ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর | |
---|---|
জেলা | |
উপরে-বাম থেকে ঘড়ির দিকে: পাতরাইল মসজিদ, গোয়ালন্দ ঘাট, মথুরাপুর দেউল, ফরিদপুর সার্কিট হাউস, সাতৈর মসজিদ। | |
বাংলাদেশে ফরিদপুর জেলার অবস্থান বাংলাদেশে ফরিদপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩০′০′′ উত্তর ৮৯°৪৯′৪৮′′ পূর্ব / ২৩.৫০০০০° উত্তর ৮৯.৮৩০০০° পূর্ব / 23.50000; 89.83000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
প্রতিষ্ঠা | ১৭৮৬; ২৩৭ বছর আগে (1786) |
আসন | ৪টি |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | জনাব মোঃ কামরুল আহসান তালুকদার পিএএ [১] |
আয়তন | |
• মোট | ২,০৭২.৭২ বর্গকিমি (৮০০.২৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• মোট | ২১,৬২,৮৭৯ |
• জনঘনত্ব | ১,০০০/বর্গকিমি (২,৭০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭১.৯৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৭৮০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ২৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন |
ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ঢাকা বিভাগের একটি জেলা ও প্রশাসনিক অঞ্চল। ফরিদপুর শহর বাংলাদেশের ১৪ তম বৃহত্তম শহর এবং ১২তম সিটি করপোরেশন (প্রস্তাবিত)। উপজেলার সংখ্যানুসারে ফরিদপুর বাংলাদেশের একটি "এ" শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] ভৌগোলিকভাবে পরিপূর্ণ থাকায় এবং নিজস্ব ৫টি মহকুমা পরবর্তীতে জেলা হওয়ায় ফরিদপুর তথা পদ্মা বিভাগ প্রস্তাবিত৷ প্রস্তাবিত পদ্মা বিভাগের সদর-দপ্তর হবে ফরিদপুর জেলা এবং ফরিদপুর সিটি কর্পোরেশন প্রস্তাবিত রয়েছে। ব্রিটিশ আমলের এক ঐতিহ্যবাহী জেলা এটি।
ইতিহাস
[সম্পাদনা ]ফরিদপুর শহরটির পুরনো নাম ছিল ফতেহাবাদ। মরা পদ্মা নামে একটি নদীর তীরে এই শহরটির অবস্থান ছিল, যেটি মূল পদ্মা নদী থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে ছিল। পঞ্চদশ শতকের শুরুর দিকে সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ ফতেহাবাদে একটি টাঁকশাল স্থাপন করেছিলেন। ১৫৩৮ সাল পর্যন্ত ফতেহাবাদ বাংলা সুলতানির টাঁকশাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। সম্রাট আকবরের মুঘল সাম্রাজ্যকালে 'আইন-ই-আকবরী'-তে শহরটি 'হাওয়েলি মহল ফতেহাবাদ' নামে উল্লেখিত হয়। পর্তুগিজ মানচিত্রকার জোয়াও দে ব্যারোস একে 'ফাতিয়াবাস' নামে উল্লেখ করেছেন। ভ্যান ডেন ব্রুকের ওলন্দাজ মানচিত্রে একে 'ফাথুর' হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
বাংলা সাহিত্যে এই শহরের প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় কবি দৌলত উজির বাহরাম খানের লেখা লায়লি-মজনু উপাখ্যানে। বিখ্যাত মধ্যযুগীয় কবি আলাওল ফরিদপুরেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলার কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ছিল ফতেহাবাদ। এটি একটি সু-বিকশিত নগর কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি ছিল। শহরে গুরুত্বপূর্ণ মুঘল সরকারি কর্মকর্তারা, যেমন জেনারেল, বেসামরিক কর্মচারী এবং জায়গিরদারদের বসবাস ছিল। সম্রাট জাহাঙ্গীরের রাজত্বকালে, সতেরো শতকে, স্থানীয় জমিদার সত্রাজিত ও মুকুন্দ মুঘল সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। উনিশ শতকে আজমীর চিশতিয়া তরিকার অনুসারী সুফি সাধক শাহ ফরিদ উদ্দিন মাসুদের সম্মানে শহরটির নামকরণ করা হয় ফরিদপুর। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে হাজী শরীয়তুল্লাহ এবং দুদু মিয়া ফরিদপুরে রক্ষণশীল ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
১৭৮৬ সালে ব্রিটিশরা ফরিদপুর জেলা প্রতিষ্ঠা করে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির ঢাকা বিভাগের অধীনে ছিল ফরিদপুর মহকুমা। ১৮৬৯ সালে ফরিদপুর পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই মহকুমা বর্তমান ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, শরীয়তপুর এবং গোপালগঞ্জ জেলাগুলো (সম্মিলিতভাবে যা বৃহত্তর ফরিদপুর নামে পরিচিত) অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত ছিল। ১৯০৫ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ রাজের সময় এটি পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ফরিদপুর ছিল বেঙ্গল প্রোভিন্সিয়াল রেলওয়ে এবং ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের একটি রেল টার্মিনাস যা কলকাতাকে গুরুত্বপূর্ণ গোয়ালন্দ ঘাটের সাথে সংযুক্ত করেছিল। এখান থেকেই জাহাজগুলো তৎকালীন ঔপনিবেশিক আসাম ও বার্মায় চলাচল করত। ব্রিটিশ ফরিদপুর বেশ কয়েকজন উপমহাদেশীয় জাতীয়তাবাদী নেতার জন্মস্থান ছিল, যাদের মধ্যে ছিলেন অম্বিকা চরণ মজুমদার, হুমায়ূন কবির, মৌলভী তমিজউদ্দিন খান, শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ কুমরুল ইসলাম সালেহ উদ্দিন, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এবং কে.এম ওবায়দুর রহমান। বাংলাদেশের প্রগতিশীল সংস্কৃতি, সাহিত্য ও নাট্যজগতের পথিকৃৎ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষক - নাট্যগুরু নূরুল মোমেন বর্তমান ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার বুরাইচ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রখ্যাত আমেরিকান প্রকৌশলী ফজলুর রহমান খানও এই অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুর তীব্র লড়াইয়ের সাক্ষী হয়। এটি স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশের আঠারোটি মহকুমার একটি ছিল। ১৯৮৪ সালে, রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের বিকেন্দ্রীকরণ সংস্কার পুরানো মহকুমাকে পাঁচটি জেলায় বিভক্ত করে। ২০১৫ সালে, বাংলাদেশ সরকার ফরিদপুর বিভাগ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা ঘোষণা করে।
রাজনীতি ও স্থানীয় সরকার
[সম্পাদনা ]ফরিদপুর জেলায় ৯টি উপজেলা, ৬টি পৌরসভা, ৩৬টি ওয়ার্ড, ১০০টি মহল্লা, ৮১টি ইউনিয়ন এবং ১,৮৯৯টি গ্রাম রয়েছে। জাতীয় সংসদে জেলার ৪টি আসন রয়েছে। ফরিদপুর জেলা পরিষদ স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ স্তর।
উপজেলাগুলোর তালিকা
[সম্পাদনা ]- ফরিদপুর সদর উপজেলা
- বোয়ালমারী উপজেলা
- আলফাডাঙ্গা উপজেলা
- মধুখালী উপজেলা
- নগরকান্দা উপজেলা
- সালথা উপজেলা
- ভাঙ্গা উপজেলা
- সদরপুর উপজেলা
- চরভদ্রাসন উপজেলা
জনপরিসংখ্যান
[সম্পাদনা ]বছর | জন. | ব.প্র. ±% |
---|---|---|
১৯৭৪ | ১১,২০,০৩১ | — |
১৯৮১ | ১৩,১৪,০০৪ | +২.৩১% |
১৯৯১ | ১৫,০৫,৬৮৬ | +১.৩৭% |
২০০১ | ১৭,৫৬,৪৭০ | +১.৫৫% |
২০১১ | ১৯,১২,৯৬৯ | +০.৮৬% |
২০২২ | ২১,৬২,৮৭৯ | +১.১২% |
তথ্যসূত্র:[৩] [৪] |
২০২২ সালের বাংলাদেশের আদমশুমারি অনুযায়ী, ফরিদপুর জেলায় ৫২৫,৮৭৭ টি পরিবার এবং মোট জনসংখ্যা ২,১৬২,৮৭৯ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব ছিল প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১,০৫৪ জন। ফরিদপুর জেলার সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তার বেশি বয়সীদের জন্য) ছিল ৭২.১৩%, যা জাতীয় গড় ৭৪.৮০% এর তুলনায় কম। পুরুষ-মহিলা অনুপাত ছিল প্রতি ১০০০ পুরুষের বিপরীতে ১০৫৯ জন মহিলা। ৪১৫,৬৯২ জন (১৯.২২%) শিশু (১০ বছরের কম বয়সী)। জনসংখ্যার ২৩.৮৩% শহরাঞ্চলে বাস করে। [৩]
ধর্ম | জনসংখ্যা (১৯৪১)[৫] :৯৮–৯৯ | অনুপাত (১৯৪১) | জনসংখ্যা (২০২২) | অনুপাত (২০১১) |
---|---|---|---|---|
ইসলাম | ৪৮১,৫৮৩ | ৬৯.২৮% | ১,৯৭৯,৯০০ | ৯১.৪৯% |
হিন্দু | ২১২,৮২২ | ৩০.৬২% | ১৮২,৫৪৮ | ৮.৪৪% |
অন্যান্য | ৭৩৮ | ০.১১% | ১,৪৩১ | ০.০৭% |
মোট জনসংখ্যা | ৬৯৫,১৪৩ | ১০০% | ২,১৬২,৮৭৯ | ১০০% |
ফরিদপুর জেলায় জনসংখ্যার ৯১.৪৯% মুসলিম এবং ৮.৪৪% হিন্দু। ১৯৮১ সালে যেখানে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ১.৯৫ লক্ষ, তা আজ কমে দাঁড়িয়েছে ১.৮ লক্ষেরও কিছু বেশি।
ইতিহাস ও ঐতিহ্য
[সম্পাদনা ]ভাষা ও সংস্কৃতি
[সম্পাদনা ]সৃষ্টির পর থেকেই পৃথিবীর সব মানব গোষ্ঠিই তাদের নিজ নিজ কামনা-বাসনা, চাওয়া-পাওয়া, ব্যথা-বেদনা, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বিরাহ প্রকাশ করে আসছে।বিভিন্নভাবে প্রকাশের এই মাধ্যমই হচ্ছে সাহিত্য। যে জাতির ভাসা, সাহিত্যসমৃদ্ধ সে জাতি তত সমৃদ্ধ। আমরা বাঙালী আমাদের অতীত সাহিত্যের ঐতিহ্যরয়েছে। লোক সংস্কৃতি বাংলা সাহিত্যের একটি বিশাল ভান্ডার। ফরিদপুরের নিজস্বসংস্কৃতিও এক্ষেত্রে উল্লেখ করার মত। লোকগীতি, লোকসংগীতি, পল্লীগীতি, বাউলগানের বিখ্যাত মরমী লোক কবি ও চারণ কবিদের লালন ক্ষেত্র এ ফরিদপুরে। এজেলার অনুকুল আবহাওয়া ও পরিবেশ এদের লালন করেছে আর যুগে যুগে উপাদান ওউপকরণ সরবরাহ করে মরমী ও লোক কবিদের সাধনা ক্ষেত্রে অনুপ্রেরনা যুগিয়েছে।পল্লী কবি জসীমউদ্দিন, তাইজদ্দিন ফকির, দেওয়ান মোহন, দরবেশ কেতারদি শাহ, ফকির তীনু শাহ, আজিম শাহ, হাজেরা বিবি, বয়াতি আসাদুজ্জামান, আবদুর রহমানচিশতী, আঃ জালাল বয়াতি, ফকির আব্দুল মজিদ প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশের সংস্কৃতাঙ্গনে ফরিদপুরের লোকগানের উল্লেখযোগ্য ভহমিকা রয়েছে।এর প্রমাণ পাওয়া যায় মুহম্মদ মুনসুর উদ্দিনের ‘হারামনি’বাংলা একাডেমীপ্রকাশি লোক সাহিত্য ও ফোকল্যের সংকলন সমূহ, আশুতোষ ভট্রাচার্যের, বাংলারলোক সাহিত্য, উপেন্দ্রনাথ ভট্রাচার্যের, বাংলার বাউল ও বাউল গান, ডঃ আশরাফসিদ্দিকীর, লোক সাহিত্য, জসীম উদদীনের জারীগান ও মুশিদ গান,প্রভৃতি লোকগবেষনামূলক গ্রন্থে।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব :
·তাইজদ্দিন ফকির
·দেওয়ান মোহন
·দরবেশ কেতাবদি শহ
·ফকির তীনু শাহ
·আজিম শাহ
·হাজেরা বিবি
·বয়াতি আসাদুজ্জামান
·আবদুর রহমান চিশতী
·আঃ জালাল বয়াতি
·বাউল গুরু মহিন শাহ·ফকির আব্দুল মজিদ
·কোরবান খান
·ছইজদ্দিন ফকির
·আজাহার মন্ডল
·আব্দুর রাজ্জাক বয়াতি
·বাউল রহমান সাধু
·মেঘু বয়াতি
·ডাঃ হানিফা
·শেখ সাদেক আলী
সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানঃ
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা ]- শামসুল হক ফরিদপুরী, বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব,লেখক ও গবেষক
- অম্বিকাচরণ মজুমদার, সাবেক সভাপতি, জাতীয় কংগ্রেস
- আবদুল হক ফরিদী, শিক্ষাবিদ
- আছাদুজ্জামান মিয়া
- আ. ন. ম. বজলুর রশীদ
- ঈশানচন্দ্র সরকার
- কানাইলাল শীল, সংগীতবিদ
- খন্দকার নাজমুল হুদা
- খান বাহাদুর আবদুল গফুর নাসসাখ
- পরিমল গোস্বামী
- জাহানারা আহমেদ
- নুরুল মোমেন নাট্যকার
- সুফিয়া আহমেদ
- মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, বিপ্লবী
- এম এ হক (কবি), সাহিত্যিক
- এ. এফ. সালাহ্উদ্দীন আহমদ
- হাজী শরীয়তুল্লাহ, ফরায়েজি আন্দোলনের নেতা
- আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ রাজনীতিবিদ
- মুন্সি আব্দুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ
- মোহাম্মদ ইব্রাহিম (বিচারপতি)
- নবাব আবদুল লতীফ, সমাজ সংস্কারক
- আলাওল, মধ্যযুগের কবি
- জসীম উদ্দিন, পল্লিকবি
- কুটি মনসুর, গীতিকার
- কাজী মোতাহার হোসেন, বিখ্যাত লেখক, বিজ্ঞানী, দাবাড়ু, সাবেক জাতীয় অধ্যাপক
- গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার
- শৈলেশ দে
- সৈয়দ আব্দুর রব, সাংবাদিক
- রামতারণ সান্যাল
- হিমানীশ গোস্বামী, লেখক
- শোভা সেন, অভিনেত্রী
- শামসুদ্দীন মোল্লা
- বনলতা সেন (চক্রবর্তী)
- মনমোহন ভাদুড়ী, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও আজাদ হিন্দ ফৌজ সংগঠক
- সুরেশচন্দ্র দে, স্বাধীনতা সংগ্রামী, অধ্যাপক
- শরৎচন্দ্র রায়চৌধুরী, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ফরিদপুর জেলা কংগ্রেস সভাপতি
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, ঔপন্যাসিক, কবি
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র, ঔপন্যাসিক
- হুমায়ুন কবির, শিক্ষাবিদ
- মৃণাল সেন, ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও লেখক
- তারেক মাসুদ, চলচ্চিত্রকার
- মোহিনী চৌধুরী, গীতিকার ও চিত্র পরিচালক
- বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়, সাংবাদিক,
- রবীন্দ্রনাথ মৈত্র, বাঙালি সাহিত্যিক
- যতীন্দ্রমোহন সিংহ, বাঙালি ঔপন্যাসিক
- রাধাবল্লভ গোপ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, পদ্মভূষণ প্রাপ্ত
- হাবীবুল্লাহ সিরাজী, বাংলা একাডেমি এর সম্মানিত সভাপতি
- খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সংসদ সদস্য
- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, সংসদ সদস্য, সংসদ উপনেতা, সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী
- মুসা বিন শমসের, বাংলাদেশের শীর্ষ ধনী
- মাকসুদুল আলম, পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনকারী প্রথম বাংলাদেশী বিজ্ঞানী
- অজিতকুমার চক্রবর্তী, (১৮৮৬-১৯১৮) বাঙালি সাহিত্যিক
- রমেশচন্দ্র মজুমদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিখ্যাত লেখক, গবেষক
- সুকান্ত ভট্টাচার্য, ক্ষনজন্মা প্রতিভাবান বাঙালী কবি
- মীর মোশাররফ হোসেন বিখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক
- কাজী দীন মোহাম্মদ, চিকিৎসক
- এ কিউ এম জয়নুল আবেদীন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদের সাবেক প্রেসিডেন্ট
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্টলেডী
- কাজী আনোয়ার হোসেন,একুশে পদকপ্রাপ্ত চিত্রশিল্পী
- মহেন্দ্র গুপ্ত
- চিত্তপ্রিয় রায়চৌধুরী, বৃটিশবিরোধী স্বাধীনতাকামী শহিদ
- আবু ইসহাক, বিখ্যাত সাহিত্যিক
- সিরাজ শিকদার, নক্সাল আন্দোলনকারী নেতা
- অমিতাভ দাশগুপ্ত, কবি
- কে এম ওবায়দুর রহমান, বিএনপির রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী
- আহসান উল্লাহ, সমাজসেবক
- অঞ্জু ঘোষ, বেদের মেয়ে জোসনা খ্যাত অভিনেত্রী
- মাহবুবুল হক, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক, গবেষক ও অধ্যাপক
- আবুল হাসান (কবি), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত ক্ষণজন্মা কবি
- রাজিয়া খান, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত লেখিকা
- সুফি মোতাহার হোসেন, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত লেখক
- রোকনুজ্জামান খান, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত সাহিত্যিক
- রিয়াজ, চিত্রনায়ক
- ফণী মজুমদার, চিত্র পরিচালক
- অমল বোস, নানা নাতি চরিত্রখ্যাত অভিনেতা
- ফজলুর রহমান বাবু, অভিনেতা
- পাওলি দাম, চিত্রনায়িকা
- কে এম সোবহান
- প্রেমাঙ্কুর আতর্থী, লেখক, সাংবাদিক, টালিগঞ্জ এবং বলিউড পরিচালক
- চম্পা, চিত্রনায়িকা
- ফরিদা আনোয়ার
- সৈয়দ কামরুল ইসলাম সালেহ উদ্দিন, রাজনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, সমাজসেবক, সংসদ সদস্য
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা ]ভূগোল ও অর্থনীতি
[সম্পাদনা ]চিত্রশালা
[সম্পাদনা ]-
শেখ জামাল স্টেডিয়াম, ফরিদপুর
-
ফরিদপুর জেলা জর্জ কোর্ট
-
পৌরসভা ভবন
-
ফরিদপুর শহরের একাংশ
-
ফরিদপুর শহর
আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ প্রতিবেদক, বিশেষ (২০২৪-০৮-২০)। "সিটি মেয়রসহ ১ হাজার ৮৭৬ জনপ্রতিনিধিকে অপসারণ"। দৈনিক প্রথম আলো । সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২০।
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ গ Population and Housing Census 2022 National Report (পিডিএফ)। 1। Bangladesh Bureau of Statistics। নভেম্বর ২০২৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Bangladesh Population and Housing Census 2011 Zila Report – Faridpur" (পিডিএফ)। bbs.gov.bd। Bangladesh Bureau of Statistics। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
- ↑ "Census of India, 1941 Volume VI Bengal Province" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০২২। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)