মেছোবাঘ
- العربية
- مصرى
- অসমীয়া
- Kotava
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Brezhoneg
- Català
- Cebuano
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- 한국어
- Lietuvių
- Latgaļu
- Latviešu
- മലയാളം
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- नेपाली
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Diné bizaad
- ଓଡ଼ିଆ
- Polski
- پنجابی
- Português
- Русский
- Scots
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- Српски / srpski
- Svenska
- தமிழ்
- తెలుగు
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- 中文
- 粵語
মেছোবাঘ | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস সম্পাদনা করুন | |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
শ্রেণি: | স্তন্যপায়ী (ম্যামেলিয়া) |
বর্গ: | শ্বাপদ বর্গ (মাংসাশী) |
উপবর্গ: | ফেলিফর্মিয়া |
পরিবার: | মার্জার (ফেলিদাএ) |
উপপরিবার: | Felinae |
গণ: | Prionailurus (বেনেট, ১৮৩৩) |
প্রজাতি: | P. viverrinus |
দ্বিপদী নাম | |
Prionailurus viverrinus (বেনেট, ১৮৩৩) | |
মেছোবাঘের বিস্তৃতি ২০১৬ এর তথ্যানুযায়ী[১] |
মেছোবাঘ (বৈজ্ঞানিক নাম: Prionailurus viverrinus) মাঝারি আকারের বিড়ালগোত্রীয় দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্তন্যপায়ী বন্যপ্রাণী।[১] জনবসতি স্থাপন, কৃষিজমিতে রূপান্তর ও অন্যান্য কারণে বাঘরোলের আবাসস্থল জলাভূমিগুলো দিন দিন সংকুচিত ও হ্রাস পাওয়াই এর মূল কারণ। তাই আইইউসিএন ২০০৮ সালে মেছোবাঘকে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অর্ন্তভুক্ত করে।
বাংলাদেশের ১৯৭৪ [২] ও ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
মেছোবাঘ সাধারণত জলাভূমি, বরাবর নদী, প্রবাহ, অশ্বখুরাকৃতি হ্রদ, জলাভূমি, এবং ম্যানগ্রোভতে বাস করে। এদের উপস্থিতি সেখানকার জলাভূমির অবস্থার ভালো-মন্দ নির্ধারণে সাহায্য করে। এরা সাঁতারে পারদর্শী হওয়ায় এধরনের পরিবেশে সহজেই খাপ খাওয়াতে পারে। এদের গায়ে ছোপ ছোপ চিহ্ন থাকার জন্য চিতাবাঘ বলেও ভুল করা হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এটিকে সেই রাজ্যের 'রাজ্য প্রাণী' তকমা দেওয়া হয়েছে এবং এই রাজ্য বর্তমানে বাঘরোল সংরক্ষণে ও তাদের সংখ্যা বৃদ্ধিতে আশার আলো দেখিয়েছে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ক খ গ ঘ Mukherjee, S.; Appel, A.; Duckworth, J.W.; Sanderson, J.; Dahal, S.; Willcox, D.H.A.; Herranz Muñoz, V.; Malla, G.; Ratnayaka, A.; Kantimahanti, M.; Thudugala, A.; Thaung, R.; Rahman, H. (২০১৬)। "Prionailurus viverrinus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন। 2016: e.T18150A50662615। ডিওআই:10.2305/IUCN.UK.2016-2.RLTS.T18150A50662615.en অবাধে প্রবেশযোগ্য। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০২২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ১২১-১২২।
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৫
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা ]- অস্তিত্ব সংকটে মেছোবাঘ বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৬ জুন ২০১৮, পেছনের পৃষ্ঠা, কলাম ৮।
- Fishing Cat Working Group
- ARKive: Prionailurus viverrinus with images and movies
- আইইউসিএন লাল তালিকার সংকটাপন্ন প্রজাতি
- দক্ষিণ এশিয়ার স্তন্যপায়ী
- নেপালের স্তন্যপায়ী
- বাংলাদেশের স্তন্যপায়ী
- ভারতের স্তন্যপায়ী
- বিড়াল
- পশ্চিমবঙ্গের প্রতীকসমূহ
- ১৮৩৩-এ বর্ণিত স্তন্যপায়ী
- এডওয়ার্ড টার্নার বেনেট কর্তৃক নামকরণকৃত ট্যাক্সা
- শ্রীলঙ্কার স্তন্যপায়ী
- বার্মার স্তন্যপায়ী
- থাইল্যান্ডের স্তন্যপায়ী
- কম্বোডিয়ার স্তন্যপায়ী