এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ
- العربية
- مصرى
- Asturianu
- Azərbaycanca
- تۆرکجه
- Basa Bali
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Bahasa Indonesia
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- 한국어
- Lietuvių
- Latviešu
- Bahasa Melayu
- Nederlands
- Norsk bokmål
- Polski
- Português
- Română
- Русский
- Scots
- Simple English
- Slovenčina
- Српски / srpski
- Svenska
- ไทย
- Türkçe
- Українська
- Oʻzbekcha / ўзбекча
- Tiếng Việt
- 中文
- 粵語
আয়োজক | এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৬৭; ৫৭ বছর আগে (1967) (২০০২ থেকে বর্তমান ফরম্যাটে) |
অঞ্চল | এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া (এএফসি) |
দলের সংখ্যা | ৪০ (গ্রুপ পর্ব) (২৪ অ্যাসোসিয়েশন) |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ এএফসি কাপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | সংযুক্ত আরব আমিরাত আল-আইন (২য় শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | সৌদি আরব আল-হিলাল (৪টি শিরোপা) |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
২০২৩–২৪ এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ |
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ (সাধারণত এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগ হিসাব বেশি পরিচিত) এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) কর্তৃক আয়োজিত একটি বাৎসরিক মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা। ২০০২ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতা এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের পরিবর্তে চালু করা হয়, যা ১৯৮৫ সালে চালু হয়েছিল এবং যেটি ছিল ১৯৬৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত চলা ৪ বছর পরপর অনুষ্ঠিত এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্টের পরিবর্তিত প্রতিযোগিতা। এটি কনমেবল কোপা লিবের্তাদোরেস এবং কনকাকাফ, ক্যাফ, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ওএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সমপর্যায়ের এশিয়ার সবচেয়ে গৌরবজনক ক্লাব প্রতিযোগিতা।
ইতিহাস
১৯৬৭-২০০২
প্রতিযোগিতাটি ১৯৬৭ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্ট হিসাবে চালু হয়েছিল। তখন অনিয়মিতভাবে বিভিন্ন ফরম্যাটে বিশেষ করে নকআউট ফরম্যাটে খেলা হত। সে সময়ের সবচেয়ে সাফল্যজনক দুটি ক্লাব হল ইসরায়েলের মাকাবি তেলআবিব ও হাপোয়েল তেলআবিব। ১৯৭১ সালের পরে পেশাদারিত্ব ও জনপ্রিয়তার অভাবে প্রায় ১৪ বছর ধরে এ প্রতিযোগিতা আর অনুষ্ঠিত হয়নি।
১৯৯০-৯১ মরসুমে একটি চূড়ান্ত খেলা ফরম্যাটে ফিরে এলে সেটি বাংলদেশের বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম -এ আয়োজিত হয়। দক্ষিণ এশীয় কোনো দেশের এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন এটাই প্রথম ও একমাত্র।
সংক্ষিপ্ত ফলাফল
এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্ট (১৯৬৭-১৯৭২)
মরসুম | বিজয়ী দল | ফলাফল | রানার্স-আপ |
---|---|---|---|
১৯৬৭ | ইসরায়েল হাপোয়েল টেল আভিভ | ২–১ | মালয়েশিয়া সেলাঙ্গর |
১৯৬৯ | ইসরায়েল মাক্কাবি টেল আভিভ | ১–০ (অ.স.প.) |
দক্ষিণ কোরিয়া ইয়াংজি এফসি |
১৯৭০ | ইরান তাজ তেহরান | ২–১ | ইসরায়েল হাপোয়েল টেল আভিভ |
১৯৭১ | ইসরায়েল মাক্কাবি টেল আভিভ | ওয়াকওভার | ইরাক আল-শর্টা |
১৯৭২ | বাতিল |
এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ (১৯৮৫-২০০২)
মরসুম | বিজয়ী দল | রানার্স-আপ |
---|---|---|
১৯৮৫-৮৬ | দক্ষিণ কোরিয়া দিয়ায়ু রয়্যালস্ | সৌদি আরব আল-আহলি |
১৯৮৬ | জাপান ফুরুকাওয়া ইলেকট্রিক | সৌদি আরব আল-হিলাল |
১৯৮৭ | জাপান ইয়োমিউরি এফসি | |
১৯৮৮-৮৯ | কাতার আল-সাদ | ইরাক আল-রশিদ |
১৯৮৯-৯০ | চীন লিয়াওনিং | জাপান ইয়োকোহামা এফসি |
১৯৯০-৯১ | ইরান এস্টেঘলাল এফসি (তাজ তেহরান) |
চীন লিয়াওনিং |
১৯৯১ | সৌদি আরব আল-হিলাল | ইরান এস্টেঘলাল এফসি |
১৯৯২-৯৩ | ইরান পাস তেহরান | সৌদি আরব আল-শাবাব |
১৯৯৩-৯৪ | থাইল্যান্ড থাই ফার্মার্স ব্যাঙ্ক | ওমান ওমান ক্লাব |
১৯৯৪-৯৫ | কাতার আল-আরবি | |
১৯৯৫ | দক্ষিণ কোরিয়া সেওংনাম ইলহা চুন্মা | সৌদি আরব আল-নাসির |
১৯৯৬-৯৭ | দক্ষিণ কোরিয়া পোহাং স্টিলার্স | দক্ষিণ কোরিয়া সেওংনাম ইলহা চুন্মা |
১৯৯৭-৯৮ | চীন ডালিয়ান ওয়ান্ডা | |
১৯৯৮-৯৯ | জাপান জুবিলো ইওয়াতা | ইরান এস্টেঘলাল এফসি |
১৯৯৯-২০০০ | সৌদি আরব আল-হিলাল | জাপান জুবিলো ইওয়াতা |
২০০০-০১ | দক্ষিণ কোরিয়া সুওন স্যামসাং ব্লুউইংস | |
২০০১-০২ | দক্ষিণ কোরিয়া আনইয়াং এলজি চিতা (এফসি সিউল) |
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ (২০০২-বর্তমান)
পুরস্কার মূল্য
২০২০ এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে এ পুরস্কার মূল্য দেওয়া হচ্ছে:[১] [২]
পর্ব | পার্স | পরিবহণ ভর্তুকি |
---|---|---|
প্রাথমিক পর্ব | — | $৪০,০০০ |
প্লে অফ পর্ব | — | $৪০,০০০ |
গ্রুপ পর্ব | জয়: $৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
ড্র: $১০,০০০ | ||
১৬ দলের পর্ব | $১০০,০০০ | $৬০,০০০ |
কোয়ার্টার ফাইনাল | $১৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
সেমিফাইনাল | $২৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
ফাইনাল | বিজয়ী: $৪ মিলিয়ন | $১২০,০০০ |
রানার্সআপ: $২ মিলিয়ন |
পরিসংখ্যান
দেশ অনুযায়ী
দেশ | শিরোপা | রানার্স-আপ | মোট |
---|---|---|---|
দক্ষিণ কোরিয়া | ১২ | ৭ | ১৯ |
জাপান | ৭ | ৫ | ১২ |
সৌদি আরব | ৬ | ৯ | ১৫ |
ইরান | ৩ | ৬ | ৯ |
গণচীন | ৩ | ২ | ৫ |
ইসরায়েল | ৩ | ১ | ৪ |
কাতার | ২ | ১ | ৩ |
থাইল্যান্ড | ২ | ১ | ৩ |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ২ | ৩ | ৫ |
অস্ট্রেলিয়া | ১ | ১ | ২ |
ইরাক | ০ | ২ | ২ |
মালয়েশিয়া | ০ | ১ | ১ |
ওমান | ০ | ১ | ১ |
সিরিয়া | ০ | ১ | ১ |
অঞ্চল অনুযায়ী
ফেডারেশন (অঞ্চল) | শিরোপা | মোট | |
---|---|---|---|
ইএএফএফ (পূর্ব এশিয়া) | পূর্ব জোন | ২২ | ২৫ |
এএফএফ (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) | ৩ | ||
ডব্লিউএএফএফ (পশ্চিম এশিয়া) | পশ্চিম জোন | ১০ | ১৩ |
সিএএফএ (মধ্য এশিয়া) | ৩ | ||
সাফ (দক্ষিণ এশিয়া) | ০ |
- নোট: ইসরায়েলি ক্লাবগুলির ১৯৬৭, ১৯৬৯, ১৯৭১ এর শিরোপা জয়লাভ গণনা করা হয়নি।
তথ্যসূত্র
- ↑ "AFC Reveals Details of Increased Club Competition Prize Money"। the-afc.com। AFC। ১০ ডিসেম্বর ২০১৫। ২৭ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "2016 AFC Champions League Competition Regulations" (PDF)। the-afc.com। AFC। ২৮ নভেম্বর ২০১৫।