অলভার গলস্ট্রান্ড
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Беларуская
- Български
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Gàidhlig
- Galego
- עברית
- Hrvatski
- Magyar
- Արեւմտահայերէն
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Italiano
- 日本語
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- Latina
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- مازِرونی
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Occitan
- Polski
- پنجابی
- Português
- Runa Simi
- Română
- Русский
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkçe
- Татарча / tatarça
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- 吴语
- მარგალური
- Yorùbá
- 中文
অলভার গলস্ট্র্যান্ড | |
---|---|
জন্ম | (১৮৬২-০৬-০৫)৫ জুন ১৮৬২ ল্যান্ডসক্রোনা, সুইডেন |
মৃত্যু | ২৮ জুলাই ১৯৩০(1930年07月28日) (বয়স ৬৮) স্টোকহোম, সুইডেন |
পরিচিতির কারণ | Mathematical model of the human eye, research on astigmatism |
দাম্পত্য সঙ্গী | সিগনে ব্রেথল্টজ |
পুরস্কার | জোরকেন্সকা পদক (১৯০৬) চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯১১) রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমির সভ্য |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | চক্ষুচিকিৎসাবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় |
অলভার গলস্ট্র্যান্ড (৫ জুন ১৮৬২ - ২৮ জুলাই ১৯৩০) হলেন একজন সুইডিশ চক্ষু ও চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।
জীবনী
[সম্পাদনা ]সুইডেনের ল্যান্ডসক্রোনায় জন্মগ্রহণকারী গলস্ট্র্যান্ড উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ক্রমে চক্ষু থেরাপি এবং অপটিক্সের অধ্যাপক (১৮৯৪-১৯২৭) ছিলেন। তিনি অপটিক্যাল ইমেজ এবং চোখের আলোর প্রতিসরণ অধ্যয়নের জন্য শারীরিক গণিতের পদ্ধতি প্রয়োগ করেছিলেন এবং এই কাজের জন্য তিনি ১৯১১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।
গলস্ট্র্যান্ড বিষমদৃষ্টি বিষয়ক গবেষণা[১] এবং চক্ষুবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নয়ন ও চোখের ছানি অপসারণের পরে ব্যবহারের সংশোধনমূলক লেন্সের উন্নতির জন্যও বিখ্যাত।
গালস্ট্র্যান্ড ১৮৮৫ সালে সিগনে ব্রেথল্টজকে (১৮৬২-১৯৪৬) বিয়ে করেন।
সমালোচনা
[সম্পাদনা ]তিনি ১৯০৫ সালে রাজকীয় সুয়েডীয় বিজ্ঞান একাডেমির সভ্য নির্বাচিত হন এবং পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে একাডেমির পুরস্কার কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯২১ সালে কমিটিতে দায়িত্ব পালন করার সময় তিনি আলবার্ট আইনস্টাইনের বাঁধা দেয়ার জন্য তার অবস্থান ব্যবহার করেছিলেন, যিনি তার আপেক্ষিকতার তত্ত্বের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে ১৪টি মনোনয়ন পেয়ে অন্য যে কোনও বিজ্ঞানীর চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন, যেটিকে গলস্ট্র্যান্ড ভুল বলে বিশ্বাস করতেন।[২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Gullstrand, Allvar (1890) Skand. Arch. f. Physiol.; and (1901) Arch. f. Ophth., 53, pp. 2, 185.
- ↑ Ravin, James G. (১৯৯৯)। "Gullstrand, Einstein, and the Nobel Prize"। Arch Ophthalmol। 117 (5): 670–672। ডিওআই:10.1001/archopht.117.5.670 অবাধে প্রবেশযোগ্য। পিএমআইডি 10326967। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- Maximilian Herzberger (1960) "Allvar Gullstrand", Journal of Modern Optics 7:237–41.
- Ian R. Porteous (2001) Geometric Differentiation, pp 201,205,271,285, Cambridge University Press আইএসবিএন ০-৫২১-০০২৬৪-৮ .
- Frank Tsai (2009) Who was Allvar Gullstrand from Pearls in Ophthalmology.