বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

ব্যাক টু গডহেড

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৪:৫০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৪:৫০, ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সংস্করণ (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
ব্যাক টু গডহেড
১৯৭৭ সালের ডিসেম্বরের প্রচ্ছদ
প্রকাশনা সময়-দূরত্বমাসিক
প্রকাশকভক্তিবেদান্ত বুক ট্রাস্ট
প্রতিষ্ঠাতাএসি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ
প্রতিষ্ঠার বছর১৯৪৪
ভাষাইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি, বাংলা, তামিল, রুশ, ফার্সি ইত্যাদি
ওয়েবসাইটback2godhead.com/ btgindia.com/

ব্যাক টু গডহেড যা বিটিজি নামেও পরিচিত, আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের মূল ম্যাগাজিন। এ ম্যাগাজিনটি ১৯৪৪ সালে এসি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। [] [] এটি মূলত এসি ভক্তিবন্ত স্বামী প্রভুপাদ এবং পরে সত্ত্বরূপ দাস গোস্বামী এবং জয়দ্বৈত স্বামী প্রকাশ করেন । []

এটি একটি মাসিক রঙিন পত্রিকা যা শ্রীল প্রভুপাদ এর দর্শন ও কৃষ্ণভাবনামৃত চর্চা তুলে ধরে। এতে শ্রীল প্রভুপাদের বক্তৃ্তা‌, ভারতীয় হিন্দু পবিত্র স্থানগুলির ভ্রমণ, হরে কৃষ্ণ ভক্তদের সাথে সাক্ষাৎকার, কৃষ্ণ সচেতনতার দৃষ্টিভঙ্গি আজকের দিনে, বৈদিক ধর্মগ্রন্থের অংশ এবং আধুনিক যুগে আধ্যাত্মিক জীবন অনুশীলনের টিপস দেয়া হয় l

এ ব্যাপারে পত্রিকার মন্তব্য -

আমাদের কৃষ্ণকে সর্বদা মনে মনে রাখা উচিত, কারণ কৃষ্ণ সূর্যের মতো। যেখানে কৃষ্ণ আছে সেখানে মায়া বা অজ্ঞতার অস্তিত্ব থাকতে পারে না। এটি আমাদের ব্যাক টু গডহেড ম্যাগাজিনের মূলমন্ত্র।

এটি মূলত ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়। [] ভগবত দর্শনম নামে এর মালায়াম সংস্করণ ২০১০ সালে চালু করা হয়েছিল। []

বিটিজি মারাঠি ভাষায়ও পাওয়া যায়, যার নাম "জাউ দাবাচ্যা গাভি"। এছাড়া এটি বাংলা সহ আরও ৫০ ভাষায় প্রকাশিত হয়।[]

উদ্দেশ্যসমূহ

[সম্পাদনা ]

এই ম্যাগাজিনের ছয়টি উদ্দেশ্য -

  • সমস্ত মানুষকে মায়া থেকে বাস্তবতা, পদার্থ থেকে আত্মা, অস্থায়ী থেকে চিরন্তনকে বুঝতে সহায়তা করতে।
  • বস্তুবাদের ত্রুটি প্রকাশ করা।
  • আধ্যাত্মিক জীবনের বৈদিক কৌশল নির্দেশিকা প্রদান করা।
  • বৈদিক সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও প্রসারণ করা।
  • ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ঈশ্বরের পবিত্র নামগুলির জপ উদ্‌যাপন করা।
  • প্রত্যেক জীবকে ঈশ্বরতন্ত্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিত্ব শ্রী কৃষ্ণকে স্মরণ করতে এবং তাঁর সেবার জন্য সাহায্য করতে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা ]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
  1. "History"Back to Godhead। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬ 
  2. "Back To Godhead in "God's Own Country""ISKCON News। Thiruvananthapuram। ১৩ আগস্ট ২০১০। ২৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬ 
  3. "Biodata for Jayadvaita Swami"। ২০০৮-০৪-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০২-১০ 
  4. "ব্যাক টু গডহেড | Caitanya Sandesh" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১১ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা ]
উইকিমিডিয়া কমন্সে ব্যাক টু গডহেড সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /