পানি সম্পদ
- العربية
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Català
- English
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- Hausa
- हिन्दी
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- ქართული
- Қазақша
- 한국어
- Мокшень
- Македонски
- Эрзянь
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Slovenščina
- Српски / srpski
- தமிழ்
- తెలుగు
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- Tiếng Việt
- 中文
- 粵語
পানি সম্পদ বা জল সম্পদ হল পানির সেই সমস্ত উৎসসমূহ যেগুলি মানুষের নিয়মিত ব্যবহারের জন্য অতিপ্রয়োজনীয়। কৃষি, শিল্প, গার্হস্থ্য ব্যবহার এবং পরিবেশ রক্ষণাবেক্ষণসহ মনুষ্যজীবনের সর্বক্ষেত্রেই পানির ব্যবহার অপরিহার্য। এবং এইসকল কাজে ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেটি অত্যাবশ্যক সেটি হল পরিশোধিত বিশুদ্ধ পানি। পৃথিবীতে লভ্য পানির প্রায় ৯৭.৫% হল লবণাক্ত এবং বাকি মাত্র ২.৫% বিশুদ্ধ। এই স্বল্পপরিমাণ শুদ্ধ পানির আবার দুই-তৃতীয়াংশই কঠিন অবস্থায় অর্থাৎ তুষার, হিমশৈল, ইত্যাদি রূপে বিদ্যমান। অবশিষ্ট তরল পানির অধিকাংশই ভূগর্ভস্থ এবং অতি অল্পপরিমাণ পানি ভূপৃষ্ঠস্থ জলাশয়ে লভ্য।[[File:Earth's water distribution bn.svg|thumb|300px|পৃথিবীতে পানি অবস্থানের লেখচিত্র।]
বিশুদ্ধ পানির উৎসসমূহ
[সম্পাদনা ]ভূপৃষ্ঠস্থ পানি
[সম্পাদনা ][[চিত্র:Parinacota.jpg|thumb|উত্তর চিলিতে অবস্থিত চুঙ্গারা হ্রদ এবং পারিনাকোটা আগ্নেয়গিরি]] ভূপৃষ্ঠস্থ পানি হল পানির সেই সমস্ত উৎস যেগুলি প্রাকৃতিকভাবে পৃথিবীর বুকে জলাশয়রূপে বিদ্যমান। অর্থাৎ খাল, বিল, নদী, সমুদ্র, পুকুর, হ্রদ, ইত্যাদি সকল জলাশয়ই ভূপৃষ্ঠস্থ পানির অন্তর্গত।
ইহা পাথরের ফাকে ফাকে অথবা ভূপৃষ্ঠের ঠিক নিচের স্তরে পাওয়া যায়।
কৃত্রিম উপায়ে পানি পরিশোধন
[সম্পাদনা ]কঠিন অবস্থায় পানি
[সম্পাদনা ]পরিশুদ্ধ পানির ব্যবহার
[সম্পাদনা ]কৃষি
[সম্পাদনা ]শিল্প
[সম্পাদনা ]গার্হস্থ্য ব্যবহার
[সম্পাদনা ]১)পান করতে পানির ব্যবহার: মানুষের দেহ শতকরা ৯০ ভাগ পানি দ্বারা গঠিত। হাড় ব্যতিত শরীরের সকল অংশ পানি দিয়ে তৈরি। তাই মানবদেহে পানির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই প্রত্যেককে দৈনিক ৩থেকে৪ লিটার পানি পান করতে হয়। সুতরাং মানবজীবন ঠিকিয়ে রাখতে হলে বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবহার করতে হবে। ২) দেহকে পরিশুদ্ধ করতে পানির ব্যবহার: স্বামী-স্ত্রী দৈহিক মিলনের পর গোসল অতি দরকার। তা ইসলামের পরিভাষায় ফরজ গোসল বলে। ৩)ইবাদতের পূর্বে পানির ব্যবহার : পবিত্রতার জন্য আমরা অযু করে থাকি। নামাজ পড়তে, কুরআন পড়তে,আল্লাহর ঘর মসজিদে ঢুকার আগে ইত্যাদি। ৪) রান্নার কাজে : পৃথিবীতে জন্মের পর থেকেই খাওয়া যে শুরু করেছি আমৃত্যু খেতে হবে। অন্যান্য জীবজন্তুর মত আমরা কাঁচা খেতে পারিনা। তাই রান্না করে খেতে হয়। আমরা যা পাক করি তা ধুতে হয়। ধুতে বা পরিষ্কার করতে পানির প্রয়োজন। সবজি বা মাছ- মাংস যা পাককরি তাতে জুল দিতে হয়। তাই রান্নার কাজে পানির ব্যবহার অপরিসীম। ৪) পায়খানা প্রস্রাব করতে পানির ব্যবহার :
পরিবেশ রক্ষণাবেক্ষণ
[সম্পাদনা ]পাদটীকা
[সম্পাদনা ]