বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

জি-স্পট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা Emdad Tafsir (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ২০:১৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ট্যাগ যোগ/বাতিল)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

Emdad Tafsir (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ২০:১৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সংস্করণ (ট্যাগ যোগ/বাতিল)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
গ্রাফেনবার্গ স্পট
জি-স্পট
শারীরস্থান পরিভাষা

গ্রাফেনবার্গ স্পট বা জি-স্পট হচ্ছে যোনিপথের একটি কল্পিত অংশবিশেষ যা মূত্রথলির নিচে অবস্থিত বলে বলা হয়েছে। এর নামকরণ করা হয়েছে জার্মান স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ আর্নেস্ট গ্রাফেনবার্গ-এর নামানুসারে। তার মতে যোনিপথের শুরু হতে ১-৩ ইঞ্চির মাঝেই জি-স্পটের অবস্থান।[] তবে জি-স্পটের অস্তিত্ব এবং নারীদের নির্গমনের কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি।[] []

আর্নেস্ট গ্রাফেনবার্গের অভিমত অনুযায়ী জি-স্পট হচ্ছে যোনিপথের সেই ক্ষুদ্রাংশ যা সামান্য স্পর্শে বা চাপে নারীদেহে প্রচণ্ড যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি করে। অধিকাংশ নারীর ক্ষেত্রে তখনই রাগমোচন শুরু হয় যখন জি-স্পটে চাপ বা ঘর্ষণ অনুভূত হয়। যদিও জি-স্পটে বারংবার চাপ প্রয়োগ করা হলে এটি মুত্রনালীকে মূত্র সঞ্চালনে উদ্দীপ্ত করে। কিন্তু পরিপূর্ণ যৌনমিলনের জন্য জি-স্পট-এর সঠিক ব্যবহার আবশ্যক।[]

যদিও জি-স্পটের অস্তিত্ব এবং পুরুষের বীর্যের ন্যায় রাগমোচনের সময় নারীদের নিঃসরণের কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি তথাপি এ বিষয়ে বিতর্ক চলমান রয়েছে।[] [] জি-স্পট সংক্রান্ত গবেষণা ১৯৪০ এর দশক থেকেই চলে আসছে। [] এর অস্তিত্ব, অবস্থান এবং সংজ্ঞার স্বপক্ষে এবং বিপক্ষে বহু বিতর্ক বিদ্যমান। [] [] []




এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. Morris, Desmond (২০০৪)। The Naked Woman: A Study of the Female Body। New York: Thomas Dunne Books। পৃষ্ঠা 211–212। আইএসবিএন 0-312-33852-X 
  2. Richard Balon, Robert Taylor Segraves (২০০৯)। Clinical Manual of Sexual DisordersAmerican Psychiatric Pub। পৃষ্ঠা 258। আইএসবিএন 1585629057 । সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০১৪ 
  3. "Anatomy and physiology of the clitoris, vestibular bulbs, and labia minora with a review of the female orgasm and the prevention of female sexual dysfunction."। জানুয়ারি ২৬, ২০১৩। ডিওআই:10.1002/ca.22177পিএমআইডি 23169570 
  4. See page 135 for prostate information, and page 76 for G-spot and vaginal nerve ending information. Rosenthal, Martha (২০১২)। Human Sexuality: From Cells to SocietyCengage Learningআইএসবিএন 0618755713 । সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৫, ২০১৪ 
  5. Hines T (আগস্ট ২০০১)। "The G-Spot: A modern gynecologic myth"Am J Obstet Gynecol185 (2): 359–62। ডিওআই:10.1067/mob.2001.115995পিএমআইডি 11518892 
  6. Kilchevsky A, Vardi Y, Lowenstein L, Gruenwald I. (জানুয়ারি ২০১২)। "Is the Female G-Spot Truly a Distinct Anatomic Entity?"। The Journal of Sexual Medicine 2011ডিওআই:10.1111/j.1743-6109.2011.02623.xপিএমআইডি 22240236G-Spot Does Not Exist, 'Without A Doubt,' Say Researchers - lay summary |layurl= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)Huffington Post (জানুয়ারি ১৯, ২০১২)। 

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /