জেসিকা ট্যান্ডি
- Afrikaans
- Aragonés
- العربية
- مصرى
- Asturianu
- تۆرکجه
- Беларуская
- Български
- Català
- کوردی
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Gaeilge
- Galego
- עברית
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Ilokano
- Ido
- Italiano
- 日本語
- ქართული
- 한국어
- Lëtzebuergesch
- Latviešu
- मैथिली
- മലയാളം
- मराठी
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenčina
- Српски / srpski
- Svenska
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- მარგალური
- Yorùbá
- 中文
জেসিকা ট্যান্ডি | |
---|---|
Jessica Tandy | |
১৯৫০-এর দশকে ট্যান্ডির প্রচারণামূলক ছবি | |
জন্ম | জেসি অ্যালিস ট্যান্ডি (১৯০৯-০৬-০৭)৭ জুন ১৯০৯ হ্যাকনি, লন্ডন, যুক্তরাজ্য |
মৃত্যু | ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪(1994年09月11日) (বয়স ৮৫) ইস্টন, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
শিক্ষা | গুথ্রি থিয়েটার |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯২৭-১৯৯৪ |
দাম্পত্য সঙ্গী | জ্যাক হকিন্স (বি. ১৯৩২; বিচ্ছেদ. ১৯৪০) হিউম ক্রোনিন (বি. ১৯৪২) |
সন্তান | ৩ |
জেসিকা ট্যান্ডি (ইংরেজি: Jessica Tandy; জন্ম: জেসি অ্যালিস ট্যান্ডি, ৭ জুন ১৯০৯ - ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪) ছিলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী। তিনি শতাধিক মঞ্চনাটক ও ৬০-এর অধিক চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছেন।[১] তিনি মঞ্চে অভিনয়ের জন্য তিনটি টনি পুরস্কার, চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য একটি একাডেমি পুরস্কার এবং টেলিভিশনে অভিনয়ের জন্য একটি এমি পুরস্কার অর্জন করেন। ফলে তিনি অভিনয়ের ত্রি-মুকুট বিজয়ী অভিনয়শিল্পীদের একজন। এছাড়া তিনি একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, একটি বাফটা পুরস্কার, একটি দাভিদ দি দোনাতেল্লো ও দুটি ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার অর্জন করেছেন।
লন্ডনে জন্মগ্রহণ করা ট্যান্ডি ১৯২৭ সালে ১৮ বছর বয়সে লন্ডন মঞ্চে তার পেশাদার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৩০-এর দশকে তিনি লন্ডনের ওয়েস্ট এন্ডে জন গিলগুডের বিপরীতে হ্যামলেট নাটকে অফেলিয়া চরিত্রে এবং লরন্স অলিভিয়ের বিপরীতে ফিফথ হেনরি নাটকে ক্যাথরিন চরিত্রে অভিনয় করেন।[১] ১৯৪৮ সালে তিনি ব্রডওয়ের মূল নাটক আ স্ট্রিটকার নেমড ডিজায়ার -এ ব্ল্যাঞ্চ ডুবোয়া চরিত্রে অভিনয়ের জন্য মঞ্চনাটকে সেরা মুখ্য অভিনেত্রী বিভাগে টনি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এই পুরস্কারটি ক্যাথরিন কর্নেল ও জুডিথ অ্যান্ডারসনের সাথে যৌথভাবে অর্জন করেন। কর্নেল অ্যান্থনি অ্যান্ড ক্লিউপেট্রা নাটকে এবং অ্যান্ডারসন মেডিয়া নাটকে অভিনয় করে এই পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৮৯ সালে ড্রাইভিং মিস ডেইজি চলচ্চিত্রে মিস ডেইজি চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন। ৮১ বছর বয়সে পুরস্কার লাভ করা ট্যান্ডি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে অস্কার অর্জন করা বয়োজ্যেষ্ঠ অভিনেত্রী।[২] এছাড়া তিনি ১৯৯১ সালে ফ্রাইড গ্রিন টম্যাটোস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি যখন সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে ছিলেন, পিপলস ম্যাগাজিন তাকে তাদের "৫০ সেরা সুন্দরী" তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। ১৯৯০ সালে তার ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার ধরা পড়ে এবং এর চিকিৎসা করেন। ১৯৯৪ সালে মৃত্যুর কিছুদিন পূর্ব পর্যন্ত তিনি অভিনয় চালিয়ে যান।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ক খ বার্জার, মেরেলিন (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪)। "Jessica Tandy, a Patrician Star Of Theater and Film, Dies at 85"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস । সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৮।
- ↑ "পোস্টারে আছেন, লালগালিচায় নেই"। বাংলা ট্রিবিউন । মে ১২, ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৮। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- ইন্টারনেট অফ-ব্রডওয়ে ডেটাবেজে জেসিকা ট্যান্ডি উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে জেসিকা ট্যান্ডি উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জেসিকা ট্যান্ডি উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন (ইংরেজি)
- ফাইন্ড এ গ্রেইভে জেসিকা ট্যান্ডি উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন (ইংরেজি)
- ১৯০৯-এ জন্ম
- ১৯৯৪-এ মৃত্যু
- ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ অভিনেত্রী
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ইংরেজ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- ইংরেজ টেলিভিশন অভিনেত্রী
- ইংরেজ মঞ্চ অভিনেত্রী
- ইংরেজ শেকসপিয়ারীয় অভিনেত্রী
- কানেটিকাটে ক্যান্সারে মৃত্যু
- ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারে মৃত্যু
- মার্কিন নাগরিকত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি
- লন্ডনের অভিনেত্রী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় শিল্পকলা পদক প্রাপক
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- টনি পুরস্কার বিজয়ী
- ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ বিদেশি অভিনেত্রী বিভাগে দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী
- সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- আমেরিকান থিয়েটার হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তি
- কেনেডি সেন্টার সম্মাননা প্রাপক
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইংরেজ অভিবাসী
- ২০শ শতাব্দীর ব্রিটিশ অভিনেত্রী
- দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্রিটিশ অভিবাসী