অভ্র কিবোর্ড
এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা CommonsDelinker (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৮:৪৮, ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (অভ্র_কী-বোর্ডের_লোগো.png কে চিত্র:অভ্র_কিবোর্ডের_লোগো.png দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ: File renamed:।)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।
অভ্র কিবোর্ড অভ্র কিবোর্ড | |
মূল উদ্ভাবক | মেহদী হাসান খান |
---|---|
উন্নয়নকারী | ওমিক্রনল্যাব |
প্রাথমিক সংস্করণ | ২৬ মার্চ ২০০৩ |
স্থিতিশীল সংস্করণ | ৫.৬.০
/ ২৭ আগস্ট ২০১৯; ৫ বছর আগে (2019年08月27日) |
যে ভাষায় লিখিত | সি++, ডেলফি |
অপারেটিং সিস্টেম | উইন্ডোজ এক্স পি, ভিস্তা, ৭, ৮, ৮.১,১০, লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন, ম্যাক ওএস, এন্ড্রয়েড |
প্ল্যাটফর্ম | |
উপলব্ধ | ইংরেজি |
ধরন | কী-বোর্ড সফটওয়্যার |
লাইসেন্স | মুক্ত সোর্স, মোজিলা পাবলিক লাইসেন্স |
ওয়েবসাইট | www.omicronlab.com |
অভ্র কিবোর্ড হল ওমিক্রনল্যাব কর্তৃক বিকশিত মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের জন্য মুক্ত ও উন্মুক্ত উৎসের একটি গ্রাফিক্যাল কী-বোর্ড সফটওয়্যার। এটি উইন্ডোজের জন্য প্রথম বিনামূল্যের ইউনিকোড এবং আনসি যুক্ত বাংলা কীবোর্ড ইন্টারফেস যা ২৬ মার্চ ২০০৩ সালে মুক্তি পায়।
অভ্র কীবোর্ডে স্থির কীবোর্ড লেআউট এবং "অভ্র ফোনেটিক" নামের ফোনেটিক লেআউট রয়েছে যা রোমানীকৃত প্রতিবর্ণকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলা টাইপ করার সুবিধা প্রদান করে। অভ্র কীবোর্ডের সাথে অতিরিক্ত অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যেমন: স্বয়ংক্রিয় সংশোধন, বানান পরীক্ষক, ডিফল্ট বাংলা ফন্ট নির্ধারণ করতে একটি ফন্ট ফিক্সার সরঞ্জাম, একটি কীবোর্ড লেআউট সম্পাদক, ইউনিকোড থেকে আনসি রূপান্তরকারী, আনসি থেকে ইউনিকোড রূপান্তরকারী এবং বাংলা ইউনিকোড এবং আনসি ফন্টের সেট। উইন্ডোজের জন্য এই সফটওয়ারটির একটি স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টলার সংস্করণ এবং বহনযোগ্য সংস্করণ রয়েছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যারটি আবির্ভূত হয়।[১] [২] এর সাহায্যে বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সব ভাষাতেই টাইপ করা যায়। এ ধরনের ভাষার মধ্যে অসমীয়া ভাষা অন্যতম। মেহদী হাসান খান নামে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র থাকাকালীন ২০০৩ সালে অভ্র কীবোর্ড তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি এটি সর্বপ্রথম তৈরি করেছিলেন ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে, পরবর্তীতে তিনি তা ডেলফিতে ভাষান্তর করেন। এই সফটওয়্যারটির লিনাক্স সংস্করণ লেখা হয়েছে সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায়। পরবর্তীতে রিফাত-উন-নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তাফা, ওমর ওসমান, সারিম খান এবং নিপুন হক এই সফটওয়্যারের উন্নয়নের সাথে যুক্ত হন।[১] [৩]
২০০৭ সালে 'অভ্র কীবোর্ড পোর্টেবল এডিশন' বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্যে উন্মুক্ত করা হয়। অভ্র কীবোর্ডের সাম্প্রতিকতম সংস্করণ ৫.৬.০ গত ২৭ আগস্ট ২০১৯ এ প্রকাশিত হয়। সফটওয়্যারটির আগের সংস্করণের লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম সমর্থিত সোর্সকোড[৪] আগে থেকেই মুক্ত ছিল এবং ২০১০ সালে উইন্ডোজে অভ্র কীবোর্ডের সংস্করণ ৫ এর সাথে এর সোর্স কোড মোজিলা পাবলিক লাইসেন্স এর আওতায় উন্মুক্ত করা হয়।[৫] [৬]
বৈশিষ্ট্যসমূহ
[সম্পাদনা ]অভ্র সফটওয়্যারে বাংলা লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু ইচ্ছামত সাজিয়ে নেওয়া যায়। এতে বাংলা লেখার জনপ্রিয় সকল পদ্ধতিই যুক্ত করা হয়েছে। এর নিম্নরূপ বৈশিষ্ট্যসমূহ বিদ্যমান।
- বাংলা ইউনিকোড ও ফন্ট সমর্থন ও সরবরাহ করে।
যেহেতু বাংলা ভাষা একটি যৌগিক ভাষা লিপি এবং এর জন্য যেহেতু একমাত্র ইউনিকোড ই পরিপূর্ণভাবে সমর্থন করে তাই অভ্রতে আউটপুট প্রদান হিসেবে ইউনিকোডকে ব্যবহার করা হয়।
- উচ্চারণভিত্তিক (ফোনেটিক) বাংলা টাইপিং ব্যবস্থা: যদি "ami banglay gan gai" টাইপ করা হয় তবে লেখা হবে "আমি বাংলায় গান গাই"।
- একাধিক কিবোর্ড লেআউট থেকে পছন্দের ব্যবস্থা রয়েছে, এমনকি ব্যবহারকারীর পছন্দনুযায়ী বিদ্যমান কিবোর্ড লেআউটকে সাজানো ও নতুন লেআউট সৃষ্টি করে যুক্ত করার ব্যবস্থা রয়েছে।
- মাউস ক্লিকে অক্ষর চেপে বাংলা লেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
- ভাসমান বানান পরামর্শক: অভ্র ফনেটিক লেআউইটে, টাইপ করার সময় অভিধান থেকে শুদ্ধ বানানের একটি ভাসমান তালিকা দেখায়।
- বানান শুদ্ধ করার জন্যে অভ্র'র সাথে 'Avro Spell Checker' নামে একটি স্বতন্ত্র প্রোগ্রাম রয়েছে। প্লাগ-ইন এর মাধ্যমে এমএস ওয়ার্ডে বানান যাচাই করা যায়।
- কীবোর্ডের অনেকগুলো কী সমন্বয় করে ম্যাক্রো তৈরি করে একটি কমান্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
- "Unicode to Bijoy Text Converter" নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে ইউনিকোডের বাংলা লেখাকে আনসিতে রূপান্তর করা যায়।
- "Avro Converter"[৭] নামক একটি প্রোগ্রাম দিয়ে আনসি বাংলা লেখাকে ইউনিকোডে রূপান্তর করা যায়।
- বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সকল ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য।
- আইকমপ্লেক্স স্ক্রিপ্ট অন্তর্ভুক্ত ফলে, কেবল অভ্র ইন্সটল করলেই কম্পিউটারকে বাংলা ভাষার জন্য ব্যবহারযোগ্য করা সম্ভব।
বহনযোগ্য সংস্করণ
[সম্পাদনা ]২০০৭ সালে অভ্র কীবোর্ডের বহনযোগ্য সংস্করণ প্রকাশ করা হয়। এতে অভ্র কীবোর্ড পূর্ণ সংস্করণের সমস্ত সুবিধা রয়েছে। এছাড়া কম্পিউটারে অ্যাডমিন অ্যাক্সেস নেই এমন কম্পিউটারে অভ্র কীবোর্ড চলাকালীন অবস্থায় অস্থায়ীভাবে বাংলা ফন্ট ইন্সটল করার জন্য রয়েছে "ভার্চুয়াল বাংলা ফন্ট ইন্সটলার" নামে একটি প্রোগ্রাম। পূর্ণ সংস্করণ থেকে এটি আকারেও অনেক ছোট।
অভ্রতে অন্তর্ভুক্ত বাংলা লেআউট সমূহ
[সম্পাদনা ]অভ্রতে সাম্প্রতিকতম সংস্করণে যেসব বাংলা লেআউট পাওয়া যাবে,[৮]
- প্রভাত
- মুনির অপটিমা
- অভ্র ইজি (ওমিক্রন ল্যাব প্রকাশিত সহজ একটি লেআউট)
- বর্ণনা
- জাতীয় (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রকাশিত বাংলা লেআউট)
স্বীকৃতি
[সম্পাদনা ]- সফটপিডিয়া তে ১০০ ভাগ স্পাইওয়্যার/অ্যাডওয়্যার/ভাইরাস মুক্ত সফটওয়্যার বলে স্বীকৃত।[৯]
- মাইক্রোসফটের অনলাইন সংগ্রহশালায় ইন্ডিক (ভারতীয়) ভাষাসমূহের সমাধানের তালিকায় অভ্র কী-বোর্ডকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[১০]
- জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির কাজে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অভ্র ব্যবহার করে।[১১] [১২]
- অভ্রকে বাংলা কীবোর্ড রিসোর্স হিসেবে ইউনিকোড সংস্থার ওয়েব সাইটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[১৩]
- বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরেমশন সার্ভিস - বেসিস বাংলা তথ্য প্রযুক্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য 'বিশেষ অবদান পুরস্কার ২০১১' প্রদান করে।[১৪] [১৫] [১৬] [১৭]
অভ্র-বিজয় বিতর্ক
[সম্পাদনা ]বিতর্কের শুরু
[সম্পাদনা ]কম্পিউটারে বাংলা লেখার বাণিজ্যিক ক্লোজ সোর্স সফটওয়্যার বিজয় কিবোর্ড এর স্বত্বাধিকারী এবং ‘আনন্দ কম্পিউটার্স’ এর প্রধান নির্বাহী মোস্তাফা জব্বার ৪ঠা এপ্রিল ২০১০ তারিখে দৈনিক জনকণ্ঠের একটি নিবন্ধে অভ্রর দিকে ইঙ্গিত করে দাবী করেন যে— হ্যাকাররা তার ‘বিজয়’ সফটওয়্যারটি চুরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিচ্ছে। তিনি অভ্র কীবোর্ডকে পাইরেটেড সফটওয়্যার হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি অভিযোগ করেন যে ইউএনডিপি হ্যাকারদের সহযোগিতা করেছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন যে ইউএনডিপি-র প্ররোচনাতেই জাতীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরির কাজে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অভ্র কীবোর্ড ব্যবহার করেছে। মেহদী হাসান খান জানান যে ক্লোজড সোর্স প্রোগ্রাম হ্যাক করা সম্ভব নয় বিধায় বিজয়ের সিস্টেম হ্যাক করা সম্ভব নয়।[১৮] অপরদিকে, অভ্র'র পক্ষ থেকে মেহদী হাসান খান সকল নালিশ অস্বীকার করেন এবং অভিযোগ করেন যে, মোস্তাফা জব্বার বিভিন্ন পর্যায়ে ও গণমাধ্যমে তাদেরকে চোর বলেন এবং তাদের প্রতিবাদ সেখানে উপেক্ষিত হয়। কম্পিউটারে বাংলা নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের জন্য উকিল নোটিশ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দিয়ে আক্রমণের হুমকি উপেক্ষা করে কাজ করা স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা। তিনি আরো বলেন যে নির্বাচন কমিশনে জাতীয় পরিচয় পত্র প্রকল্পে বাণিজ্যিক বিজয়-এর পরিবর্তে বিনামূল্যের অভ্র ব্যবহার করাতে প্রায় ৫ কোটি টাকা লোকসান হওয়ায় মোস্তাফা জব্বার এমন অভিযোগ করেছেন।[১৯]
কপিরাইট অফিসে অভিযোগ
[সম্পাদনা ]অভ্র ৪.৫.১ সফটওয়্যারের সাথে ইউনিবিজয় নামে একটি কীবোর্ড লেয়াউট সরবরাহ করা হয়। এই ইউনিবজয় কীবোর্ড লেয়াউট প্যাটেন্টকৃত বিজয় কীবোর্ড লেয়াউটের নকল দাবী করে মোস্তাফা জব্বার কপিরাইট অফিসে কপিরাইট আইন ভঙ্গের জন্য মেহদী হাসান খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। এর ভিত্তিতে কপিরাইট অফিস খানকে কারণ দর্শাণোর নোটিশ পাঠায়। পরবর্তিতে মেহদী হাসান খানের আবেদনের প্রেক্ষিতে এর সময়সীমা ২৩ মে ২০১০ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।[২০]
সমঝোতা
[সম্পাদনা ]১৬ জুন ২০১০ তারিখে ঢাকার আগারগাঁও এ অবস্থিত বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অফিসে অনেক তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে মেহদী হাসান খান ও মোস্তাফা জব্বারের মধ্যে একটি সমঝোতা হয় এই মর্মে, ২০ আগস্ট, ২০১০ এর মধ্যে, অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যার থেকে ইউনিবিজয় লেআউট সরিয়ে নেওয়া হবে এবং কপিরাইট অফিস থেকে মেহদী হাসান খানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত কপিরাইট লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।[২১] সেই চুক্তি অনুযায়ী, অভ্রর ৪.৫.৩ সংস্করণ থেকে ইউনিবিজয় কীবোর্ড বাদ দেওয়া হয়। মোস্তাফা জব্বার অভ্র কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানান।[২২]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ক খ "ইন্টারনেটে বাংলার মুক্ত আকাশ"।
- ↑ আহমেদ, কাজী ফাহিম (২০০৬-০৩-১০)। "ইউনিকোড ভিত্তিক অভ্র কি-বোর্ড"। দৈনিক প্রথম আলো।
|সংগ্রহের-তারিখ=
এর|ইউআরএল=
প্রয়োজন (সাহায্য) - ↑ "ওমিক্রন ল্যাব"। ১ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ খান, মেহদী হাসান। "scim-avro: Avro Phonetic for Linux"। Google Code। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ খান, মেহদী হাসান (২০১০-০৯-১০)। "Avro Keyboard 5 (beta) will be released soon"। OmicronLab। OmicronLab। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৪।
- ↑ খান, মেহদী হাসান (২০১০-০৯-৩০)। "Avro Keyboard 5.0.8 Public Beta 4"। OmicronLab। OmicronLab। ৩ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-৩০।
- ↑ "Avro Converter"। OmicronLab। ২০১০-০৮-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৪।
- ↑ "Avro Keyboard Standard Edition"। OmicronLab। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ "Avro Keyboard Bangla Software 4.5.1 - 100% Clean"। SoftPedia। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ Chowdhury, Syed Tashfin (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "ICT turns more Bangla savvy"। The Daily Star। ঢাকা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১০।
- ↑ "Bangladesh Election Commission using Avro Keyboard"। OmicronLab। ২০১০-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ "An amazing journey from Shahid Lipi to Avro"। thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ "Unicode Resources"। The Unicode Consortium। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ "জমকালো অনুষ্ঠানে বাংলা সফটওয়্যারের স্বীকৃতি"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০১৮-০১-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-০৬।
- ↑ ""BASIS Special Contribution Award" পেল অভ্র কিবোর্ড!"। Omicronlab। ২০১১-০২-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-০৬।
- ↑ "শেষ হলো বেসিস সফটওয়্যার মেলা"। সমকাল। ২০১১-০২-০৬। ২০১১-০৭-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-০৮।
- ↑ "সফটএক্সপোতে কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড নাইট অনুষ্ঠিত"। আমার দেশ। ২০১১-০২-০৬। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-০৮।
- ↑ জব্বার, মোস্তফা (২০১০-০৪-০৪)। "সাইবার যুদ্ধের যুগে প্রথম পা ॥ একুশ শতক"। দৈনিক জনকন্ঠ। ২০১৩-০১-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১৬।
- ↑ খান, মেহদী হাসান (২০১০-০৫-০১)। "প্রতিক্রিয়া-ভাষা উন্মুক্ত হবেই"। দৈনিক জনকন্ঠ। ঢাকা। ২০১৩-০১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৫-২৬।
- ↑ "কারণ দর্শানোর সময় বাড়াল কাপিরাইট অফিস"। Prothom-Alo.com। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১০।
- ↑ "সমঝোতার পথে অভ্র ও বিজয়"। প্রথম আলো। ঢাকা। ১৭ জুন ২০১০। ৬ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১০।
- ↑ "অভ্র থেকে ইউনিবিজয় প্রত্যাহার"। প্রথম আলো। ঢাকা। ২২ আগস্ট ২০১০। ৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১০।