আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা
- العربية
- Asturianu
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Basa Bali
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Bislama
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Kreyòl ayisyen
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- Kurdî
- Кыргызча
- Latina
- Lietuvių
- Latviešu
- मैथिली
- Македонски
- മലയാളം
- Монгол
- मराठी
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- नेपाली
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Occitan
- ਪੰਜਾਬੀ
- Polski
- پنجابی
- پښتو
- Português
- Română
- Русский
- Саха тыла
- Sicilianu
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Soomaaliga
- Shqip
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- 吴语
- Yorùbá
- 中文
- 粵語
উৎস খুঁজুন: "আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর (October 2018)
International Labour Organisation Organisation internationale du travail (ফরাসি) | |
---|---|
সংস্থার ধরন | জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা |
সংক্ষিপ্ত নাম | ILO / OIT |
প্রধান | মহা-পরিচালক টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Tsonga গিলবার্ট হাংবো |
মর্যাদা | সক্রিয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১১ এপ্রিল ১৯১৯; ১০৫ বছর আগে (1919年04月11日) |
প্রধান কার্যালয় | জেনেভা, সুইজারল্যান্ড |
ওয়েবসাইট | www |
মাতৃ সংস্থা | Economic and Social Council of the United Nations |
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা শ্রমিক-কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি ও তাদের সুযোগ-সুবিধার সমতা বিধান করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা।[১] সংক্ষেপে আইএলও (ILO) নামে পরিচিত। জেনেভা শহরে এই সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত। বর্তমান সদস্য ১৮৭ টি দেশ।[২] ভার্সাই চুক্তি অনুযায়ী ১৯১৯ সালের ১১ এপ্রিল সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৬ সালে এই সংস্থা জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এটি জাতিসংঘের সবচেয়ে পুরনো ও প্রথম বিশেষায়িত সংস্থা। এটি জাতিসংঘের একমাত্র ত্রিপক্ষীয় সংস্থা, যা সরকার, নিয়োগকর্তা বা মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করে। ১৯৬৯ সালে সংস্থাটি উন্নয়নশীল দেশে শ্রমিক শ্রেণির মধ্যে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কারণে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। [৩]
আইএলওর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত। বিশ্বে ৪০টিরও বেশি দেশে আঞ্চলিক দপ্তর (ফিল্ড অফিস) রয়েছে। আইএলওর পরিচালনা পরিষদ (গভর্নিং বডি) হচ্ছে সংস্থাটির নির্বাহী পরিষদ। বছরে তিনবার (মার্চ, জুন ও নভেম্বর) জেনেভায় নির্বাহী পরিষদের বৈঠক হয়। ১০টি দেশ স্থায়ী সদস্য। এগুলো হলো ব্রাজিল, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইতালি, জাপান, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ১৮ সরকারি সদস্য প্রতি তিন বছর অন্তর সম্মেলনে নির্বাচিত হয়।
সংস্থাটি বছরে একবার আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন আয়োজন করে। এই সম্মেলনে আন্তর্জাতিক শ্রমের মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয় এবং আইএলওর বাজেট ও পরিকল্পনা অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ILO এর ১০০ তম বর্ষপূর্তি পালিত হয় । বাংলাদেশ আইএলওর মৌলিক সাতটিসহ মোট ৩৫টি কনভেনশনে অনুসমর্থন দিয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "Mission and impact of the ILO"। ilo.org।
- ↑ "Member States | ILO"। www.ilo.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "The Nobel Peace Prize 1969"। Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০০৬।