গোলাম কিবরিয়া
এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা ইউনুছ মিঞা (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৭:৫৭, ১৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।
গোলাম কিবরিয়া ছিলেন বাংলাদেশের চতুর্থ নিয়ন্ত্রক ও নিরীক্ষক জেনারেল এবং বাংলাদেশের অর্থ সচিব। তিনি মঙ্গোলিয়া এবং উজবেকিস্তানে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের জন্য কাজ করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা ]কিবরিয়া ১৯৩২ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।[১] তিনি ১৯৫৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানে স্নাতক করেন।[২]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা ]১৯৫৬ সালে, কিবরিয়া পাকিস্তান অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সার্ভিসে যোগ দেন।[২]
কিবরিয়া অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও তৎকালীন অতিরিক্ত সচিব ছিলেন।[১] তিনি মস্কোতে রাশিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসে কাউন্সেলর ছিলেন।[১]
কিবরিয়া ১৯৮০ সালে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব নিযুক্ত হন[১] [২] তিনি বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।[১] তিনি ১৯৮৭ সালে বিশ্বব্যাংক থেকে ফিরে আসেন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব নিযুক্ত হন।[২] তিনি ১৯৮৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন।[২] ১৯৮৮ সালের ৩০ মার্চ তিনি বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল নিযুক্ত হন।[১]
৩১ ডিসেম্বর ১৯৯১, কিবরিয়া বাংলাদেশের কম্পট্রোলার এবং অডিটর জেনারেল হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।[১] তিনি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে যোগদান করেন এবং মঙ্গোলিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়ের মঙ্গোলিয়া বাজেট পরামর্শে নিযুক্ত ছিলেন।[১] এরপর তিনি উজবেকিস্তান সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ে কাজ করেন।[১] ১৯৯৬ সালে, তিনি সরকারি অডিট জার্নালের জন্য একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন।[২]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা ]কিবরিয়া নাদেরা বেগমকে বিয়ে করেছিলেন।[২] তাদের তিনটি সন্তান ছিল।[১]
মৃত্যু
[সম্পাদনা ]কিবরিয়া ১০ আগস্ট ২০১১ সালে মারা যান।[২]