বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

মহিপাল সরকারি কলেজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
 মহিপাল সরকারি কলেজ
Mohipal Government College
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত০৬ জুন, ১৯৬৬
প্রতিষ্ঠাতাবাংলাদেশ সরকার
অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ জাকির আহমেদ
শিক্ষার্থী১,৫০০+
ঠিকানা
সার্কিট হাউজ রোড, মহিপাল, সদর, ফেনী
শিক্ষাঙ্গন3..14 acre
পোশাকের রঙ আকাশী নীল
সংক্ষিপ্ত নাম MGC
ক্রীড়াফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, হ্যান্ডবল
ওয়েবসাইটmgcfeni.edu.bd

মহিপাল সরকারি কলেজ (Mohipal Government College) (পূর্বনাম: গভঃ কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট, ফেনী) বাংলাদেশের একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যেটি ফেনী জেলা সদরে অবস্থিত।[] এটি ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সাল থেকে গভঃ কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট নামে পরিচিতি লাভ করে। এই প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসায় শিক্ষার ক্ষেত্রে বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলের একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান ছিলো। ২০১৬ ইং তারিখে এ এই সকল কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট কে সাধারণ কলেজে রূপান্তর করে বিজ্ঞান মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা খোলার অনুমোদন দিয়ে স্ব স্ব মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ন্যস্ত করা হয়।

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

[সম্পাদনা ]

১৯৫৯ সালের জাতীয় শিক্ষা কমিশনের [] নির্দেশনা অনুসারে তৎকালীন সরকার পূর্ব পাকিস্তানের ১৬টি[] জেলা সদরে 'গভ. কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট' স্থাপন করা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে[] এবং ফলশ্রুতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা 'এউএসএইড'-এর আর্থিক ও কারিগরী সহায়তায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, ফেনী, কুমিল্লা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর, বগুড়া, পাবনা, বরিশাল এবং সিলেট জেলা শহরে ১৯৬৫ হতে ১৯৬৭ সালের মধ্যে এই কমার্র্শিয়াল ইনস্টিটিউটসমূহ স্থাপিত হয়।[]

শিক্ষা কার্যক্রম

[সম্পাদনা ]

এই প্রতিষ্ঠানটিতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে দুই বছর মেয়াদী 'ডিপ্লোমা-ইন-বিজনেস ষ্টাডিজ' (ডিআইবিএস) নামে একটি কর্মমূখী শিক্ষা কোর্স পরিচালনা করা হয়।[] []

ফলাফল

[সম্পাদনা ]

অত্র প্রতিষ্ঠানের বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক। সর্বশেষ ২০১৩ সালের ডিআইবিএস পরীক্ষায় ৫০০ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে ৪৪৯ জন পাস করে, যার মধ্যে ৭৪ জন এ+ এবং ৩৫৩জন এ গ্রেড পায়। পাশের গড় হার ছিল প্রায় ৯০% এবং ২০১৪ সালের ডিআইবিএস পরীক্ষায় ৫৪৩ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে ৪৩৩ জন পাস করে, যার মধ্যে ১০২ জন এ+ এবং ৩২৫ জন এ গ্রেড পায়। পাশের হার ছিল প্রায় ৭৯.৭৪%।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন ]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা ]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. "বিলুপ্তির পথে গভ. কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫ 
  2. যুগোপযোগী হচ্ছে সরকারি কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
  3. "১৬ কমার্শিয়াল কলেজের ২০ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা ]

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /