২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
তারিখ | ৩০ এপ্রিল – ১৬ মে |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
ক্রিকেটের ধরন | টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট |
আয়োজক | ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
বিজয়ী | ইংল্যান্ড (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | অস্ট্রেলিয়া |
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১২ |
খেলার সংখ্যা | ২৭ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | ইংল্যান্ড কেভিন পিটারসন |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | শ্রীলঙ্কা মাহেলা জয়াবর্ধনে (৩০২) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | অস্ট্রেলিয়া ডার্ক নানেস (১৪) |
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
← ২০০৯ ২০১২ → |
২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা তৃতীয় আসর। আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতারূপে এটি ৩০ এপ্রিল, ২০১০ তারিখ থেকে ১৬ মে, ২০১০ তারিখ পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হয়।[১] চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় মনোনীত হন কেভিন পিটারসন।
২০০৭ সালে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতাটি প্রতি দুই বছর পরপর আয়োজনের কথা ছিল। পূর্বঘোষিত একদিনের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতারূপে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ওয়েস্ট ইন্ডিজে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া স্বত্ত্বেও তা টুয়েন্টি২০ পর্যায়ে পরিবর্তিত হয়। কারণ ২০০৮ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতা আয়োজনে পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতার সময়সূচী সংশোধনের প্রয়োজনীয়তাই এর প্রধান কারণ।[১]
আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতাটি সর্বশেষ প্রতিযোগিতার ১০ মাসের ব্যবধানে অনুষ্ঠিত হয়। টেস্টভূক্ত দেশ ও সহযোগী সদস্যভূক্ত দেশের সর্বমোট ১২ দল এতে অংশ নেয়। কেনসিংটন ওভাল, প্রভিডেন্স স্টেডিয়াম ও বিউসেজুর স্টেডিয়াম - এ তিনটি স্টেডিয়ামেই সবগুলো খেলার আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি মহিলাদের প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রুপ
[সম্পাদনা ]৪ জুলাই, ২০০৯ তারিখে গ্রুপ ঘোষণা করা হয়। ২০০৯ সালের প্রতিযোগিতার ন্যায় এবারও চারটি গ্রুপ করা হয়। বন্ধনীতে দলের বাছাই উল্লেখ করা হয়েছে।
- পাকিস্তান (১)
- বাংলাদেশ (৯)
- অস্ট্রেলিয়া (১০)
- শ্রীলঙ্কা (২)
- নিউজিল্যান্ড (৫)
- জিম্বাবুয়ে
- দক্ষিণ আফ্রিকা (৩)
- ভারত (৭)
- আফগানিস্তান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৪)
- ইংল্যান্ড (৬)
- আয়ারল্যান্ড
দলের সদস্য
[সম্পাদনা ]সময়সূচী
[সম্পাদনা ]পূর্ব ক্যারিবীয় সময়সূচী (ইউটিসি-০৪:০০) অনুযায়ী সকল সময়
প্রস্তুতিমূলক খেলা
[সম্পাদনা ]কুইন্স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ
আম্পায়ার: পিটার নিরো ও রল রিচার্ডস
কুইন্স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন, ত্রিনিদাদ
আম্পায়ার: ড্যানিশ রামধানি ও অ্যান্থনি সানাওয়ার
- ত্রিনিদাদ ও টোবাগো টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দ.আফ্রিকা) ও শাভির তারাপোর (ভারত)
- উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: অশোকা ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা) ও মারাইজ ইরাসমাস (দ.আফ্রিকা)
- জিম্বাবুয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোজ
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) and টনি হিল (নিউজিল্যান্ড)
- বার্বেডোজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
Providence Stadium, Providence, Guyana
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
- New Zealand won the toss and elected to bat.
Kensington Oval, Bridgetown, Barbados
আম্পায়ার: Aleem Dar (Pak) and Rod Tucker (Aus)
- Sri Lanka won the toss and elected to bat.
Providence Stadium, Providence, Guyana
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
- Afghanistan won the toss and elected to field.
Kensington Oval, Bridgetown, Barbados
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও টনি হিল (নিউজিল্যান্ড)
- Bangladesh won the toss and elected to bat.
Providence Stadium, Providence, Guyana
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও বিলি ডকট্রোভ
- New Zealand won the toss and elected to bat.
Beausejour Stadium, Gros Islet, St Lucia
আম্পায়ার: Asoka de Silva (SL) and Marais Erasmus (SA)
- Windward Islands won the toss and elected to field.
- Windward Islands were allowed a 12-man batting line-up, including Australians Tim Paine and Nathan Hauritz.
Kensington Oval, Bridgetown, Barbados
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
- South Africa won the toss and elected to bat.
Beausejour Stadium, Gros Islet, St Lucia
আম্পায়ার: Shavir Tarapore (Ind) and Simon Taufel (Aus)
- Pakistan won the toss and elected to field.
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা ]গ্রুপ এ
[সম্পাদনা ]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া (১০) | এ২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +১.৫২৫ | ৪ |
পাকিস্তান (১) | এ১ | ২ | ১ | ১ | ০ | −০.৩২৫ | ২ |
বাংলাদেশ (৯) | ২ | ০ | ২ | ০ | −১.২০০ | ০ |
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: অশোকা ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সালমান বাট (পাকিস্তান)
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: অশোকা ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা) ও শাবির তারাপোরে (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- শেষ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে পাঁচ উইকেটের পতন ঘটে। মোহাম্মাদ আমির মেইডেন ওভারসহ তিন উইকেট লাভ করেন; বাকি দুইটি উইকেট রান-আউটের মাধ্যমে হয়।[২]
- এ ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাইকেল হাসি (অস্ট্রলিয়া)
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ ফলাফলে পাকিস্তান সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা ]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
নিউজিল্যান্ড (৫) | বি২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +০.৪২৮ | ৪ |
শ্রীলঙ্কা (২) | বি১ | ২ | ১ | ১ | ০ | +০.৩৫৫ | ২ |
জিম্বাবুয়ে | ২ | ০ | ২ | ০ | −১.৫৯৫ | ০ |
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: নাথান ম্যাককুলাম (নিউজিল্যান্ড)
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্য জিম্বাবুয়ের ইনিংস ৫ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৩ রান।
- মাহেলা জয়াবর্ধনে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৪র্থ ব্যক্তি, আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ৩য় ব্যক্তি এবং প্রথম শ্রীলঙ্কান হিসেবে সেঞ্চুরি করেন।
- এ ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: নাথান ম্যাককুলাম (নিউজিল্যান্ড)
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির জন্যে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস ৮.১ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৯ রান।
- এ ফলাফলে শ্রীলঙ্কা সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা ]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারত (৭) | সি২ | ২ | ২ | ০ | ০ | +১.৪৯৫ | ৪ |
দক্ষিণ আফ্রিকা (৩) | সি১ | ২ | ১ | ১ | ০ | +১.১২৫ | ২ |
আফগানিস্তান | ২ | ০ | ২ | ০ | −২.৪৪৬ | ০ |
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আশীষ নেহরা (ভারত)
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সুরেশ রায়না (ভারত)
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ২য় এবং ১ম ভারতীয় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি করেন।
- এ ফলাফলে ভারত সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বারবাডোস
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মরনে মরকেল (দক্ষিণ আফ্রিকা)
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ ফলাফলে দক্ষিণ আফ্রিকা সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা ]দল | বাছাই | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৪) | ডি১ | ২ | ২ | ০ | ০ | +২.৭৮০ | ৪ |
ইংল্যান্ড (৬) | ডি২ | ২ | ০ | ১ | ১ | −০.৪৫২ | ১ |
আয়ারল্যান্ড | ২ | ০ | ১ | ১ | −৩.৫০০ | ১ |
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ড্যারেন স্যামি (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: টনি হিল (নিউজিল্যান্ড) ও রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ড্যারেন স্যামি (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিজনিত কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস ৬ ওভার স্থায়ী হয়। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে তাদরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০ রান।
- এ ফলাফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
প্রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, প্রোভিডেন্স, গায়ানা
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও টনি হিল (নিউজিল্যান্ড)
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির ফলে আয়ারল্যান্ডের ইনিংস ৩.৩ ওভার পর্যন্ত গড়ায়। ফলে খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
- এ ফলাফলে ইংল্যান্ড সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ হয়।
সুপার এইট
[সম্পাদনা ]সুপার এইট পর্বে প্রতিগ্রুপের শীর্ষ দুই দলকে নিয়ে গঠিত হয়েছে। দলগুলোকে ই এবং এফ গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। এ ও সি গ্রুপের শীর্ষ দল এবং বি ও ডি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল নিয়ে গ্রুপ ই গঠিত। আবার, বি ও ডি গ্রুপের শীর্ষ দল এবং এ ও সি গ্রুপের দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল নিয়ে গ্রুপ এফ গঠিত।
গ্রুপ ই
[সম্পাদনা ]দল | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
ইংল্যান্ড (ডি২) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | +০.৯৬২ | ৬ |
পাকিস্তান (এ১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | +০.০৪১ | ২ |
নিউজিল্যান্ড (বি২) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −০.৩৭৩ | ২ |
দক্ষিণ আফ্রিকা (সি১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −০.৬১৭ | ২ |
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কেভিন পিটারসন (ইংল্যান্ড)
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আলবি মরকেল (দক্ষিণ আফ্রিকা)
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ইয়ান বাটলার (নিউজিল্যান্ড)
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কেভিন পিটারসন (ইংল্যান্ড)
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: উমর আকমল (পাকিস্তান)
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে ইংল্যান্ড সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও সাইমন টাউফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: টিম ব্রেসনান (ইংল্যান্ড)
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে পাকিস্তান সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
গ্রুপ এফ
[সম্পাদনা ]দল | খেলা | জ | প | ফহ | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া (এ২) | ৩ | ৩ | ০ | ০ | +২.৭৩৩ | ৬ |
শ্রীলঙ্কা (বি১) | ৩ | ২ | ১ | ০ | −০.৩৩৩ | ৪ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (ডি১) | ৩ | ১ | ২ | ০ | −১.২৮১ | ২ |
ভারত (সি২) | ৩ | ০ | ৩ | ০ | −১.১১৭ | ০ |
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া)
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও সায়মন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও সায়মন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্যামেরন হোয়াইট (অস্ট্রেলিযা)
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (শ্রীলঙ্কা)
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও রুডি কোয়ের্তজেন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: স্টিভ স্মিথ (অস্ট্রেলিয়া)
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ।
নক-আউট পর্ব
[সম্পাদনা ]সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা ]বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও সায়মন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: স্টুয়ার্ট ব্রড (ইংল্যান্ড)
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিউসেজাউর স্টেডিয়াম, গ্রোস আইলেট, সেন্ট লুসিয়া
আম্পায়ার: বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাইকেল হাসি (অস্ট্রেলিয়া)
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
[সম্পাদনা ]১৬ মে, ২০১০ তারিখ বার্বাডোসে চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়।[৩] খেলায় ইংল্যান্ড জয়লাভ করে। এরফলে দলটি প্রথমবারের মতো বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত কোন প্রতিযোগিতায় জয়লাভে সক্ষম হয়।[৪] এটি ছিল তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল প্রদত্ত ট্রফি।[৫] অস্ট্রেলিয়া প্রথমে ব্যাটিং করে ৬ উইকেটে ১৪৭ রান সংগ্রহ করে। জবাবে ১৮ বল বাকী থাকতেই ইংল্যান্ড নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ইংল্যান্ডের পক্ষে ক্রেগ কাইজওয়েটার ৪৯ বলে ৬৩ রান সংগ্রহ করেন। এছাড়াও, কেভিন পিটারসনের ৩১ বলে ৪৭ রান উল্লেখযোগ্য। ডেভিড হাসি দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৯ রান করেন।[৬] প্রতিযোগিতায় ২৪৮ রান সংগ্রহ করায় পিটারসনকে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট এবং কাইজওয়েটারকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৭]
কেনসিংটন ওভাল, ব্রিজটাউন, বার্বাডোস
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও বিলি ডকট্রোভ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রেগ কাইজওয়েটার (ইংল্যান্ড)
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো আইসিসি’র কোন প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করে।
রেকর্ড ও পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা ]কর্মকর্তা
[সম্পাদনা ]প্রচার মাধ্যম
[সম্পাদনা ]টেলিভিশন
[সম্পাদনা ]দেশ/মহাদেশ | সম্প্রচারক[৮] |
---|---|
আফগানিস্তান | আরিয়ানা টেলিভিশন নেটওয়ার্ক কেবলমাত্র আফগানিস্তানের খেলা লিমার টিভি |
অস্ট্রেলিয়া | ফক্স স্পোর্টস [৯] |
আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট |
বাংলাদেশ | বাংলাদেশ টেলিভিশন |
সিঙ্গাপুর | স্টার ক্রিকেট |
ক্যারিবীয় অঞ্চল | ক্যারিবিয়ান মিডিয়া কর্পোরেশন |
কানাডা | এশিয়ান টেলিভিশন নেটওয়ার্ক |
ইউরোপ (যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ড ব্যতীত) | ইউরোস্পোর্ট২ |
চীন | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস |
ভারত | ইএসপিএন স্টার ক্রিকেট ডিডি ন্যাশনাল অধিকাংশই ভারতের খেলা |
জামাইকা | টেলিভিশন জ্যামাইকা |
জাপান | হাম টাম টিভি |
মধ্যপ্রাচ্য | ক্রিকওয়ান |
নেপাল | ইএসপিএন স্টার ক্রিকেট |
ফিজি | ফিজি টিভি |
নিউজিল্যান্ড | স্কাই স্পোর্ট |
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ | স্কাই প্যাসিফিক |
পাকিস্তান | জিও সুপার পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন |
দক্ষিণ আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট এসএবিসি৩ স্পোর্ট |
শ্রীলঙ্কা | শ্রীলঙ্কা রূপবাণী কর্পোরেশন |
যুক্তরাজ্য | স্কাই স্পোর্টস |
আয়ারল্যান্ড | |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ডাইরেক্টটিভি ক্রিকেটটিকেট |
রেডিও
[সম্পাদনা ]ইন্টারনেট
[সম্পাদনা ]দেশ/মহাদেশ | সম্প্রচারক[৮] |
---|---|
যুক্তরাজ্য | বিস্কাইবি (skysports.com) |
আয়ারল্যান্ড | বিস্কাইবি (skysports.com) |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ক্যারিবিয়ান মিডিয়া কর্পোরেশন (Cananews.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ মে ১৯৯৮ তারিখে) |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ডাইরেকটিভি (Willow.tv) |
ভারত | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
পাকিস্তান | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
বাংলাদেশ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
নেপাল | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
ভুটান | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
শ্রীলঙ্কা | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
মালদ্বীপ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (Espnstar.com) |
ইউরোপ (বাকী) | ইউরোস্পোর্ট (ইউরোস্পোর্ট প্লেয়ার) |
অস্ট্রেলিয়া | ফক্স স্পোর্টস (Foxsports.com.au) |
নিউজিল্যান্ড | স্কাই স্পোর্ট (skysport.co.nz) |
আফ্রিকা | সুপারস্পোর্ট (supersport.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ মার্চ ২০১১ তারিখে) |
অন্যান্য দেশ | ইএসপিএন স্টার স্পোর্টস (espnstar.com) |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ক খ "Third World Twenty20 set for 2010" (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১০।
- ↑ Bull, Andy (২ মে ২০১০)। "Pakistan's five-wicket maiden is too late to prevent Australia win"। guardian.co.uk (ইংরেজি ভাষায়)। Guardian News and Media। ৬ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১০।
- ↑ "England cruise to World Twenty20 title"। ninemsn (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মে ২০১০। ১৫ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ Reekie, Harry (১৬ মে ২০১০)। "England beat Australia to win World Twenty20 title" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC Sport। ১৮ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "Collingwood – We are ready"। Sky Sports (ইংরেজি ভাষায়)। BSkyB। ১৬ মে ২০১০। ১৮ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "England clinches World Twenty20 title"। ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। Australian Broadcasting Corporation। ১৭ মে ২০১০। ১৯ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ "KP lauds 'hungry' England"। Sky Sports (ইংরেজি ভাষায়)। BSkyB। ১৬ মে ২০১০। ২০ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১০।
- ↑ ক খ গ ICC World T20 2010 Broadcasters list
- ↑ "Every game of ICC World Twenty20 LIVE and exclusive on Fox Sports"। Fox Sports। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১০। Retrieved 26 April 2010