বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

ডলি আনোয়ার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা Md Abu Sayeed (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৫:৩৬, ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (বানান/ব্যাকরণ সংশোধন)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

Md Abu Sayeed (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৫:৩৬, ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সংস্করণ (বানান/ব্যাকরণ সংশোধন)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
ডলি আনোয়ার
জন্ম
ডলি ইব্রাহিম

(১৯৪৮-০৭-০১)১ জুলাই ১৯৪৮
মৃত্যু৩ জুলাই ১৯৯১(1991年07月03日) (বয়স ৪৩)
মৃত্যুর কারণআত্মহত্যা
সমাধিশহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান, মিরপুর, ঢাকা
মাতৃশিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৬৪ – ১৯৯১
উল্লেখযোগ্য কর্ম
সূর্য দীঘল বাড়ী
দহন
হুলিয়া
দাম্পত্য সঙ্গীআনোয়ার হোসেন (বি. ১৯৭৯; her death ১৯৯১)
পিতা-মাতা

ডলি আনোয়ার (১ জুলাই ১৯৪৮ - ৩ জুলাই ১৯৯১) ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি ১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা ]

ডলি ১৯৪৮ সালে জন্মগ্রহণ করে। তার বাবার নাম মোহাম্মদ ইব্রাহিম এবং মায়ের নাম নীলিমা ইব্রাহিম। তার মাতা নীলিমা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপিকা। ডলি ১৯৭০ এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে এম.এ সম্পন্ন করেন।

কর্মজীবন

[সম্পাদনা ]

ডলি অভিনয় শুরু করেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রথম নাটক একতলা দোতলা দিয়ে। মঞ্চেও সফল অভিনেত্রী ছিলেন। সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রের প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু। তিনি একটি ম্যাগাজিনের সম্পাদকও ছিলেন।[]

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা ]

চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন এর সাথে ১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্র তৈরির সময় ডলি ইব্রাহিমের পরিচয় হয় এবং ঐ বছরই তারা বিয়ে করেন।[] []

চলচ্চিত্র সমূহ

[সম্পাদনা ]

সূর্য দীঘল বাড়ী

ডলি আনোয়ার ১৯৭৯ সালে মসিহউদ্দিন শাকেরশেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রে জয়গুন চরিত্রে অভিনয় করেন। এতে আরও অভিনয় করে রওশন জামিল, এটিএম শামসুজ্জামান, ফখরুল হাসান বৈরাগী, ইলোরা গহর প্রমুখ। এ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি সেরা অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[]

দহন

১৯৮৬ সালে অভিনয় করেন শেখ নিয়ামত আলী রচিত ও পরিচালিত রাষ্ট্রীয় অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র দহন-এ। মধ্যবিত্তদের টানাপোড়নের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এ চলচ্চিত্রে। ছায়াছবিটির অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেন বুলবুল আহমেদ, ববিতা, হুমায়ুন ফরীদি, আসাদুজ্জামান নূরসহ আরও অনেকে।[]

হুলিয়া

ডলি আনোয়ার অভিনীত হুলিয়া চলচ্চিত্রটি ১৯৮৯ সালে মুক্তি পায়।

পুরস্কার ও সম্মাননা

[সম্পাদনা ]

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

মৃত্যু

[সম্পাদনা ]

ডলি আনোয়ার ১৯৯১ সালের ৩ জুলাই বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। তাকে কবর দেওয়া হয় ঢাকার মিরপুরস্থ শহীদ বুদ্ধজীবী কবরস্থান-এ।[] আত্মহত্যার পর নানা রকম গুজব শোনা যায়। ডলি আনোয়ারের স্বামী আনোয়ার হোসেন তাকে তালাকনামা প্রেরণ করেন যা সহ্য করতে না পেরে ডলি আনোয়ার বিষপান করেন বলে গুজব ছড়ায়। এই গুজবের কোন সত্যতা প্রমাণিত না হওয়ায় এই মৃত্যু রহস্যই থেকে যায়।[]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা ]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. শান্তা মারিয়া (১৮ আগস্ট ২০১৪)। "মরিবার হলো তার সাধ"। বিডিনিউজ। ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ 
  2. "আনোয়ার হোসেন"। প্রিয় নিউজ। ১৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ 
  3. "আত্নহত্যা এর তালিকায় নাম লিখিয়েছেন !! বাংলাদেশের যেসব তারকারা !!!"। বাংলার সময়। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ 
  4. "সূর্য দীঘল বাড়ি: নারীর প্রথা ভাঙার গল্প"। বিডিনিউজ মিক্স। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
  5. শেরিফ আল সায়ার (৮ ডিসেম্বর ২০১৩)। "মধ্যবিত্তের ছবি 'দহন'"। কথা। ৩১ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ 
  6. "দেশের যেসব তারকা 'মহাপাপ' করেছেন"। রূপালি আলো। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]
  7. বেগম মমতাজ হোসেন (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "ডলি ও মিতা- দু'টি খসে পড়া তারা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ ]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা ]
উইকিমিডিয়া কমন্সে ডলি আনোয়ার সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
১৯৭৫–১৯৮০
১৯৮২–২০০০
২০০১–বর্তমান

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /