খ্রিষ্ট (উপাধি)
- العربية
- Беларуская
- Català
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Emiliàn e rumagnòl
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- Interlingua
- Bahasa Indonesia
- Interlingue
- Ilokano
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- Қазақша
- 한국어
- Кыргызча
- Latina
- Malagasy
- Bahasa Melayu
- Napulitano
- Norsk bokmål
- Português
- Runa Simi
- Русский
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Simple English
- Slovenčina
- Shqip
- Српски / srpski
- Svenska
- Kiswahili
- தமிழ்
- ไทย
- Українська
- Tiếng Việt
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
খ্রিষ্ট (/kraɪst/ . From লাতিন: Christus, via গ্রিক: χριστός; calqued from আরামীয়: משיחא or হিব্রু ভাষায়: מָשִׁיחַ, from আরামীয়: משח or হিব্রু ভাষায়: מָשַׁח.[৩] [৪] Alternatively (Messiah or Messias): লাতিন: messias, from গ্রিক: μεσσίας (alternative to χριστός), from the same Semitic word.}} (লাতিন: Christus; গ্রিক: χριστός) ধারণাটি ইহুদিধর্মের মশীহ ধারণা থেকে খ্রিষ্টধর্মে উৎপত্তিলাভ করেছে। খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করে যে যীশু হলেন হিব্রু বাইবেল ও খ্রিষ্টীয় পুরাতন নিয়মে ভবিষ্যদ্বাণীকৃত মসিহ বা ত্রাণকর্তা। যদিও উভয় ধর্মেই মসিহের ধারণাবলি সাদৃশ্যপূর্ণ, অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেগুলো ১ম শতাব্দীতে প্রারম্ভিক খ্রিষ্টধর্ম ও ইহুদিধর্মের বিচ্ছেদের ফলে একে অন্যের থেকে আলাদা। খ্রিষ্ট, যা খ্রিষ্টানদের দ্বারা নাম ও উপাধি দুই অর্থেই ব্যবহৃত হয়, হল যীশুর সমার্থক।[৫] [৬] [৭] এটি পরিবর্তিতভাবে খ্রিষ্ট যীশু এবং শুধু যীশু হিসেবে উপাধি অর্থেও ব্যবহৃত হয়। নতুন নিয়মের প্রাচীনতম পুস্তক পৌলীয় পত্রসমূহে [৮] যীশুকে প্রায়শই খ্রিষ্ট যীশু বা খ্রিষ্ট বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[৯]
যদিও যীশুর প্রকৃত শিষ্যরা তাঁকে যিহূদী মসিহ বলে বিশ্বাস করতেন, প্রেরিত পিতরের স্বীকারোক্তিতে যীশুকে নাসরতীয় যীশু বা যোষেফপুত্র যীশু বলে অবিহিত করা হয়েছে।[১০] যীশুকে যীশুখ্রিষ্ট (অর্থাৎ খ্রিষ্ট যীশু, মশীহ যীশু বা উদ্বর্তিত যীশু) বলে ডাকার রীতি পরবর্তী যুগের খ্রিষ্টানেরা চালু করে যারা বিশ্বাস করে যে তাঁর ক্রুশারোহণ ও পুনরুত্থান পুরাতন নিয়মের মসিহ সংক্রান্ত ভবিষ্যদ্বাণীকে পরিপূর্ণ করে।
ব্যবহার
[সম্পাদনা ]ইংরাজি ও অধিকাংশ ইউরোপীয় ভাষায় খ্রিস্ট [Christ] শব্দটি বহুল ব্যবহৃত। ইংরাজী-ভাষিকরা এখন খ্রিস্ট শব্দটির ব্যবহার প্রায় একটি নামের মত বা যিশু খ্রিস্ট নামের অংশের মত করেন, কিন্তু এটি প্রকৃ্তপক্ষে একটি উপাধি[মসিহা]। খ্রিস্ট যিশু রূপে এর ব্যবহার এটি প্রমাণ করে। শুধু খ্রিস্ট রূপে এর ব্যবহারও তুলনীয়। ইংরাজী ভাষায় খ্রিস্ট বানান সুনির্দিষ্ট হয় আঠারোশো শতকে আলোকপ্রাপ্তির যুগে, তখন বেশকিছু শব্দ তাদের গ্রিক বা লাতিন মূল শব্দের বানানের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে পালটে গিয়েছিল। তদুপরি, পুথিকার রা প্রাচীণ ও মধ্য ইংরাজীতে লেখার সময় সাধারণত Crist বানান্তি ব্যবহার করেছেন যেখানে i এর উচ্চারণ হয় /iː/ সংরক্ষিত চার্চ এর নামে যেমন St Katherine Cree বা দ্রুত /ɪ/ সংরক্ষিত আধুনিক উচ্চারণে "Christmas" রূপে। ইংরাজীতে "Christ"বানানটি ১৪শ শতাব্দী থেকে প্রত্যায়িত হয়। আধুনিক এবং প্রাচীণ, এমন কী ধর্মনিরপেক্ষ পরিভাষাতেও "খ্রিস্ট সাধারণত যিশু কেই বোঝানো হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ Schönborn, Christoph (১৯৯৪)। God's human face: the Christ-icon। পৃষ্ঠা 154। আইএসবিএন 0-89870-514-2। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Galey, John (১৯৮৬)। Sinai and the Monastery of St. Catherine। পৃষ্ঠা 92। আইএসবিএন 977-424-118-5। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Zanzig, Thomas (২০০০)। Jesus of history, Christ of faith। পৃষ্ঠা 314। আইএসবিএন 0-88489-530-0। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Etymology Online: messiah"। Etymonline.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৯, ২০১০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Prager, Edward (২০০৫)। A Dictionary of Jewish-Christian Relations। পৃষ্ঠা 85। আইএসবিএন 0-521-82692-6। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Zanzig, Thomas (২০০০)। Jesus of history, Christ of faith। পৃষ্ঠা 33। আইএসবিএন 0-88489-530-0। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Espin, Orlando (২০০৭)। n Introductory Dictionary of Theology and Religious Studies। পৃষ্ঠা 231। আইএসবিএন 978-0-8146-5856-7। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ Borg, Marcus (৩১ আগস্ট ২০১২)। "A Chronological New Testament"। The Huffington Post। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Saint Paul, the Apostle"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Jesus Christ"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৩। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)