ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
- Afrikaans
- አማርኛ
- Pangcah
- Aragonés
- العربية
- مصرى
- অসমীয়া
- Asturianu
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Žemaitėška
- Bikol Central
- Беларуская
- Български
- Brezhoneg
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- Dusun Bundu-liwan
- Ελληνικά
- Emiliàn e rumagnòl
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- Estremeñu
- فارسی
- Suomi
- Français
- Arpetan
- Gaeilge
- 贛語
- Galego
- Avañe'ẽ
- עברית
- हिन्दी
- Fiji Hindi
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Արեւմտահայերէն
- Interlingua
- Bahasa Indonesia
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- Kurdî
- Kernowek
- Latina
- Lëtzebuergesch
- Lietuvių
- Latviešu
- मैथिली
- Malagasy
- Minangkabau
- Македонски
- മലയാളം
- Монгол
- मराठी
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- Plattdüütsch
- नेपाली
- नेपाल भाषा
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- Novial
- ਪੰਜਾਬੀ
- Polski
- Piemontèis
- پنجابی
- پښتو
- Português
- Română
- Русский
- संस्कृतम्
- Sardu
- سنڌي
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- ತುಳು
- తెలుగు
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Vèneto
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- მარგალური
- 中文
- 文言
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
Florence Nightingale | |
---|---|
জন্ম | (১৮২০-০৫-১২)১২ মে ১৮২০ |
মৃত্যু | ১৩ আগস্ট ১৯১০(1910年08月13日) (বয়স ৯০) Park Lane, London, United Kingdom |
পরিচিতির কারণ | Pioneering modern nursing |
পুরস্কার | Royal Red Cross (1883) Lady of Grace of the Order of St John (LGStJ) Order of Merit (1907) |
স্বাক্ষর | |
টীকা | |
১৮৯০ সালের ৩০ জুলাই রেকর্ড করা চার্জ অফ দা লাইট ব্রিগ্রেডের বৃদ্ধ সদস্যদের জন্য তহবিল গঠনের জন্য।[১] |
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল (মে ১২, ১৮২০ – আগস্ট ১৩, ১৯১০) ছিলেন আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত, একজন লেখিকা এবং পরিসংখ্যানবিদ। যিনি দ্যা লেডি উইথ দ্যা ল্যাম্প নামে পরিচিত ছিলেন।[২] [৩] [৪]
বাবা উইলিয়াম এডওয়ার্ড নাইটিঙ্গেল এবং মা ফ্রান্সিস নাইটিঙ্গেলের অভিজাত পরিবারে ১৮২০ সালের ১২ মে মাসে ইতালির ফ্লোরেন্সে জন্মগ্রহণ করেন ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ছিল নার্স হওয়া। কিন্তু তখনকার সময়ে নার্সিংকে সম্মানের চোখে দেখা হতো না। এছাড়া তার পিতা-মাতা চাননি ফ্লোরেন্স নার্স হোক। তাই ফ্লোরেন্সকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হয়। কেননা তার নিজ বাড়িতে তার স্বপ্নটি পূরণ করা সম্ভব ছিলনা।
তার জীবদ্দশায় তিনি ১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৫৪ সাল পর্যন্ত লন্ডনের ‘কেয়ার অব সিক জেন্টলওমেন ইনিস্টিটিউটের’ তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে কাজ করে গেছেন। ১৮৫৫ সালে তিনি নার্স প্রশিক্ষণের জন্য তহবিল সংগ্রহের জন্য কাজ শুরু করেন। নিরলস প্রচেষ্টায় ১৮৫৯ সালে তিনি নাইটিঙ্গেল ফান্ডের জন্য সংগ্রহ করেন প্রায় ৪৫ হাজার পাউন্ড। পরবর্তী সময়ে তিনি ভারতবর্ষের গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর গবেষণা চালান। যা ভারতবর্ষে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অবদান রাখে।
ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নেও তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। ১৮৫৯ সালে তিনি ‘রয়্যাল স্ট্যাটিসটিক্যাল সোসাইটির’ প্রথম সারির সদস্য নির্বাচিত হন। লন্ডনের সেন্ট থমাস হাসপাতালে নার্সিংকে সম্পূর্ণ পেশারূপে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ১৮৬০ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল’ যার বর্তমান নাম ‘ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল স্কুল অব নার্সিং ।
[[ডা. এলিজাবেথ ব্ল্যাকওয়েলের]] সাথে যৌথভাবে ১৮৬৭ সালে নিউইয়র্কে চালু করেন ‘উইমেন্স মেডিক্যাল কলেজ’। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন সময় নার্সিংয়ের উপর বইও লিখেছেন।
তিনি অসংখ্য পদক আর উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। ১৮৮৩ সালে রাণী ভিক্টোরিয়া তাকে ‘রয়েল রেডক্রস’ পদক প্রদান করেন। প্রথম নারী হিসাবে ‘অর্ডার অব মেরিট’ খেতাব লাভ করেন ১৯০৭ সালে। ১৯০৮ সালে লাভ করেন লন্ডন নগরীর ‘অনারারি ফ্রিডম’ উপাধি।[৫] এ ছাড়াও ১৯৭৪ সাল থেকে তার জন্মদিন ১২ মে পালিত হয়ে আসছে ‘ইন্টারন্যাশনাল নার্সেস ডে’। যার মধ্যেমে সম্মান জানানো হয় এক নারীকে যিনি তার কর্মের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করেছেন- নার্সিং একটি পেশা নয় সেবা।
১৯১০ সালের ১৩ আগস্ট ৯০ বছর বয়সে লন্ডনে নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।[৬]
ক্রিমিয়ার যুদ্ধ
[সম্পাদনা ]ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের সবচেয়ে বিখ্যাত paglamo ছিল ক্রিমিয়ার যুদ্ধে, যখন ব্রিটেনে যুদ্ধাহতদের করুণ অবস্থার বিবরণ আসে তখন এটি তার চিন্তার মূল বিষয় হয়ে দাড়ায়। ১৮৫৪ সালের ২১ অক্টোবর তিনি এবং তার কাছেই প্রশিক্ষিত ৩৮ জন সেবিকা, তার আত্মীয় মেই স্মিথ [৭] এবং ১৫ ক্যাথোলিক নান সহ (হেনরি এডওয়ার্ড ম্যানিং এর দিক নির্দেশনায়)[৮] (সিডনী হারবার্টের তত্ত্বাবধানে) অটোম্যান সাম্রাজ্যে যান। নাইটিংগেল প্যারিসে তার বান্ধবী মেরী ক্লার্কের সহযোগিতা পেয়েছিলেন।[৯] তাদের ক্রিমিয়ার ব্লাক্লাভার ব্ল্যাক সি এর ২৯৫ নটিক্যাল মাইল (৫৪৬ কিমি; ৩৩৯ মা) এলাকা জুড়ে প্রেরণ করা হয়, যেখানে ব্রিটিশদের মূল ঘাঁটি ছিল।
নাইটিংগেল ১৮৫৪ সালের নভেম্বরের শুরুর দিকে স্কুটারির (বর্তমানে ইস্তাম্বুল-এ অবস্থিত Üsküdar) সেলিমিয়ে ব্যারাকে উপস্থিত হন। সেখানে পেীঁছে তার দল দেখতে পায় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অবহেলার জন্য সেখানকার স্থানীয় মেডিকেল টিম যুদ্ধাহতদের ভাল যত্ন নিতে পারছিল না। ওষুধের ঘাটতি, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, রোগের সংক্রমণ প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়িয়েছিল। রোগীদের খাবার তৈরির বিশেষায়িত ব্যবস্থা ছিল না।
পরবর্তী জীবন
[সম্পাদনা ]তার অবদান স্মরণ রাখতে ১৮৫৫ সালের ২৯ নভেম্বর ক্রিমিয়ায় সেবিকাদের প্রশিক্ষণের জন্য নাইটিংগেল ফান্ড গঠন করা হয়। সেখানে প্রচুর সাহায্য আসতে থাকে। সিডনী হারবার্ট ফান্ডের সচিব এবংডিউক অফ ক্যামব্রিজ চেয়ারম্যান হন। নাইটিংগেলকে মেডিকেল ট্যুরিজমের অগ্রদূত ভাবা হয়, ১৮৫৬ সালে অটোম্যান সাম্রাজ্যের স্পা বর্ণনা করে তার চিঠিগুলোর জন্য। তিনি সেখানকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার নানান দিক তুলে ধরেন যেগুলো সুইজারল্যান্ডের তুলনায় সস্তা ছিল।
নাইটিংগেল St. Thomas' Hospital এ নাইটিংগেল ট্রেনিং স্কুল প্রতিষ্ঠার জন্য নাইটিংগেল ফান্ড থেকে ৮৫ হাজার ফ্রাংক পান। এখানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত সেবিকাগণ ১৮৬৫ সালের ১৬ মে থেকে কাজ শুরু করেন। বর্তমানে ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল স্কুল অফ নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফারি,কিংস কলেজ লন্ডনের একটি অংশ। তিনি আইলেসবারিতে তার বোনের বাড়ি ক্লেডন হাউজের কাছে অবস্থিত রয়েল বাকিংহ্যামশায়ার হাসপাতালের জন্য ও অনুদান সংগ্রহ করেন।
নাইটিংগেল নোটস অন নার্সিং নামক একটি বই লিখেন (১৮৫৯)। এই বইটিতে নাইটিংগেল স্কুল সহ অন্যান্য নার্সিং স্কুলে পাঠ্যসূচীর ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। যদিও এটা বাড়িতে সাধারণ স্বাস্থ্যসেবার জন্য লেখা হয়েছিল। নাইটিংগেল লিখেন "প্রতিদিন পরিষ্কার থাকার জ্ঞান, অথবা নার্সিং এর জ্ঞান অন্য কথায় কিছু নিয়মাবলী যা নিয়ে যাবে রোগমুক্ত অবস্থায় অথবা রোগ থেকে মুক্ত করবে, আরও ভাল রাখবে, এটা সার্বজনীন জ্ঞান যা সবার থাকা উচিত, চিকিৎসা শাস্ত্র থেকে কিছুটা আলাদা যেটি নির্দিষ্ট পেশার মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ।".[১১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "Florence Nightingale 2nd rendition, 1890 – greetings to the dear old comrades of Balaclava"। Internet Archive । সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Florence Nightingale: Her Birthplace"। www.countryjoe.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১১।
- ↑ Swenson, Kristine, 1966- (২০০৫)। Medical women and Victorian fiction। Columbia: University of Missouri Press। পৃষ্ঠা ১৫। আইএসবিএন 0-8262-6431-X। ওসিএলসি 61395483। উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (link)
- ↑ Ralby, Aaron. (২০১৩)। Atlas of world military history : an illustrated global survey of warefare from antiquity to the present day। Hamilton, Jill.। Bath, BA: Parragon Books। পৃষ্ঠা ২৮১। আইএসবিএন 978-1-4723-0963-1। ওসিএলসি 852526315।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৩।
- ↑ http://www.nytimes.com/learning/general/onthisday/bday/0512.html
- ↑ Gill, Christopher J.; Gill, Gillian C. (জুন ২০০৫)। "Nightingale in Scutari: Her Legacy Reexamined"। Clinical Infectious Diseases। 40 (12): 1799–1805। আইএসএসএন 1058-4838। ডিওআই:10.1086/430380। পিএমআইডি 15909269।
- ↑ Mary Jo Weaver (১৯৮৫)। New Catholic Women: a Contemporary Challenge to Traditional Religious Authority। San Francisco: Harper and Row। পৃষ্ঠা 31। citing Hartley, Olga (১৯৩৫)। Women and the Catholic Church। London: Buns, Oates & Washbourne। পৃষ্ঠা 222–223।
- ↑ Patrick Waddington, "Mohl, Mary Elizabeth (1793–1883)", Oxford Dictionary of National Biography, Oxford University Press, 2004; online edn, January 2007 accessed 7 February 2015
- ↑ Baudens, Lucien (১৮৫৮)। La Guerre de Crimée. Les campements, les bris, les ambulances, les hôpitaux, etc. (ফরাসি ভাষায়)। Paris: Michel Lévy frères।
- ↑ Nightingale, Florence (১৯৭৪) [First published 1859]। "Preface"। ...। Notes on Nursing: What it is and what it is not। Glasgow and London: Blackie & Son Ltd.। আইএসবিএন 0-216-89974-5।