ভাইরাসবিদ্যা
- العربية
- Azərbaycanca
- Башҡортса
- Беларуская
- Български
- Bosanski
- Català
- Corsu
- Čeština
- Чӑвашла
- Dansk
- Deutsch
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Interlingue
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- 한국어
- Кыргызча
- Latina
- Limburgs
- Lietuvių
- Latviešu
- Македонски
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- Plattdüütsch
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Occitan
- Polski
- پنجابی
- Português
- Română
- Русский
- Саха тыла
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Shqip
- Српски / srpski
- Svenska
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Татарча / tatarça
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- მარგალური
- ייִדיש
- 中文
- 粵語
অনুজীববিজ্ঞানের যে শাখায় ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা হয় তাকে ভাইরোলজি বা ভাইরাসবিদ্যা বলে। ভাইরাস বলতে বোঝায় চোখে দেখা যায় না, একেবারে ক্ষুদ্রাকৃতির, ডি এন এ বা আর এন এ নিয়ে গঠিত যা পোটিনের আবরণ দিয়ে গঠিত এক ধরনের বস্তু। ভাইরাসবিদ্যায় মূলত ভাইরাসের গঠন, প্রকারভেদ এবং সৃষ্টি রহস্য, রোগাক্রান্ত করা, পোষক দেহে বসবাস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়। ভাইরাসবিদ্যা মূলত অণুজীব বিজ্ঞানের একটি শাখা।[১] [২]
মার্টিনোস বেইজেরিক ১৮৯৮ সালে সর্বপ্রথম একটি জীবাণু আবিষ্কার করেন। এটি ছিল মূলত টোবাকো মোজাইক ভাইরাস। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন এটা কোন ব্যাকটেরিয়া নয় এবং কোন ফাংগাস ঘঠিত রোগও নয়। তিনিই প্রথম এই বিশেষ জীবাণুকে ভাইরাস বলে অভিহিত করেন। এখনও যা প্রচলিত আছে। এই আবিষ্কারের মধ্য দিয়েই ভাইরাসবিদ্যার শুরু হয়।[৩] [৪] [৫]
ভাইরাসঘঠিত কিছু রোগ
[সম্পাদনা ]ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস অনেক রোগ সৃষ্টি করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু রোগ হচ্ছে ঠান্ডা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, র্যাবিস, মিজলস, ডায়ারিয়া, হেপাটাইটিস, ডেঙ্গু জ্বর, হলুদ জ্বর, পোলিও, গুটিবসন্ত, এইডস ইত্যাদি।[৬]
কিছু কিছু ভাইরাসকে অনকো ভাইরাসও বলা হয়। এই ভাইরাসগুলো ক্যান্সার সৃষ্টি করে। যেমন মানুষের মধ্যে হিউম্যানপ্যাপিলমা ভাইরাস উল্লেখযোগ্য। এছাড়া আছে মহিলাদের জড়ায়ুর ক্যান্সার। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যৌনমিলনের ক্ষেত্রে ভাইরাস জড়ায়ুতে গিয়ে ক্যান্সার সৃষ্টি করে। এছাড়াও হেপাটাইটিস বি, সি ও যকৃতের ক্যান্সার ভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Crawford, Dorothy (২০১১)। Viruses: A Very Short Introduction। New York: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 4। আইএসবিএন 978-0199574858।
- ↑ Cann, Alan (২০১১)। Principles of Molecular Virology (5 সংস্করণ)। London: Academic Press। আইএসবিএন 978-0123849397।
- ↑ Scholthof, Karen-Beth G.; Shaw, John G.; Zaitlin, Milton (eds.): Tobacco Mosaic Virus: One Hundred Years of Contributions to Virology. (St. Paul, MN: American Phytopathological Society Press, 1999)
- ↑ Calisher, Charles H.; Horzinek, M. C. (eds.): 100 Years of Virology: The Birth and Growth of a Discipline. (New York: Springer, 1999)
- ↑ Bos, L. (2000), '100 years of virology: from vitalism via molecular biology to genetic engineering,'. Trends in Microbiology 8(2): 82–87
- ↑ Lövheim H, Gilthorpe J, Adolfsson R, Nilsson LG, Elgh F (জুলাই ২০১৪)। "Reactivated herpes simplex infection increases the risk of Alzheimer's disease."। Alzheimer's & Dementia। 11 (6): 593–99। এসটুসিআইডি 28979698। ডিওআই:10.1016/j.jalz.201404522। পিএমআইডি 25043910।