বিষয়বস্তুতে চলুন
উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত বিশ্বকোষ

পাক্কা মুড়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা DarkenAbid (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৩:১৭, ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

DarkenAbid (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৩:১৭, ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সম্পাদিত সংস্করণ
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পাক্কা মুড়া
ধরনপ্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
অবস্থানকুমিল্লা সদর
অঞ্চলকুমিল্লা জেলা
মালিকবাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর

পাক্কা মুড়া কুমিল্লা জেলা সদরে অবস্থিত একটি প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ ও বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।[] এটি শৈলরাজি এর পশ্চিম দিকের সীমান্তে অবস্থিত ও কোটবাড়ী প্রত্নস্থল থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অবস্থিত।

ইতিহাস

[সম্পাদনা ]

পাক্কা মুড়া প্রত্নস্থলটির ধ্বংসাবশেষ থেকে এটি ঠিক কি ছিলো তা জানা যায় না তবে এ অঞ্চলের অন্যান্য স্থাপনা ও এখান থেকৈ পাওয়া প্রত্নবস্তুগুলো পর্যালোচনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন পাক্কা মুড়াটি ছিল প্রাচীন একটি বৌদ্ধ মন্দির। পাক্কা মুড়া ধ্বংসাবশেষটির আয়তন: ২৭৪ মিটার দৈর্ঘ্য, ৯১ মিটিার প্রস্থ এবং এর উচ্চতা ১৫ মিটার।

এই ধ্বংসাবশেষের পশ্চিম অংশে একটি দিঘি ছিল বলে মনে করা হয়। যদিও বর্তমানে এখানে দুটি পুকুরের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। দিঘিটি তারা দিঘি হিসেবে স্থানীয়দের কাছে পরিচিত। বর্তমানে পাওয়া দুটি পুকুরের মধ্যে একটি অপরটির চেয়ে কিছুটা ছোট। বড়টির আকার প্রায় ২ একর।

এ প্রত্নস্থলটি খননের সময় এখানে ১৩ শতকের একটি তামার খন্ডাংশ পাওয়া যায়। তামার এই খন্ডাংশটি ছিল তৎকালীন দেব বংশের শাষক দশরথ দেবের আমলের। তামার খন্ডটি ছাড়াও এখানে দুটি কালো প্রস্তর বিশিষ্ঠ আকারে সামান্য ছোটবড় ২টি বিষ্ণু আবিষ্কৃত হয়েছে। মূর্তি পর্যালোচনা করে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ এ মূর্তি দুটিকে দেব বা সেন বংশীয় রীতিতে তৈরি বলে উল্লেখ করেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা ]
উইকিমিডিয়া কমন্সে পাক্কা মুড়া সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
কুমিল্লা জেলা
চাঁদপুর জেলা
ফেনী জেলা
নোয়াখালী জেলা

AltStyle によって変換されたページ (->オリジナル) /