রংপুর বিভাগ
- العربية
- Български
- বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী
- Cebuano
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Nordfriisk
- हिन्दी
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- 한국어
- Lietuvių
- मराठी
- नेपाली
- नेपाल भाषा
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- پنجابی
- پښتو
- Русский
- ᱥᱟᱱᱛᱟᱲᱤ
- Scots
- Simple English
- Sunda
- Svenska
- தமிழ்
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Vèneto
- Tiếng Việt
- 吴语
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা 103.114.98.176 (আলোচনা) কর্তৃক ০৩:৫৩, ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।
রংপুর বিভাগ | |
---|---|
বিভাগ | |
রংপুর বিভাগীয় অফিসের ১০তলা মূল ভবন। পশ্চিম দিক থেকে সামনের সম্পূর্ণ ভবন। রংপুর বিভাগীয় অফিসের ১০তলা মূল ভবন। পশ্চিম দিক থেকে সামনের সম্পূর্ণ ভবন। | |
রংপুর বিভাগ মানচিত্রে লাল রঙে দেখানো হয়েছে রংপুর বিভাগ মানচিত্রে লাল রঙে দেখানো হয়েছে | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগীয় সদর | রংপুর |
সরকার | |
• বিভাগীয় কমিশনার | মোঃ জাকির হোসেন |
আয়তন | |
• মোট | ১৬,৩১৭.৫৫ বর্গকিমি (৬,৩০০.২৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2010年01月25日) | |
• মোট | ১,৩৮,৭৪,০০০ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | BD-F |
আয়তন অনুযায়ী রংপুর বিভাগের জেলাসমূহ
বাংলাদেশ ও রংপুর বিভাগের তুলনা
রংপুর বিভাগ বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের একটি। এটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে গঠিত। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সপ্তম বিভাগ হিসেবে ঘোষিত হয়।[১] রংপুর বিভাগের পূর্বে ভারতের আসাম ও মেঘালয় রাজ্য এবং ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর জেলা, পশ্চিম ও উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য এবং দক্ষিণে রাজশাহী বিভাগ অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক পুনঃবিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি ২০১০ সালের ২৫ জানুয়ারি রংপুরকে দেশের সপ্তম বিভাগ হিসেবে অনুমোদন দেয়। এর আগে ২০০৯ সালের ১৩ জুলাই মন্ত্রীসভার বৈঠকে রংপুরকে বিভাগ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে একটি কমিটি তৈরি করা হয় এবং কমিটি ২১ জুলাই তারিখে প্রতিবেদন জমা দেয়।[২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৬ জানুয়ারি ২০২২ এ এক ভিডিও কন্ফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন। বিভাগীয় অফিসটি মোট ১৫ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত।[৩] [৪]
প্রাচীন শাসনঞ্চল
[সম্পাদনা ]সম্রাট আকবর এর সেনাপতি মানসিং ১৫৭৫ সালে এই রংপুর অঞ্চল কারায়ত্ত করেন। ১৬৮৬ সাল নাগাদ পুরো রংপুর অঞ্চল মোগল সাম্রাজের অধীনে চলে যায়। কুড়িগ্রামে অবস্থিত মোঘলবাসা, মোঘলহাট এখনো তার স্মৃতি বহন করে। তখন মূলত শাসনাঞ্চল ২ ভাগে ভাগ ছিল৷ এক অংশ নিয়ন্ত্রণ করত ঘোড়াঘাটের সরকার এবং অন্যাংশ ছিল পিঞ্জিরার সরকার। ঘোড়াঘাট ও রংপুরের এই শাসন ব্যবস্থার মূল নিয়ন্ত্রণকর্তা ছিল রিয়াজ-আস-সালাতিন। কোম্পানি শাসনের শুরুতে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ সহ অনেক বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।[৫]
জেলাসমূহ
[সম্পাদনা ]৮টি জেলা নিয়ে গঠিত এই বিভাগটি; এগুলো হলো:
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "দেশের সপ্তম বিভাগ রংপুর"। প্রথম আলো। ২০১০-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "দেশের নতুন বিভাগ রংপুর"। দৈনিক কালের কণ্ঠ (প্রিন্ট)
|format=
এর|url=
প্রয়োজন (সাহায্য)। ঢাকা। ফেব্রুয়ারি ১, ২০১০। পৃষ্ঠা ১৪।|সংগ্রহের-তারিখ=
এর|ইউআরএল=
প্রয়োজন (সাহায্য) - ↑ রিপোর্টার, রংপুর থেকে স্টাফ। "রংপুরে অত্যাধুনিক বিভাগীয় সদর দফতর কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১৬।
- ↑ "দৈনিক জনকন্ঠ || প্রধানমন্ত্রী আজ রংপুর বিভাগীয় কমপ্লেক্স উদ্বোধন করবেন"। দৈনিক জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১৬।
- ↑ নাসরিন আক্তার (২০১২)। "সরকার"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।