ছোট খাটাশ
- العربية
- مصرى
- অসমীয়া
- Kotava
- تۆرکجه
- Basa Bali
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Brezhoneg
- Català
- Cebuano
- Čeština
- Deutsch
- English
- Esperanto
- Español
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- ગુજરાતી
- עברית
- हिन्दी
- Magyar
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 한국어
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- नेपाली
- Nederlands
- Diné bizaad
- Polski
- پنجابی
- Русский
- Shqip
- Svenska
- தமிழ்
- ತುಳು
- ไทย
- Українська
- Tiếng Việt
- Winaray
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
কটাশ Small Indian civet | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | মাংশাশী |
পরিবার: | Viverridae |
উপপরিবার: | Viverrinae |
গণ: | Viverricula Hodgson, 1838 |
প্রজাতি: | V. indica |
দ্বিপদী নাম | |
Viverricula indica Geoffroy Saint-Hilaire, 1803 | |
Subspecies | |
Small Indian civet range (green - extant, pink - probably extant) |
কটাশ বা ভাম বা কলকাট[২] বা খাটাশ বা ছোট বাঘডাশ[৩] (ইংরেজি: Small Indian civet) (বৈজ্ঞানিক নাম:Viverricula indica) হচ্ছে ভিভেরিডি পরিবারের ভিভেরিকুলা গণের একটি গন্ধগোকুল জাতীয় প্রাণী।[২]
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
বর্ণনা
[সম্পাদনা ]কটাশ আকারে বড় বাঘডাশের মতো অত বড় নয় । এদের কান ছোট, বাঘডাশের তুলনায় এদের কান মাথার উপরের দিকে অপেক্ষাকৃত কাছাকাছি সন্নিবিষ্ট । এই প্রজাতির মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্য ৭৫ সে.মি. ও লেজ ৪৫ সে.মি. । এদের ওজনেও তারতম্য থাকে এবং ওজনের পরিসর ২-৪ কেজি হয়ে থাকে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা সাধারণত ছোট ও হালকা হয়ে থাকে। বাদামি শরীরে এদের ছাই ও হালকা হলুদাভ আভা থাকে । পিঠের ওপর ও দুই পাশে টানা পাঁচ-ছয়টি বাদামি কালো রেখা । শরীরের উভয় পাশে গোল গোল একই রঙের বুটি আঁকা । বয়সভেদে লেজে পাঁচ-সাতটি চওড়া বলয় থাকে । ছোট খাটাশ গন্ধগোকুল নামেও এলাকাভেদে পরিচিত । নিজেরা গর্ত করে আশ্রয়স্থল বানায় এবং সেখানেই বাচ্চা প্রসব করে। ছানারা জন্ম নেয় চোখ খোলা অবস্থাতেই। এরা নিশাচর । পূর্ণবয়স্ক কটাশ খোশমেজাজে থাকলে টিকটিক আওয়াজ করতে থাকে। ভয় পেলে সিভেট-গ্রন্থি থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায় । [২]
বিস্তৃতি ও বাসস্থান
[সম্পাদনা ]ছোট খাটাশ বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মায়ানমার, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, চীন, হংকং, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামে পাওয়া যায়। এছাড়া এরা ইয়েমেন এবং জাঞ্জিবার, পেম্বা, সকট্রা, মাদাগাস্কার এবং ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জে অনুপ্রবেশ করেছে । বাঁশবন-ঘাসবন, শুকনো কাশবন, খড়বন, জালিবেতঝাড়, ইটের পাঁজা ও ঝোপঝাড় হচ্ছে ছোট খাটাশের আবাসস্থল । আবাসভূমি ধ্বংস ও হাঁস-মুরগি বাঁচানোর জন্য ব্যাপক নিধনের জন্যই এরা বিপন্ন । [২]
খাদ্যাভাস
[সম্পাদনা ]প্রায় সব ধরনের ফল, বিভিন্ন ছোট প্রাণী ও পতঙ্গ, তাল-খেজুরের রস ইত্যাদি। গাছে উঠতে পারলেও মাটিতেই শিকার ধরে এবং ইঁদুর, কাঠবিড়ালী, ছোট পাখি, টিকটিকি, কীটপতঙ্গ ও সেগুলির লার্ভা খেয়ে থাকে। গৃহস্থের হাঁস-মুরগি চুরি করে। দেশভেদে এদের খাবারের তারতম্য দেখা যায় । কফি এদের অন্যতম প্রিয় একটি খাদ্য ।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Duckworth, J. W., Timmins, R. J. and Muddapa, D. (২০০৮)। "Viverricula indica"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2012.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (link)
- ↑ ক খ গ ঘ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ১৩৪-১৩৫।
- ↑ ক খ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৬
- আইইউসিএন লাল তালিকার ন্যূনতম উদ্বেগজনক প্রজাতি
- বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী
- ভারতের স্তন্যপায়ী
- বার্মার স্তন্যপায়ী
- মালয়েশিয়ার স্তন্যপায়ী
- ইন্দোনেশিয়ার স্তন্যপায়ী
- কম্বোডিয়ার স্তন্যপায়ী
- থাইল্যান্ডের স্তন্যপায়ী
- চীনের স্তন্যপায়ী
- পাকিস্তানের স্তন্যপায়ী
- নেপালের স্তন্যপায়ী
- ভুটানের স্তন্যপায়ী
- লাওসের স্তন্যপায়ী
- হংকংয়ের স্তন্যপায়ী
- ১৮০৩-এ বর্ণিত স্তন্যপায়ী
- এশিয়ার স্তন্যপায়ী
- দক্ষিণ এশিয়ার স্তন্যপায়ী
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্তন্যপায়ী
- শ্রীলঙ্কার স্তন্যপায়ী
- ভিয়েতনামের স্তন্যপায়ী