বহিরুৎসায়ন
- العربية
- Azərbaycanca
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Brezhoneg
- Català
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- English
- Esperanto
- Español
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Bahasa Indonesia
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Қазақша
- 한국어
- Lietuvių
- മലയാളം
- Монгол
- मराठी
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Саха тыла
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- தமிழ்
- Türkçe
- Українська
- اردو
- Tiếng Việt
- 中文
ব্যবসা ক্ষেত্রে বহিঃউৎসায়ন বা আউটসোর্সিং (ইংরেজি: outsourcing) বলতে এমন এক ধরনের ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যার মাধ্যমে কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার কোনও কাজ (পণ্য বা পণ্যের অংশবিশেষ উৎপাদন বা সেবা) চুক্তির মাধ্যমে বাইরের দ্বিতীয় কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে করিয়ে নেয়। অর্থাৎ বহিঃস্থ কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পণ্য বা সেবার যোগান দেয়।
ইংরেজি "আউটসোর্সিং" শব্দটি সম্ভবত মার্কিন ইংরেজি শব্দগুচ্ছ "Outside Resourcing"-এর সংক্ষিপ্ত রূপ এবং এটি আমাদেরকে কমপক্ষে আশির দশকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। আউটসোর্সিং বলতে কখনো কখনো এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে কর্মী হস্তান্তর করাকেও বুঝায়, কিন্তু সব সময় না। [১] আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে সরকারি কাজ সমুহকে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা হয়। [২]
বিদেশি এবং দেশি ঠিকাদারি উভয় আউটসোর্সিং এর অন্তর্গত, এবং কখনো আউটসোর্সিং, এ দূরবর্তী দেশে নিজের প্রতিষ্ঠান স্থাপন (সমুদ্রবর্তী) অথবা পাশাপাশি কোন দেশে প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও অন্তর্ভুক্ত থাকে। অনেক মানুষ আউটসোর্সিং এবং দূরবর্তী দেশে প্রতিষ্ঠান স্থাপন কে গুলিয়ে ফেলেন – তবে তারা ভিন্ন। একটি কোম্পানি আউটসোর্স করতে পারে (একজন আউটসোর্সিং সেবাদান কারী) দূরবর্তী দেশের কোন সাহায্য ছাড়াই. উদাহরণস্বরূপ, ২০০৩ সালে, Procter and Gamble কোম্পানি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কর্মীদের আউটসোর্স করে। কিন্তু এতে তারা দূরবর্তী কোন দেশের সাথে সম্পৃক্ত হননি। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আর্থিক ভাবে লাভবান হওয়া যায়। কারণ এতে স্থানীয় শ্রমিকদের চাইতে কম বেতন প্রদান করতে হয়। এটি আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে একটি বড় অনুপ্রেরণা।
আউটসোর্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান
[সম্পাদনা ]বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি এ দেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করছেন, আবার অনেকে নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন।[৩] বর্তমানে বিশ্বে আউটসোর্সিং তালিকায় বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে। এখানে প্রায় সাড়ে ছয় লাখ ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পাঁচ লাখ কাজ করেন মাসিক আয়ের ভিত্তিতে।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ "Terms and Definitions"। ventureoutsource.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৫।
- ↑ Jamieson, Dave, "Public Interest Group Challenges Privatization Of Local, State Government Services", The Huffington Post, July 1, 2013.
- ↑ "পেশা যখন আউটসোর্সিং"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৭।
- ↑ "বিশ্বে আউটসোর্সিং তালিকায় তৃতীয় বাংলাদেশ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৭।