অপারেটররা বার্তা পাঠানোর আগেই বিভিন্ন চ্যানেলের ঘন ঘন ফ্রিকোয়েন্সি বদল করলে তা নির্ধারণে সমস্যার সৃষ্টি হয়। যাতে করে একটি চ্যানেলের বিশেষ ফ্রিকোয়েন্সি রেকর্ডে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে যদিও ডাউনলিঙ্কিং ফ্রিকোয়েন্সি সমগ্র ভারতে সমান থাকে।

দ্বিতীয় পদ্ধতিটি হলো অনেকটা নির্ভরযোগ্য ও পাশাপাশি এটি ভারতে নতুন। এই প্রক্রিয়াটির নাম হলো পিকচার ম্যাচিং টেকনিক। টিভি সেটে যে সকল চ্যানেল- চলাকালে তার একটি ছোট অংশ ছবি আকারে সরবরাহ করা হয়। এজেন্সির সাথে সকল চ্যানেলের উপাত্তসমূহ ছোট ছবি আকারে সংরক্ষিত হয়। নমুনা ঘরগুলো থেকে উপাত্তসমূহ নিয়ে প্রধান উপাত্ত ব্যাংকের সাথে মিলানো হয় ও চ্যানেলের নামটি প্রকাশিত হয়। এভাবে ন্যাশনাল রেটিং প্রক্রিয়া সম্পাদন করা হয়।

এটি হচ্ছে ক্রয়কৃত পয়েন্ট, যার পরিমাপ বিজ্ঞাপনটির মোট দর্শকের মধ্য থেকে লক্ষ্যমাত্রার কতটুকু দর্শকের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে তা প্রকাশ করে। জিআরপির বা গ্রস রেটিং পয়েন্টের মতন এটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট মিডিয়া বাহক বা শ্রেণী কর্তৃক লক্ষ্যমাত্রার দর্শকের সংখ্যা পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো একটি বিজ্ঞাপন একের অধিক প্রদর্শিত হয়, টিআরপি'র মান একক জিআরপি'র মানসমূহের যোগফল করে মোট দর্শকের থেকে পরিমাপকৃত লক্ষ্যমাত্রার দর্শকের মানের সাথে গুণ করে সর্বমোট দর্শক সংখ্যা বের করা হয়। উভয় এককই কোনো বিশেষ বিজ্ঞাপনে বাজারজাতকরণের কার্যকারিতা নির্ধারণে সম্ভাব্য অংশ হিসেবে কাজ করে।

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /