চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞান
- العربية
- مصرى
- Azərbaycanca
- Беларуская
- Български
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Чӑвашла
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- Ελληνικά
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Gaeilge
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Bahasa Indonesia
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- 한국어
- Lingua Franca Nova
- Македонски
- മലയാളം
- မြန်မာဘာသာ
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- ਪੰਜਾਬੀ
- Naijá
- Polski
- پښتو
- Português
- Română
- Русский
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- Taclḥit
- Simple English
- Slovenčina
- Shqip
- Svenska
- Tagalog
- Türkçe
- Українська
- Tiếng Việt
- 吴语
- 中文
- 粵語
এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা KanikBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০১:৩১, ১১ জুলাই ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।
চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞান বা সনাতনী পদার্থবিজ্ঞান হল আধুনিক ও অধিক বিস্তৃত তত্ত্বের আবির্ভাবের পূর্বে প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্বের সম্মিলন। সাধারণত বর্তমানে গৃহীত কোনো তত্ত্ব আধুনিক বলে বিবেচিত হলে, পূর্বে প্রচলিত তত্ত্ব এবং পূর্বের তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে নির্মিত নতুন তত্ত্বসমূহ চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচনা করা হয়। চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানের কিছু শাখা হলো বলবিজ্ঞান, শব্দবিজ্ঞান, তাপ ও তাপগতি বিজ্ঞান, বিদ্যুৎ ও চৌম্বক বিজ্ঞান এবং আলোক বিজ্ঞান।
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের ধারণাসমূহ বেশ জটিল হওয়ায় কোনো ঘটনা ব্যাখায় প্রায়ই চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানের সাহায্য নেওয়া হয়। অধিকাংশ সময়ই চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞান বলতে ১৯০০ শতকের পূর্বে প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানকে নির্দেশ করা হয়। অপরদিকে, আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান বলতে ১৯০০ শতকের পরের পদার্থবিজ্ঞানকে নির্দেশ করা হয় যেখানে আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং কোয়ান্টাম বলবিদ্যা ব্যবহার করা হয়।[১]
সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
[সম্পাদনা ]আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সাথে তুলনা
[সম্পাদনা ]আরও দেখুন
[সম্পাদনা ]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা ]- ↑ ওয়াইন্ডার; সেলস (১৯৬৮)। Elementary Modern Physics [প্রাথমিক আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান] (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৩।