বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধের যাচাইযোগ্যতার জন্য অতিরিক্ত তথ্যসূত্র প্রয়োজন অনুগ্রহ করে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র সংযোজন করে নিবন্ধটির মান উন্নয়নে সহায়তা করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন কিংবা অপসারণ করা হতে পারে।
উৎস খুঁজুন: "আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা" – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর
(October 2018)

International Labour Organisation
Organisation internationale du travail (ফরাসি)
সংস্থার ধরনজাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা
সংক্ষিপ্ত নামILO / OIT
প্রধানমহা-পরিচালক
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Tsonga গিলবার্ট হাংবো
মর্যাদাসক্রিয়
প্রতিষ্ঠাকাল১১ এপ্রিল ১৯১৯; ১০৫ বছর আগে (1919年04月11日)
প্রধান কার্যালয়জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
ওয়েবসাইটwww.ilo.org উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মাতৃ সংস্থাEconomic and Social Council of the United Nations
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ILO এর সদর দপ্তর

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা শ্রমিক-কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি ও তাদের সুযোগ-সুবিধার সমতা বিধান করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা।[] সংক্ষেপে আইএলও (ILO) নামে পরিচিত। জেনেভা শহরে এই সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত। বর্তমান সদস্য ১৮৭ টি দেশ।[] ভার্সাই চুক্তি অনুযায়ী ১৯১৯ সালের ১১ এপ্রিল সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৬ সালে এই সংস্থা জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এটি জাতিসংঘের সবচেয়ে পুরনো ও প্রথম বিশেষায়িত সংস্থা। এটি জাতিসংঘের একমাত্র ত্রিপক্ষীয় সংস্থা, যা সরকার, নিয়োগকর্তা বা মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করে। ১৯৬৯ সালে সংস্থাটি উন্নয়নশীল দেশে শ্রমিক শ্রেণির মধ্যে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কারণে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। []

আইএলওর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত। বিশ্বে ৪০টিরও বেশি দেশে আঞ্চলিক দপ্তর (ফিল্ড অফিস) রয়েছে। আইএলওর পরিচালনা পরিষদ (গভর্নিং বডি) হচ্ছে সংস্থাটির নির্বাহী পরিষদ। বছরে তিনবার (মার্চ, জুন ও নভেম্বর) জেনেভায় নির্বাহী পরিষদের বৈঠক হয়। ১০টি দেশ স্থায়ী সদস্য। এগুলো হলো ব্রাজিল, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইতালি, জাপান, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বাকি ১৮ সরকারি সদস্য প্রতি তিন বছর অন্তর সম্মেলনে নির্বাচিত হয়।

সংস্থাটি বছরে একবার আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন আয়োজন করে। এই সম্মেলনে আন্তর্জাতিক শ্রমের মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয় এবং আইএলওর বাজেট ও পরিকল্পনা অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে ILO এর ১০০ তম বর্ষপূর্তি পালিত হয় । বাংলাদেশ আইএলওর মৌলিক সাতটিসহ মোট ৩৫টি কনভেনশনে অনুসমর্থন দিয়েছে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. "Mission and impact of the ILO"ilo.org 
  2. "Member States | ILO"www.ilo.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬ 
  3. "The Nobel Peace Prize 1969"Nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০০৬ 
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।
লিওন জুহাক্স (১৯৫১) •

আলবার্ট শোয়েটজার (১৯৫২) • জর্জ মার্শাল (১৯৫৩) • জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশন (১৯৫৪) • লেস্টার পেয়ারসন (১৯৫৭) • জর্জ পির্‌ (১৯৫৮) • ফিলিপ নোয়েল-বেকার (১৯৫৯) • আলবার্ট লুথুলি (১৯৬০) • ড্যাগ হ্যামারশোল্ড (১৯৬১) • লাইনাস পলিং (১৯৬২) • ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রসইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ (১৯৬৩) • মার্টিন লুথার কিং (১৯৬৪) • জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) (১৯৬৫) • রেনে কাসাঁ (১৯৬৮) • আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আই.এল.ও (১৯৬৯) • নরম্যান বোরলাউগ (১৯৭০) • উইলি ব্র‌্যান্ট (১৯৭১) • হেনরি কিসিঞ্জারলি ডাক থো (১৯৭৩) • শন্‌ ম্যাকব্রাইডএইসাকু সাতো (১৯৭৪) •

আন্দ্রে শাখারভ (১৯৭৫)
 জাতিসংঘ/রাষ্ট্রপুঞ্জ
ব্যবস্থা
সনদ
মূল
অঙ্গসংস্থা
কর্মসূচি এবং
বিশেষায়িত
সংস্থা
সচিবালয়
কার্যালয়
ও বিভাগ
সদস্য
পর্যবেক্ষক
রাষ্ট্রসমূহ
ইতিহাস
সিদ্ধান্তসমূহ
নির্বাচনসমূহ
সংশ্লিষ্ট
অন্যান্য

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /