চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য | |
---|---|
আইইউসিএন বিষয়শ্রেণী IV (বাসস্থান/প্রজাতি ব্যবস্থাপনা অঞ্চল) | |
মানচিত্র চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যের অবস্থান দেখাচ্ছে মানচিত্র চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যের অবস্থান দেখাচ্ছে বাংলাদেশে অবস্থান | |
অবস্থান | ভোলা, বরিশাল বিভাগ, বাংলাদেশ |
নিকটবর্তী শহর | চরফ্যাশন |
স্থানাঙ্ক | ২১.৯২৫২৫০° উত্তর ৯০.৬৪৬৩৩৪° পূর্ব |
আয়তন | ৪০.০০ হেক্টর |
স্থাপিত | ১৯৮১ |
কর্তৃপক্ষ | বাংলাদেশ বন বিভাগ |
চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বা চর কুকরি-মুকরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহওম দ্বীপ ভোলা জেলায় অবস্থিত একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং বন্যপ্রাণের অভয়ারণ্য।[১] ভোলা শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১২০ কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরের উপকন্ঠে মেঘনাও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় কয়েকশ বছর আগে জেগে ওঠা চর কুকরি-মুকরিতে এই বনভূমির অবস্থান। এ বনে রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি হরিণ। এ ছাড়া রয়েছে পাখি পরিযান, লাল কাঁকড়া, বুনো মহিষ, বানর, বন বিড়াল, মেছোবাঘ, ভোঁদড়, শিয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রজাতির বন্য প্রাণী।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]১৯৮৯ সালের ১৪ মে বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৩ লাখ ৬০ হাজার একর জমিতে সংরক্ষিত শ্বাসমূলীয় ম্যানগ্রোভ জাতীয় বৃক্ষের বনায়ন শুরু হয়।[২] বর্তমানে চরে বনভূমির পরিমাণ ৮৫৬৫ হেক্টর, যার মধ্যে ২১৭ হেক্টর জমি বন্য প্রাণীর অভয়াশ্রম এবং বসতি ও কৃষি আবাদের জন্য প্রায় ৪ হাজার ৮১০ হেক্টর জমি রয়েছে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "বন্যপ্রানী অভয়ারণ্য"। জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ। ২০১৭-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০২।
- ↑ টেলিভিশন, Ekushey TV | একুশে। "প্রকৃতির বিস্ময় 'চর কুকরি মুকরি'"। Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।