ইংলাক সিনাওয়াত্রা
- Afrikaans
- العربية
- مصرى
- Asturianu
- Aymar aru
- Azərbaycanca
- Беларуская
- Български
- Bislama
- Brezhoneg
- Català
- 閩東語 / Mìng-dĕ̤ng-ngṳ̄
- کوردی
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- 客家語 / Hak-kâ-ngî
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- ភាសាខ្មែរ
- 한국어
- Kurdî
- Lëtzebuergesch
- ລາວ
- Latviešu
- മലയാളം
- मराठी
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- مازِرونی
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Occitan
- ਪੰਜਾਬੀ
- Polski
- پنجابی
- Português
- Runa Simi
- Русский
- Scots
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- 吴语
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
ইংলাক সিনাওয়াত্রা ยิ่งลักษณ์ ชินวัตร | |
---|---|
২৮তম থাইল্যান্ডের প্রধান মন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৫ই আগস্ট ২০১১ | |
সার্বভৌম শাসক | ভূমিবল অতুল্যতেজ |
পূর্বসূরী | অভিষিৎ ভেজাজিভা |
থাই কংগ্রেসের নিম্ন পরিষদের সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩রা জুলাই ২০১১ | |
সংসদীয় এলাকা | পার্টির তালিকা (#১) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1967年06月21日) ২১ জুন ১৯৬৭ (বয়স ৫৭) স্যান ক্যামফায়েং, চেং মাই, থাইল্যান্ড |
রাজনৈতিক দল | ফু থাই পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | আনুসর্ন আমর্নচ্যাট |
সম্পর্ক | থাকসিন সিনাওয়াত্রা (ভাই) সমচাই অংসাওয়াত (শ্যালক) |
সন্তান | সুপাসেক |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | চেং মাই বিশ্ববিদ্যালয় কেনটাকি স্টেট ইউনিভার্সিটি |
জীবিকা | রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী |
ধর্ম | থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্ম |
ইংলাক সিনাওয়াত্রা (ইংরেজি: Yingluck Shinawatra, থাই: ยิ่งลักษณ์ ชินวัตร, RTGS: Yinglak Chinnawat, থাই উচ্চারণ: [jîŋ.lák tɕhīn.nā.wát]; জন্ম: ২১শে জুন ১৯৬৭), অথবা ডাকণাম পু (থাই: ปู; থাই উচ্চারণ: pū ; "crab")[১] থাইল্যান্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। ২০১১ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পিউ থাই পার্টি থেকে বিজয়ী হয়ে ২৮তম প্রধানমন্ত্রী নিবার্চিত হন। তার ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। গত ৩ জুলাই ২০১১ এর সাধারণ নির্বাচনে ইংলাকের দল পুয়ে থাই পার্টি এককভাবে ২৬৫ আসন লাভ করেছে। এ ছাড়া তার দল পাঁচটি ছোট দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। পার্লামেন্টের ৫০০ আসনের নিম্নকক্ষের পাঁচ ভাগের তিন ভাগ আসনই এ জোটের দখলে।[২]
৪৪ বছর বয়সী ইংলাক সিনাওয়াত্রার নেই পূর্ব কোনো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা। আর তাই বলা হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার প্রথম কাজই হবে দেশটির বিরাজমান অস্থিতিশীলতা নিরসনে পার্টিগুলোর মধ্যে পুনর্মিত্রতা সৃষ্টি করা। ২০০৬ সাল থেকেই দেশটিতে রাজনৈতিক অর্ন্তদ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে। শুধুমাত্র গত ২০১০ সালেই রাজনৈতিক হানাহানির কারণে মারা যায় ৯০ জন মানুষ। মৃতদের বেশিরভাগই সরকার বিরোধী প্রতিবাদকারী। যদিও ইংলাক সিনাওয়াত্রা নির্বাচনে জেতার পরপরই ঘোষণা দিয়েছিলেন যে তার পার্টি সকল পার্টিকে নিয়ে জোট গঠন করে দেশের মানুষের সমস্যা সমাধানে কাজ করবে।[৩]
তিনি বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়ার স্থলাভিষিক্ত হবেন। [৪]
শীর্ষ ক্ষমতাধর নারী
[সম্পাদনা ]ইংলাক সিনাওয়াত্রা ২০১১ সালে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী ও ক্ষমতাসীন নারী নেত্রীদের মধ্যে ১ম স্থানে রয়েছেন। তার পরেই রয়েছেন জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক নিউ ইয়র্ক টাইমস সাময়িকীর জরীপে বিশ্বের সেরা প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর নারী নেতৃত্বের ১২জনের নাম নির্বাচিত করে।[৫]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "'ปู'ปัดบินฮ่องกงพบพี่ชาย ไม่รู้'สมศักดิ์'อยากร่วมรบ." [""Pu" denied flying to Hong Kong to see her brother, not knowing "Somsak"'s joining coaliation"]। Thairath (Thai ভাষায়)। Bangkok। ৮ জুলাই ২০১১। উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
- ↑ "Yingluck, Pheu Thai win in a landslide"। ব্যাংকক পোষ্ট। ৩ জুলাই ২০১১।
- ↑ [১] [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০১৭-১২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-২৯।
- ↑ "বিডি২৪লাইভ.কমের প্রতিবেদনঃ প্রভাবশালী নারী নেতার তালিকায় শেখ হাসিনা, ১ম ইংলাক"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- ১৯৬৭-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
- মহিলা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
- নারী প্রধানমন্ত্রী
- থাই ব্যবসায়ী
- ফেউ থাই পার্টির রাজনীতিবিদ
- সিনাওয়াত্রা পরিবার
- চিয়াং মাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- কেনটাকি স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্ত থাই রাজনীতিবিদ
- চীনা বংশোদ্ভূত থাই রাজনীতিবিদ
- ২১শ শতাব্দীর থাই নারী রাজনীতিবিদ
- থাইল্যান্ডের নারী মন্ত্রী
- থাইল্যান্ডের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
- মহিলা সরকার প্রধান
- ছিয়াং মাই প্রদেশের ব্যক্তি
- ২১শ শতাব্দীর থাই রাজনীতিবিদ