লিখন পদ্ধতি
- Afrikaans
- Alemannisch
- አማርኛ
- Aragonés
- العربية
- مصرى
- অসমীয়া
- Asturianu
- Авар
- Aymar aru
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Башҡортса
- Boarisch
- Žemaitėška
- Bikol Central
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- भोजपुरी
- Banjar
- Brezhoneg
- Bosanski
- Batak Mandailing
- Català
- Нохчийн
- Cebuano
- کوردی
- Čeština
- Чӑвашла
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- Zazaki
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Nordfriisk
- Frysk
- Galego
- Gaelg
- עברית
- हिन्दी
- Fiji Hindi
- Hrvatski
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Igbo
- Ilokano
- ГӀалгӀай
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- Къарачай-малкъар
- Kurdî
- Kernowek
- Latina
- Lëtzebuergesch
- Lingua Franca Nova
- Limburgs
- Ladin
- Lombard
- Lietuvių
- Latgaļu
- Latviešu
- मैथिली
- Македонски
- മലയാളം
- ꯃꯤꯇꯩ ꯂꯣꯟ
- मराठी
- Bahasa Melayu
- مازِرونی
- Plattdüütsch
- नेपाली
- नेपाल भाषा
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Nouormand
- Diné bizaad
- Occitan
- Livvinkarjala
- ਪੰਜਾਬੀ
- Picard
- Polski
- پنجابی
- پښتو
- Português
- Runa Simi
- Română
- Русский
- संस्कृतम्
- Scots
- سنڌي
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Shqip
- Српски / srpski
- Sunda
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- ತುಳು
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Татарча / tatarça
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- მარგალური
- ייִדיש
- Vahcuengh
- 中文
- 文言
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
লিখন পদ্ধতি (ইংরেজি: writing system) বলতে এক ধরনের প্রতীক-পদ্ধতিকে বোঝায়, যা কোন ভাষার বিভিন্ন উপাদান ও বিবৃতি লেখায় প্রকাশে বা মুদ্রণে সাহায্য করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।
লিপিবিশারদেরা মনে করেন প্রথমে ছবি থেকে চিত্রভিত্তিক লিপি তথা চিত্রলিপির আবির্ভাব ঘটে এবং সেখান থেকে কালের বিবর্তনে সৃষ্টি হয় বর্ণ বা সিলেবলভিত্তিক লিপির। এ পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া সবচেয়ে প্রাচীন বর্ণমালাভিত্তিক লিপিটি হল ফিনিশীয় লিপি, যা ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত ফিনিশীয় জাতির লিপি ছিল। তাদের লিপিতে বাইশটি ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল। গ্রিক ও ইহুদীরা ফিনিশীয়দের কাছ থেকে বর্ণমালার ধারণা ধার করে। গ্রিক বর্ণমালায় বর্ণের সংখ্যা ২৪। তারা ব্যঞ্জনবর্ণের পাশাপাশি স্বরবর্ণেরও প্রচলন করেছিল। পরে গ্রিকদের কাছ থেকে রোমানরা লিপির ধারণা নেয়। রোমান বর্ণমালা থেকেই পরে প্রায় সমস্ত ইউরোপের বিভিন্ন ভাষার বর্ণমালা তৈরি হয়।
ভারতবর্ষের ব্রাহ্মীলিপির পেছনেও ফিনিশীয় লিপির প্রভাব আছে বলে মনে করা হয়। তবে প্রাচীন ভারতীয়রা সম্ভবত স্বাধীনভাবেই নিজেদের লিপি উদ্ভাবন করেছিল। ভারতবর্ষের হরপ্পা ও মহেনজোদারো সভ্যতার লিপিগুলির পাঠোদ্ধার এখনও সম্ভব হয়নি। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতক থেকে ৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ভারতে ব্রাহ্মীলিপি প্রচলিত ছিল। এরপর অশোক লিপি বা মৌর্য লিপিতে এর বিবর্তন শুরু হয়। এর পরের ধাপে আসে কুষাণ লিপি; এগুলি কুষাণ রাজাদের আমলে প্রচলিত ছিল। এরপর ব্রাহ্মীলিপিটি উত্তরী ও দক্ষিণী - এই দুইভাগে ভাগ হয়ে যায়। উত্তরী লিপিগুলির মধ্যে গুপ্তলিপি প্রধান; এটি চতুর্থ ও ৫ম শতাব্দীতে প্রচলিত ছিল। গুপ্তলিপি থেকে আবির্ভাব হয় কুটিল লিপির; এটি ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শতক পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। কুটিল লিপি থেকে উদ্ভব হয় নাগরী লিপির। প্রাচীন নাগরী লিপির পূর্ব শাখা থেকে ১০ম শতকের শেষভাগে এসে উৎপত্তি হয়েছে বাংলা লিপির। কম্বোজের রাজা নয়পালদেবের ইর্দার দানপত্রে এবং প্রথম মহীপালের বাণগড়ের দানপত্রে সর্বপ্রথম আদি বাংলা বর্ণমালা দেখতে পাওয়া যায়।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]- কৃত্রিম লিপি
- চারুলিপি
- প্রত্ন-সিনাই লিপি থেকে উদ্ভূত লিপিসমূহের বংশবিচার
- লিখনের ইতিহাস
- সংখ্যা পদ্ধতি
- আইএসও ১৫৯২৪
- পৃথিবীর লিখন পদ্ধতিসমূহ
- লিখন পদ্ধতিসমূহের উদ্ভাবকের তালিকা
- বড় হাতের লেখা
- ছোট হাতের লেখা
- ন্যু শু
- দাপ্তরিক লিপি
- লিখনবিধি
- সর্বলিপি
- লিপিকুশলতা
- সাঁটলিপি
- বানান
- প্রতিবর্ণীকরণ
- বিশ্বজনীন অক্ষর সম্ভার
- লিখিত ভাষা
- রৌপ ভাষা
আকরগ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা ]- Coulmas, Florian. 1996. The Blackwell encyclopedia of writing systems. Oxford: Blackwell.
- Daniels, Peter T., and William Bright, eds. 1996. The world's writing systems. Place: Name. আইএসবিএন ০-১৯-৫০৭৯৯৩-০.
- DeFrancis, John. 1990. The Chinese Language: Fact and Fantasy. Honolulu: University of Hawaii Press. আইএসবিএন ০-৮২৪৮-১০৬৮-৬
- Hannas, William. C. 1997. Asia's Orthographic Dilemma. University of Hawaii Press. আইএসবিএন ০-৮২৪৮-১৮৯২-X (paperback); আইএসবিএন ০-৮২৪৮-১৮৪২-৩ (hardcover)
- Rogers, Henry. 2005. Writing Systems: A Linguistic Approach. Oxford: Blackwell. আইএসবিএন ০-৬৩১-২৩৪৬৩-২ (hardcover); আইএসবিএন ০-৬৩১-২৩৪৬৪-০ (paperback)
- Sampson, Geoffrey. 1985. Writing Systems. Stanford, California: Stanford University Press. আইএসবিএন ০-৮০৪৭-১৭৫৬-৭ (paper), আইএসবিএন ০-৮০৪৭-১২৫৪-৯ (cloth).
- Smalley, W. A. (ed.) 1964. Orthography studies: articles on new writing systems. London: United Bible Society.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- decodeunicode 50,000 glyphs, Unicode Wiki
- About African writing systems by the John Henrik Clarke Africana Library at Cornell University:
- General about writing systems
- Omniglot(e.g. Alphabetic Writing Systems, with many free script fonts)
- Ancient Scripts: Home(Site with some introduction to different writing systems and group them into origins/types/families/regions/timeline/A to Z)
- Michael Everson's Alphabets of Europe
- The Unicode Consortium